জুম্মল্যান্ড ও স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার কথিত দাবি নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ী সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা তাদের অপকর্ম অব্যাহত রেখেছে।১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর ঐতিহাসিক পার্বত্য শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর জনসংহতি সমিতি (জেএসএস)-এর সামরিক উইং বিলুপ্ত ঘোষণা করলেও প্রকারান্তরে অঘোষিতভাবে এদের একটি অংশের কাছে ভারি অস্ত্র ও গোলাবারুদ রয়ে গেছে।এর পাশাপাশি প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র ও বিস্ফোরক সরঞ্জামাদি সংগ্রহ করছে।নিরাপত্তা বাহিনীর যৌথ অভিযানে দফায় দফায় অস্ত্রশস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার হচ্ছে।কিন্তু নতুন নতুন কায়দায় এরা অনুরূপ অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহ করে চলেছে।অধিকাংশ অস্ত্রশস্ত্র ও গোলাবারুদ আসছে সীমান্ত পেরিয়ে প্রতিবেশী দেশ ভারত ও মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী একাধিক গ্রুপের কাছ থেকে। উল্লেখ্য, শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর হওয়ার আগে দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে যে রক্তের হোলি খেলা চলেছে তাতে প্রাণহানির সংখ্যা অগণন।একাধিক পয়েন্টে বড় বড় হত্যাযজ্ঞ ও নিধন চলেছে।পাহাড়ী-বাঙালী এমনকি নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদেরও অকাতরে প্রাণ ঝরেছে।বর্তমানে একদিকে শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া যখন বিভিন্নভাবে অব্যাহত রয়েছে,সেক্ষেত্রে পাহাড়ে অস্ত্রের ঝনঝনানির অবকাশ কোথায় তা নিয়ে রয়েছে নানা প্রশ্ন।বিষয়টি নিঃসন্দেহে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠার।শান্তি চুক্তির আগে পাহাড়জুড়ে ছিল জনসংহতি সমিতির সামরিক উইং শান্তিবাহিনীর সশস্ত্র সদস্যদের রক্তের হোলি খেলা।শান্তিচুক্তির পর জনসংহতি সমিতির প্রধান জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা ওরফে শন্তু লারমা খাগড়াছড়ি স্টেডিয়ামে তার বাহিনীর বিপুল সদস্যদের নিয়ে অস্ত্রসমেত আত্মসমর্পণ করেন।কিন্তু একটি অংশ এর বিরোধিতায় ছিল।পরবর্তীতে তারা শন্তু লারমাকে বেইমান আখ্যায়িত করে প্রতিষ্ঠা করে ইউপিডিএফ (ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট)।এ গ্রুপের হাতে রয়ে যায় বিপুল পরিমাণ অস্ত্রশস্ত্র ও গোলাবারুদ।সরকার পক্ষে স্বাক্ষরিত চুক্তি অনুযায়ী একে একে বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া এখনও অব্যাহত রয়েছে। প্রধান সমস্যাটি রয়ে গেছে ভূমির মালিকানা নিয়ে বিরোধ।