শিরোনাম: লামা উপজেলায় কালবৈশাখী ঝড়ে বিধ্বস্ত শতশত বসতবাড়ি জেলা প্রশাসকের হুঁশিয়ারিঃ উপজেলা নির্বাচনে কোনো অনিয়ম বরদাস্ত করা হবেনা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনঃ প্রিজাইডিং,সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ সর্বজনীন পেনশন স্কিম সুষ্ঠ ও সফলভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জেলা বাস্তবায়ন কমিটির প্রস্তুতি সভা কুকি-চিনের দুই সশস্ত্র সদস্য গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত বান্দরবানে রহমতের বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায় করলেন ধর্মপ্রান মুসল্লিরা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এবার সর্বজনীন পেনশন স্কিম কার্যক্রম বাড়াতে চালু হলো হেল্প ডেস্ক কেএনএফ এর ৭ সদস্য কারাগারেঃ রুমা ছাত্রলীগ সভাপতি কে বহিষ্কার

অসম্ভব কে সম্ভব করাই যেনো বান্দরবান জেলা ছাত্রলীগের নিয়মিত এক অলিখিত রুটিন ওয়ার্ক


প্রকাশের সময় :১৭ নভেম্বর, ২০১৭ ১:৩৭ : পূর্বাহ্ণ 865 Views

মুক্তমত নিউজ ডেস্কঃ-আসলেই ছাত্রলীগ পারেও বটে,অসম্ভব কে সম্ভব করাই যেনো বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নিয়মিত এক অলিখিত রুটিন ওয়ার্ক হয়ে দাঁড়িয়েছে,এতো বড় সংগঠন ত্রুটিবিচ্যুতি থাকতেই পারে।দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ দুটি ছাত্রসংগঠন হলো বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।এই বৃহৎ ছাত্রসংগঠন গুলোর দায়িত্বশীল নীতিনির্ধারকদের অনেক কাটখড় পুড়িয়ে সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারনী দলীয় পদগুলো তে যেতে হয়।আর তাই এই দুই বৃহৎ ছাত্র সংগঠন এর অনেক ইতিবাচক কার্যক্রম এর উদাহরণ যেমন আছে,একইভাবে নেতিবাচক কার্যক্রমের ঘটনাও আছে।কোনও সংগঠনে একটু বেশী অথবা কোনও সংগঠনে একটু কম।এখানে লক্ষ্যনীয় বিষয় হচ্ছে এই সংগঠন দুটির মূখ্য স্লোগানেও অনেকটা মিল খুজেঁ পাওয়া যায়।তবে বর্তমান মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসীন বিধায় ছাত্রলীগের বদনাম টা একটু বেশী হচ্ছে বলে আমি মনে করি কিন্তু নেতৃত্ব দেয়ার সক্ষমতার দিক দিয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ছাত্রদলের চাইতে যোজন যোজন এগিয়ে রয়েছে।কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারক হতে হলে সুনির্দিষ্ট বয়সের কাঠামোতে থাকা ছাত্রনেতারাই ছাত্রলীগের দায়িত্বে আসতে পারছে।ছাত্রদলের নেতৃত্ব নির্ধারণে বয়সের কোনও বিষয় এখন পর্যন্ত কার্যকর হয়নি।যেখানে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের নিয়মিত সম্মেলন হয় এবং এর বিস্তৃতি ছড়িয়ে পরে সমগ্র বাংলাদেশে,সেখানে ছাত্রদল এর নিয়মিত সম্মেলন তো দুরের কথা নিয়ম করে কেন্দ্র থেকে তৃণমূলে সাধারণ সভা পর্যন্ত ঠিকমতো হয়না।নিয়মিত সম্মেলন করতে না পারায় ছাত্রদল অনেক প্রতিভাবান মেধাবী ছাত্রনেতাদের অকালে হারিয়েছে।যার প্রভাবে ছাত্রদলের সাংগঠনিক কর্মকান্ড এককথায় স্থবির হয়ে পরেছে।