এ বিরোধ নিয়ে সরকার নিয়োজিত একটি কমিশন তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। পাহাড়ী-বাঙালীদের মাঝে ভূমির বিরোধ নিষ্পত্তির বিষয়টি অত্যন্ত কঠিন।পাহাড়ীরা মনে করেন,পাহাড়জুড়ে ভূমির মালিকানা পাহাড়ীদের।অথচ এই পাহাড়ে যুগের পর যুগ ধরে বাস করে আসা বাঙালীদেরও ভূমির মালিকানা রয়েছে এবং ৮০-র দশকের পর থেকে নতুন করে বাঙালীদের (স্যাটেলার) বসতি গড়ে তোলার পর তাদের কবুলিয়ত (ভূমির মালিকানা) প্রদান করা হয়। বর্তমানে বাঙালীদের সেই ভূমির মালিকানা পাহাড়ীরা মানতে নারাজ। বিশেষ করে খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটিতে এ ধরনের সমস্যা ব্যাপক।শান্তিচুক্তির শর্তাদি বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় জনসংহতির মধ্যেই মতবিরোধ সৃষ্টি হয়। জনসংহতি সমিতি ভেঙ্গে সৃষ্টি হয় নতুন গ্রুপ।যার নাম জনসংহতি সমিতি সংস্কার।মূল সমিতি সন্তুর নামেই পরিচিতি পেয়ে আসছে।এর পাশাপাশি ইউপিডিএফের বিরোধিতা তো রয়েছেই।শান্তি চুক্তির পর থেকে পাহাড়ে বিভিন্ন সময়ে হত্যা,লুণ্ঠন, জ্বালাও পোড়াও,অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনা ঘটেছে।কিন্তু পাহাড়ী সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজির পরিস্থিতি রয়েছে নজিরবিহীন অবস্থায়।সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার ভোরে রাঙ্গামাটির লংগদুতে উদ্ধার হয়েছে ভারি অস্ত্রশস্ত্র ও গোলাবারুদ।সেনা নিয়ন্ত্রণে যৌথবাহিনী পাহাড়ী সন্ত্রাসীদের এ আস্তানাটিতে অভিযান চালানোর পর একে-৪৭ রাইফেল,সামরিক পোশাকসহ গোলাবারুদ উদ্ধার হওয়ার পর নতুন করে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।এ পর্যন্ত প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী এসব অস্ত্র ও গোলাবারুদ ছিল ইউপিডিএফ সদস্যদের।অপরদিকে,জনসংহতি সমিতির সংস্কার গ্রুপ এমনকি সন্তু গ্রুপের সদস্যদেরও রয়েছে অস্ত্রের ভান্ডার।এসব অস্ত্র দুই প্রতিবেশী দেশ ভারত,মিয়ানমারের সন্ত্রাসী গ্রুপের কাছ থেকে সংগৃহীত হওয়ার পাশাপাশি ব্যবহৃত হচ্ছে এবং এর একটি অংশ সমতলের সন্ত্রাসীদের কাছে বিক্রিও হচ্ছে।গোয়েন্দা সংস্থা এবং সিভিল প্রশাসনের কাছে এদের তৎপরতার নানা খবর থাকলেও গভীর অরণ্যাঞ্চল হওয়ায় উদ্ধার অভিযান প্রতিনিয়ত পরিচালনা করা একটি কঠিন ব্যাপার।তবে বিভিন্ন সূত্রে যখনই খবর মিলছে তখনই অভিযান চলছে।বৃহস্পতিবারের লংগদুর এ অভিযানটি এ পর্যন্ত সর্বশেষ।এতে সফলতা এসেছে।কিন্তু এ ধরনের গোপন আস্তানার সংখ্যা অসংখ্য।বিভিন্ন সূত্রে জানানো হয়েছে,পাহাড়ের সাধারণ মানুষ অত্যন্ত শান্তিপ্রিয়।কিন্তু তাদের নাম ব্যবহার করে জনসংহতি সমিতি (সন্তু),জনসংহতি সমিতি (সংস্কার) ও ইউপিডিএফ এবং এদের সমর্থিত অন্যান্য অঙ্গ সংগঠনগুলো যে দাবি নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলছে তা দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ববিরোধী।