ছাত্রলীগ যেখানে নিয়মিত সম্মেলন দিয়ে কেন্দ্র থেকে জেলা পর্যন্ত নতুন নতুন ছাত্রনেতা সৃষ্টি করছে সেখানে ছাত্রদল নতুন নতুন কেন্দ্রীয় নেতা সৃষ্টি তো দুরের কথা জেলা গুলোতেও দুই বা ততধিক সন্তানের জনক দিয়ে সংগঠন পরিচালনা করে।সবচেয়ে উল্লখযোগ্য বিষয় নেতৃত্বের শৃঙ্খলা নিয়ে ছাত্রলীগ এককথায় অনবদ্য এবং আপোষহীন।সারাদেশে ছাত্রলীগ-ছাত্রদল এর একপ্রকার অলিখিত প্রতিযোগিতা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের জন্মের পর থেকেই বাংলাদেশের জনগণ দেখতে শুরু করে।দুই সংগঠনের আধিপত্য নিয়ে দেশের বিভিন্ন জেলা ও কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সংঘাত সংঘর্ষ লেগেই থাকে।এমনকি এই আধিপত্যের বিষক্রিয়ায় অকালে প্রাণ হারিয়েছে দুই ছাত্রসংগঠনের শতশত মেধাবী তরুণ উদীয়মান ছাত্রনেতারা।এই ক্ষেত্রে বান্দরবানের দুই ছাত্রসংগঠনের মধ্যে সৌহার্দের সম্পর্ক বিরাজমান।সৌহার্দের সম্পর্ক থাকলেও শৃঙ্খলার দিক থেকে বান্দরবান জেলা ছাত্রলীগ ছাত্রদলের চাইতে বেশ খানিকটা এগিয়ে।বিএনপির এই ভরা দুঃসময়ে বান্দরবান জেলা ছাত্রদল বর্তমানে বেশকিছু গ্রুপ উপগ্রুপে বিভক্ত হয়ে পরেছে,চেইন অব কমান্ড এবং শৃঙ্খলার প্রসঙ্গ নাইবা আনলাম।বীপরিতে বান্দরবান জেলা ছাত্রলীগে বিরাজমান সৌন্দর্যে পরিপূর্ন যে চেইন অব কমান্ড এবং শৃঙ্খলা রয়েছে তা সারাদেশে আর একটা জেলাতেও খুজেঁ পাওয়া যাবে কিনা যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে।বান্দরবান জেলা ছাত্রলীগ এর এই সুশৃঙ্খল সাংগঠনিক কার্যক্রমগুলো আমাকে মুগ্ধ করে সবসময়,আর সদ্য কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সদস্য মনোনিত হওয়া এবং বান্দরবান জেলা ছাত্রলীগ এর রাজনীতি থেকে উঠে আসা মেধাবী প্রচারবিমূখ ছাত্রনেতা উসিং হাই রবিন শুধু ছাত্রলীগ কেই শেখাচ্ছে তা না,প্রতিপক্ষের আরেক শক্তিশালী ছাত্রসংগঠন বান্দরবান জেলা ছাত্রদলকেও সমানে শেখাচ্ছে কিভাবে সম্মান দিয়ে সম্মান অর্জন করতে হয়,কারণ জেলা প্রটকলে এটাই বাস্তবতা উসিং হাই রবিনই কিন্তু এখন বান্দরবান জেলা ছাত্রলীগের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারক,অথচ বীর পুত্র কতটা আস্থা বিশ্বাস আর ভালোবাসা দিয়ে নিজের প্রটকলের কথা ভুলে গিয়ে জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক এর প্রতি সম্মান জানিয়ে কখনও কখনও পেছনে দাড়িয়ে থেকে আবার কখনও কখনও মাটিতে বসে জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক কে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি কে নিয়ে অনায়াসে ফটোসেশনে অংশ নিচ্ছে।এই জায়গায় যদি আজকে ছাত্রদলের কেউ হতো আমি লিখে দিতে পারি এটা কোনও ভাবেই সম্ভব হতো না কারণ এই ছাত্রদলের কেউ যদি কোনওভাবে কেন্দ্রে যেতে পারতো,শুরুতেই তখন তাঁরা কিভাবে কোন পন্থায় পদপদবী বিক্রি করা যায় তা নিয়ে গবেষনা শুরু করতো,এইক্ষেত্রে ছাত্রলীগ আসলেই অনন্য।