এরা চায় পার্বত্য চট্টগ্রামকে জুমল্যান্ড ঘোষণা করতে হবে।দিতে হবে স্বায়ত্তশাসন।নিজেদের দাবি করে জুম্মজাতি।অথচ দেশের এক-দশমাংশ এ এলাকাটি বিচ্ছিন্ন কোন দ্বীপ নয়। সমতলের সঙ্গে সংযুক্ত অঞ্চল।সেই ব্রিটিশ আমলে ঘোষিত সিএইচটি (চিটাগং হিল ট্যাক্টস)।এ অঞ্চলে বসতির শুরু থেকেই বাঙালীরাও বসতি গড়ে তুলেছে।তবে সংখ্যাধিক্যে পাহাড়ীরা ছিল বেশি।বর্তমানে বাঙালীদের সংখ্যাও বেড়েছে।কিন্তু এ বাড়তি প্রবণতা পাহাড়ের এসব সংগঠনের কুচক্রী মহলের সহ্য হচ্ছে না।পাহাড়ীরা দেশের সমতল এলাকায় সকল সুযোগ-সুবিধার সঙ্গে কিছুটা বাড়তিও পেয়ে থাকে।তাদের জন্য রয়েছে আলাদা কোটা।অথচ বাঙালীদের জন্য পাহাড়ে কোটা যেমন নেই,তেমনি অধিকারটুকুও পাহাড়ী এসব সংগঠনের নেতারা দিতে নারাজ।সঙ্গত কারণে বাঙালী-পাহাড়ীদের মাঝে সদা সর্বদা একটি বিভক্তির রেখা জন্ম নিয়ে আছে।এ রেখা বিভাজনে সরকার যতটা আন্তরিক,পক্ষান্তরে জেএসএস ও ইউপিডিএফ ততটা বিপরীত।এসব নিয়ে সংঘাত ও অস্ত্রের ঝনঝনানি কেবলই বাড়ছে।বাঙালীদের ওপর পাহাড়ীদের আক্রমণ হলে,বাঙালীরাও পাল্টা আক্রমণ চালাচ্ছে।এতে সাধারণ বাঙালী-পাহাড়ীদের প্রাণহানি ঘটছে।সহায় সম্পদ লুণ্ঠন হচ্ছে।বাড়িঘর জ্বলে পুড়ে ছারখার হয়ে যাচ্ছে।অর্থাৎ অশান্তির ডালপালা কেবলই বিস্তৃতি লাভ করছে।যা ভবিষ্যতের জন্য বড় ধরনের অশনি সঙ্কেত হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করছে।সামাজিক যোগাযোগসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ডে পার্বত্য চট্টগ্রামকে ব্যাপকভাবে অগ্রাধিকার দিয়ে সরকারী কার্যক্রম পরিচালিত হওয়ার পর পাহাড়ে যে উন্নতি এসেছে তা অতীতের সকল রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। এরপরও এদের নতুন দাবি জুম্মল্যান্ড ও স্বায়ত্তশাসন।বাঙালীদের দাবি,পাহাড়ীরা নির্বিঘেœ বাঙালী নিধন চিন্তা ভাবনায় লিপ্ত।পক্ষান্তরে পাহাড়ীদের কেশাঘ্রও স্পর্শ করা যাবে না।এ প্রক্রিয়া কখনও মেনে নেয়া যায় না।অপরদিকে,পাহাড়ীরা মনে করে,পার্বত্যাঞ্চলে সবকিছু তাদের মালিকানায় থাকবে।ভাবখানা এমন যে,পার্বত্যাঞ্চলের মালিকানা এককভাবে পাহাড়ীদেরই।কিন্তু দেশের সংবিধান ও আইন তা বলে না।অথচ তারা তা মানতে নারাজ। জনসংহতি সমিতি দুই গ্রুপে বিভক্ত হলেও নীতি নৈতিকতা ও দাবি নিয়ে একই অবস্থানে রয়েছে। যৌথবাহিনীর অবস্থান সুদৃঢ় না থাকলে বাঙালীদের বসবাস কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তাও বড় একটি প্রশ্নবোধক হয়ে আছে।পাহাড়ের বিভিন্ন সূত্রে তথ্য রয়েছে,যৌথবাহিনী যখনই অভিযান চালায় তখনই তারা সীমান্ত পেরিয়ে অবস্থান নেয়।অভিযান শেষে নিরাপত্তা বাহিনী ফিরে গেলে পুনরায় স্ব স্ব অবস্থানে ফিরে আসে।বর্তমানে সবচেয়ে উদ্বেগজনক বিষয়টি হচ্ছে,ভারি অস্ত্রের মজুদ গড়ে তোলার বিষয়টি। সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে ‘অপারেশন উত্তরণ’ অব্যাহত রয়েছে।এ অপারেশনের মূল অর্থই হচ্ছে পার্বত্যাঞ্চলের উন্নয়ন সাধন।যে পাহাড়ের দূরবর্তী অঞ্চলে অতীতে যোগাযোগ ব্যবস্থা বলতে কিছুই ছিল না সেখানে এখন সেই ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পাশাপাশি বিদ্যুত সংযোগও ক্রমান্বয়ে বাড়ছে।এক সময় পাহাড়জুড়ে মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধ রাখা হয়েছিল।বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বাধীন সরকার তা তুলে দেয়ার পর পার্বত্যাঞ্চল জুড়ে এখন আধুনিক এ ব্যবস্থার সুবিধাও তারা ভোগ করছে। সরকার প্রদত্ত সুবিধার আলোকে এদের একটি গোষ্ঠী বিভিন্ন নামে অন লাইন বার্তা সংস্থাও প্রতিষ্ঠা করেছে।এসব বার্তা সংস্থায় তারা কেবলই চালাচ্ছে অপপ্রচার,যা বিদেশে নানাভাবে দেশের ভাবমূর্তিকে ভুলুণ্ঠিত করছে।এরপরও সরকার পাহাড়ের উন্নয়নে আন্তরিক থাকায় সাধারণ মানুষ সমতলের মতো বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার আওতায় চলে এসেছে।এ সুযোগ-সুবিধার অপব্যবহারও করছে পাহাড়ী সন্ত্রাসী ও বিচ্ছিন্নতাবাদী গ্রুপগুলো।জনসংহতি সমিতির দুই গ্রুপ ও ইউপিডিএফ নেপথ্যে এদের মূল ইন্ধন যোগানদাতা বলেই অভিযোগ রয়েছে। যদিও জনসংহতির দুই গ্রুপ এবং ইউপিডিএফের মধ্যে বিভিন্ন সময়ে সশস্ত্র সংঘাত সৃষ্টি হচ্ছে,তার নেপথ্যে রয়েছে একক আধিপত্য বিস্তারের লড়াই। আর চাঁদাবাজির অর্থের ভাগাভাগির বিষয়টি তো রয়েছেই।চাঁদাবাজি ও একক আধিপত্য বিস্তারে এখন প্রধান হাতিয়ার হিসেবে কাজ করছে অস্ত্র ও গোলাবারুদের ব্যবহার।এসব বিষয় নিয়ে পাহাড়ের সাধারণ মানুষ অর্থাৎ বাঙালী ও পাহাড়ীরা সমভাবে উদ্বিগ্ন ও উৎকণ্ঠিত।রাঙ্গামাটি জেলার অধীনে দশ উপজেলা এবং খাগড়াছড়ি জেলার অধীনে ৯ উপজেলা এবং বান্দরবানের অধীনে রয়েছে ৭টি উপজেলা।এসব উপজেলায় প্রতিনিয়ত উন্নয়ন কর্মকা- চালাচ্ছে সরকার।এর পাশাপাশি সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে নতুন নতুন সড়ক নির্মাণসহ উপজাতীয়দের সুবিধার্থে, শিক্ষা গ্রহণসহ বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় নানা কর্মকা- চালু রয়েছে। আরও রয়েছে বিভিন্ন বেসরকারী উন্নয়ন ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার নানা সেবামূলক কর্মকা-।কিন্তু স্বল্পসংখ্যক অস্ত্রধারী গ্রুপের কাছে সরকারী উন্নয়ন কর্মকা-ের অগ্রযাত্রা প্রতিনিয়ত ব্যাহত হচ্ছে।সম্প্রতি পাহাড়জুড়ে ধস ও ঢলে যে অপূরণীয় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা পুষিয়ে নিতে সরকার বিভিন্নভাবে দ্রুত তৎপরতা শুরু করেছে।