শৃঙ্খলা এবং চেইন অব কমান্ড কত প্রকার ও কি কি এটা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক কর্মকান্ড না দেখলে কখনোই কেউ আন্দাজ করতে পারবেনা,আর সেইক্ষেত্রে বান্দরবান এর চিরসবুজ নেতা বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি সুযোগ্য পুত্র কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সদস্য উসিং হাই রবিন যেনো উজ্জ্বল-অনবদ্য-জ্বলন্ত উৎকৃষ্ট একটা উদাহরণ,আমার ভালো লাগছে বান্দরবান জেলা ছাত্রলীগের কর্মকান্ড দেখে,বান্দরবান জেলা ছাত্রদল এর কি তারপরেও কোনও দিন হুশজ্ঞান ফিরবে কি???আমি সত্যিই জানি না,এই শৃঙ্খল ছাত্র রাজনীতির মেকানিজমটা কখনও বান্দরবান জেলা ছাত্রদল রপ্ত করতে পারবে কিনা কিন্তু আমি আলবৎ করে বলতে পারি-বলে দিচ্ছি বান্দরবানের এই জেলা ছাত্রদল তা কখনও পারবেনা কারণ ছাত্রদল এর শত্রু তো ছাত্রদলই,শিক্ষা ঐক্য প্রগতির যে স্লোগান তারা দিতে চায় এটা একপ্রকার ধাপ্পাবাজী ছাড়া কিছুই না,এই জেলা ছাত্রদলের সুপার হিউম্যানরা শুধু এটুকুই করতে পারে, “কাওকে-কাওকে ফেসবুকে রাজনৈতিক প্রচারণার কারনে শোকজ পত্র জারি করে হেনস্তা করতে,এই জেলা ছাত্রদল বান্দরবানের সুপার হিউমাররা শুধু এটুকুই পারবে সক্রিয় কোনও পদস্থ ছাত্রনেতা কে ফেসবুক ব্যাবহার এর মতো হাস্যকর কারণ দেখিয়ে জেলা ছাত্রদল থেকে তাকে বহিষ্কার করার অপচেষ্টা চালিয়ে যেতে,এই জেলা ছাত্রদল শুধু এটুকুই পারবে কিভাবে-কোন পন্থায় পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড কিংবা বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ অথবা বান্দরবান পৌরসভার উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের টেন্ডার গুলো থেকে কিভাবে কাজ বাগিয়ে আনা যায়,এই দৌরাত্ম্যের সামনে বড্ড অসহায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার স্পন্দন এবং জাতীয়তাবাদী শক্তির ভ্যানগার্ড হিসেবে পরিচিত পোড় খাওয়া সাচ্চা জাতীয়তাবাদী শক্তির তৃণমূল ছাত্রদল নেতাকর্মীরা।সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় বান্দরবান জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি কাওসার সোহাগ,সাধারণ সম্পাদক জনি সুশীল,কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সদস্য উসিং হাই রবিন তিনজনের বয়সই প্রায় কাছাকাছি এবং বয়সের দিক থেকে অত্যন্ত  তরুণ।অন্যদিকে বান্দরবান জেলা ছাত্রদলের সুপার হিউম্যানদের প্রত্যেক এর বয়স চল্লিশ এর বেশী কিংবা চল্লিশ ছুই ছুই।যেখানে বান্দরবান জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি কাওসার সোহাগ এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছেন ২০০৪ সালে সেখানে বান্দরবান জেলা ছাত্রদল সভাপতি সাবিকুর রহমান জুয়েল এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছেন কিনা ১৯৯৩ সালে।বয়সের পার্থক্য থাকতেই পারে,তাই বলে এতটা পার্থক্য থাকাটা বড্ড বেমানানই বটে।সেদিক থেকে উসিং হাই রবিন তো আরও কম বয়সী এবং নেতৃত্ব গুনে সমৃদ্ধ এক উদীয়মান তরুণ ছাত্রনেতার নাম।যিনি কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের একজন সদস্যও বটে।