পক্ষান্তরে,এ মহাদুর্যোগে পাহাড়ের এসব সংগঠনগুলোর ইতিবাচক কোন কর্মকা- পরিলক্ষিত হয়নি।ইউপিডিএফ তিনদিনের শোক পালন করেছে কাগজে কলমে।আর জনসংহতি সমিতি ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের আশপাশেও দাঁড়ায়নি।এ মহাদুর্যোগ উত্তরণে সেনাবাহিনীর ৫টি তরতাজা প্রাণ ঝরে গেছে।আর সাধারণ মানুষের প্রাণহানিও কম ঘটেনি।এর মধ্যে বাঙালীর পাশাপাশি পাহাড়ী নারী-পুরুষ ও শিশুও রয়েছে। পাহাড়ের ধ্বংসস্তূপ থেকে মানুষের জীবনযাত্রা স্বাভাবিক করতে সরকারের তৎপরতার যেখানে কমতি নেই,সেখানে পাহাড়ী সংগঠনগুলোর সন্ত্রাসীরা অস্ত্র নিয়েই ব্যস্ত রয়েছে।যা দুঃখজনক ও বিপজ্জনক বলে বিবেচিত হচ্ছে।পাহাড়ে বাঙালীদের অবস্থান বর্তমানে কোথাও কোথাও সমান অবস্থায় পৌঁছলেও বাঙালীদের কাছে অস্ত্রের ব্যবহার নেই বললেই চলে।সঙ্গত কারণে প্রশ্নের উদ্রেক হয়েছে পাহাড়ী সন্ত্রাসীরা কেন অস্ত্র সংগ্রহ করে চলেছে।এমন প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে সর্বত্র যা মিলছে তা হচ্ছে,প্রথমত- নিজেদের আধিপত্য বিস্তার,দ্বিতীয়ত- চাঁদাবাজি এবং তৃতীয়ত- অর্থাৎ সর্বশেষ উদ্দেশ্য হচ্ছে জুমল্যান্ড ও স্বায়ত্তশাসনের কথিত অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবি নিয়ে সোচ্চার থাকা। গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে জানানো হয়েছে,সন্ত্রাসীদের এ সকল অবস্থান গুঁড়িয়ে দেয়া নিরাপত্তা বাহিনীর জন্য বড় কোন বিষয় নয়।কিন্তু এ প্রক্রিয়ায় সাধারণ মানুষ এবং সহায় সম্পদের ক্ষতির সম্ভাবনা থাকায় অত্যন্ত সাবধানতার সঙ্গে অভিযান চালাতে হয়। একজন সাধারণ মানুষও যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে লক্ষ্য নিয়েই অভিযান পরিচালনার নির্দেশনা রয়েছে।জেএসএসের বিরোধ নিয়ে দুই গ্রুপের বৈঠক ও সমঝোতা প্রশ্নে তাদের পক্ষ থেকে সর্বশেষ একটি বক্তব্য প্রচার করা হয়েছে।এতে বলা হয়েছে জেএসএস সন্তু গ্রুপ জাতি ও জনগণের বৃহত্তর স্বার্থের কথা ভেবে ইউপিডিএফের সঙ্গে বৈঠক ও সমঝোতা করেনি।সংগঠনের সঙ্কট কাটানোর জন্য অথবা জনমতের চাপে লোক দেখানোর জন্যই তারা ইউপিডিএফের সঙ্গে বৈঠকের খেলা খেলেছে।তাদের পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে, ইউপিডিএফ,জেএসএস বৈঠকের পর্যালোচনায় দেখা যায়,যখনই ইউপিডিএফ বৈঠক চেয়েছে,অর্থাৎ যখনই জেএসএস বৈঠকের প্রস্তাব দিয়েছে তখনই ইউপিডিএফ রাজি হয়েছে।পক্ষান্তরে, ইউপিডিএফ যতবার বৈঠকের প্রস্তাব দিয়েছে জেএসএস ততবারই তা প্রত্যাখ্যান করেছে।এছাড়া পুরো প্রক্রিয়ার মধ্যে সমঝোতার প্রশ্নে ইউপিডিএফের আন্তরিকতা,সদিচ্ছা,উদারতা ও সংযমের বিষয়টি লক্ষণীয়।তবে জেএসএস সন্তু গ্রুপের দ্বিমুখী নীতি,ভ-ামি,অপতৎপরতা ও গণবিরোধী চরিত্রও পরিষ্কার।সঙ্গত কারণে এটাও পরিষ্কার যে,ইউপিডিএফের সঙ্গে ইতোপূর্বে যত আলোচনা বৈঠক ও সমঝোতা হয়েছে তার নেপথ্যে রয়েছে ইউপিডিএফ নির্মূল কর্মসূচী।এ কর্মসূচীর পরিবর্তন যেমন হয়নি,বাতিলও হয়নি-এ দাবি ইউপিডিএফপন্থীদের।যারা নিজেদের পাহাড়ের একটি রাজনৈতিক সংগঠন বলে দাবি করে থাকে। খবর দৈনিক জনকন্ঠ