এই রকম জেলা ছাত্রদল দিয়ে বড়জোর বর্গাচাষীদের মতো ধানক্ষেতে ধানের চারাই রোপণ করা যাবে,ছাত্রসংগঠন পরিচালনা নয়।এই বান্দরবান জেলা ছাত্রদল এর কপালটা, “এমনই এক পোড়া কপাল যারা কিনা তিন বছর আগে গঠিত সাড়ে সাতশো জনের সুবিশাল-দীর্ঘাকার একটি কেন্দ্রীয় কমিটিতে সামান্য একটি কেন্দ্রীয় সদস্য পদ পর্যন্ত অর্জন করতে পারলোনা”।কেনও পারলোনা তাঁর উত্তর একটাই মুখে মুখে শিক্ষা ঐক্য প্রগতি কিন্তু কাজের সময় সেই তারাই চরম অনৈক্যের ত্রাণ ভান্ডার নিয়ে হাজির হয়ে যায় জনসম্মুখে।অতএব সদস্য কেউ হতে পারেনা।এই ছাত্রদল এর কাছে বান্দরবান পার্বত্য জেলার সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা কিইবা আশা করতে পারবে,এই ছাত্রদলের কাছে সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা কিইবা শিখতে পারবে, “কোনও প্রকারের শৃঙ্খল সাংগঠনিক কার্যক্রম কিংবা চেইন অব কমান্ড অথবা শহীদ জিয়ার ১৯ দফা;কোনটা”???এটা চ্যালেঞ্জ করেই বলা যায় বান্দরবান জেলা ছাত্রলীগ শিক্ষাক্ষেত্রে প্রতিটি জায়গায় বান্দরবান জেলা ছাত্রদল কে ডজন ডজন গোল দিয়ে হাতেকলমে শিখিয়ে দিচ্ছে এই দেখো সংগঠন কিভাবে চালাতে হয় শিখে নাও।শুধু তাই নয় বান্দরবান ছাত্রলীগ বছরে কয় রকমের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করে তা লিখতে গেলেও হয়তো অনেক কিছু লিখতে হবে।আর সেই চ্যালেঞ্জ এর জায়গা থেকে চোখ বুজেই বলে দেয়া যায় বান্দরবানের ছাত্ররাজনীতি তে বীর পুত্র উসিং হাই রবিন আসলেই ব্যাতিক্রম,আসলেই অনন্য,আসলেই অসাধারণ।তৃণমূল ছাত্রলীগে যে কিনা তাঁর পিতার উজ্জ্বল ভাবমূর্তি,প্রভাব প্রতিপত্তি দিয়ে নয়,সে তাঁর নিজের ব্যাক্তিগত ক্যারিশমা,নেতা কর্মীদের ভালোবাসা দিয়েই ছাত্রলীগের তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মন জয় করে নিয়েছে এবং বৈচিত্র্যে পরিপূর্ণ এক সাংগঠনিক শক্তি দিয়ে বান্দরবান জেলা ছাত্রলীগে তাঁর নিজের অবস্থানকে সুসংহত করেছে,সুদৃঢ় করেছে।যোগ্য পিতার যোগ্য সন্তান হিসেবেই বান্দরবানের ছাত্ররাজনীতি তে সংযুক্ত হয়েছে।যেকারনে আমারও বলতে হচ্ছে, “বেচেঁ থাকুক উসিং হাই রবিন,বেচেঁ থাকুক উসিং হাই রবিন এর এই বৈচিত্র্যময় নান্দনিক সাংগঠনিক কর্মস্পৃহা”।তাতে ছাত্রলীগের যেমন লাভ আছে একইভাবে ছাত্রদলের জন্যেও উসিং হাই রবিন জ্বলন্ত এক উৎকৃষ্ট উদাহরণ;যার কাছ থেকে শেখা যায় সম্মান দিয়ে কিভাবে সম্মান আদায় করে নেয়া যায়।

লেখক:-লুৎফুর রহমান উজ্জ্বল,সম্পাদক,সিএইচটি টাইমস ডটকম

***প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।সিএইচটি টাইমস-এর সম্পাদকীয় নীতি/মতের সঙ্গে লেখকের মতামতের অমিল থাকতেই পারে।তাই মুক্তমত বিভাগে প্রকাশিত লেখার জন্য সিএইচটি টাইমস.কম কর্তৃপক্ষ লেখকের কলামের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে আইনগত বা অন্য কোনও ধরনের কোনও দায় নেবে না।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
May 2024
M T W T F S S
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
282930  
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!