কথিত জুমল্যান্ড প্রতিষ্ঠার দাবিতেই ওরা অশান্ত করছে পাহাড়
অনলাইন ডেস্ক প্রকাশের সময় :২ জুলাই, ২০১৭ ১২:০১ : পূর্বাহ্ণ 895 Views
ট্যাগ :
ফেইসবুকে আমরা
- লামা উপজেলায় কালবৈশাখী ঝড়ে বিধ্বস্ত শতশত বসতবাড়ি
- জেলা প্রশাসকের হুঁশিয়ারিঃ উপজেলা নির্বাচনে কোনো অনিয়ম বরদাস্ত করা হবেনা
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনঃ প্রিজাইডিং,সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
- সর্বজনীন পেনশন স্কিম সুষ্ঠ ও সফলভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জেলা বাস্তবায়ন কমিটির প্রস্তুতি সভা
- কুকি-চিনের দুই সশস্ত্র সদস্য গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত
- বান্দরবানে রহমতের বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায় করলেন ধর্মপ্রান মুসল্লিরা
- জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এবার সর্বজনীন পেনশন স্কিম কার্যক্রম বাড়াতে চালু হলো হেল্প ডেস্ক
- কেএনএফ এর ৭ সদস্য কারাগারেঃ রুমা ছাত্রলীগ সভাপতি কে বহিষ্কার
- যৌথ বাহিনীর অভিযানঃ তিন উপজেলায় স্থগিত হলো ভোট
- প্রান্তিক পর্যায়ে উন্নয়ন প্রচার প্রকল্পের আওতায় মহিলা সমাবেশ অনুষ্ঠিত
- রুমার দুর্গম মুনলাইপাড়া এলাকায় সেনাবাহিনীর অভিযানে এক কেএনএফ সশস্ত্র সন্ত্রাসী নিহত
- ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় আর দুইজন রিমান্ডে
- বান্দরবানে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ বন্ধের আহবান জানালো বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর নেতারা
- রুমা-থানচিতে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় ৫৩ জন রিমান্ডে
- কেএনএফের হাতে অপহৃত ব্যাংক ম্যানেজারকে চট্টগ্রামে বদলি
- আওয়ামী লীগের প্রত্যাশা, “দল ও দলের বাইরে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি যাতে নির্বাচিত হয়”: ওবায়দুল কাদের
- অবৈধ অস্ত্রধারীদের ছাড় নেইঃ র্যাব প্রধান
- ২ এপিবিএন পুলিশের সহায়তায় হারানো মোবাইল ফিরে পেলো ৫০ মালিক
- বান্দরবানে বিপুল অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ ৯ কেএনএফ সদস্য আটক
- বান্দরবানে উদযাপিত হলো বাঙ্গালির প্রাণের উৎসব বাংলা নববর্ষ
- কুকি-চিনের দুই সশস্ত্র সদস্য গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনঃ প্রিজাইডিং,সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
- সর্বজনীন পেনশন স্কিম সুষ্ঠ ও সফলভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জেলা বাস্তবায়ন কমিটির প্রস্তুতি সভা
- জেলা প্রশাসকের হুঁশিয়ারিঃ উপজেলা নির্বাচনে কোনো অনিয়ম বরদাস্ত করা হবেনা
- লামা উপজেলায় কালবৈশাখী ঝড়ে বিধ্বস্ত শতশত বসতবাড়ি
- লামা উপজেলায় কালবৈশাখী ঝড়ে বিধ্বস্ত শতশত বসতবাড়ি
- জেলা প্রশাসকের হুঁশিয়ারিঃ উপজেলা নির্বাচনে কোনো অনিয়ম বরদাস্ত করা হবেনা
- উপজেলা পরিষদ নির্বাচনঃ প্রিজাইডিং,সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
- সর্বজনীন পেনশন স্কিম সুষ্ঠ ও সফলভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জেলা বাস্তবায়ন কমিটির প্রস্তুতি সভা
- কুকি-চিনের দুই সশস্ত্র সদস্য গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত
- বান্দরবানে রহমতের বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায় করলেন ধর্মপ্রান মুসল্লিরা
- জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এবার সর্বজনীন পেনশন স্কিম কার্যক্রম বাড়াতে চালু হলো হেল্প ডেস্ক
- কেএনএফ এর ৭ সদস্য কারাগারেঃ রুমা ছাত্রলীগ সভাপতি কে বহিষ্কার
- যৌথ বাহিনীর অভিযানঃ তিন উপজেলায় স্থগিত হলো ভোট
- প্রান্তিক পর্যায়ে উন্নয়ন প্রচার প্রকল্পের আওতায় মহিলা সমাবেশ অনুষ্ঠিত
- রুমার দুর্গম মুনলাইপাড়া এলাকায় সেনাবাহিনীর অভিযানে এক কেএনএফ সশস্ত্র সন্ত্রাসী নিহত
- ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় আর দুইজন রিমান্ডে
- বান্দরবানে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ বন্ধের আহবান জানালো বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর নেতারা
- রুমা-থানচিতে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় ৫৩ জন রিমান্ডে
- কেএনএফের হাতে অপহৃত ব্যাংক ম্যানেজারকে চট্টগ্রামে বদলি
- আওয়ামী লীগের প্রত্যাশা, “দল ও দলের বাইরে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি যাতে নির্বাচিত হয়”: ওবায়দুল কাদের
- অবৈধ অস্ত্রধারীদের ছাড় নেইঃ র্যাব প্রধান
- ২ এপিবিএন পুলিশের সহায়তায় হারানো মোবাইল ফিরে পেলো ৫০ মালিক
- বান্দরবানে বিপুল অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ ৯ কেএনএফ সদস্য আটক
- বান্দরবানে উদযাপিত হলো বাঙ্গালির প্রাণের উৎসব বাংলা নববর্ষ
- বান্দরবানে ইউএনওদের নিরাপত্তায় আরও ৬ জন করে আনসার ব্যাটালিয়ন সদস্য মোতায়েন
- কেএনএফ এর আরও চার সদস্যকে কারাগারে পাঠালো আদালত
- প্রধানমন্ত্রী অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ নিশ্চিত করেছেন-পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী
- নানা আয়োজনে বান্দরবানে শুরু হলো প্রানের উৎসব মাহাঃ সাংগ্রাই পোয়েঃ
- আলোচনায় কেএনএফ প্রধানের স্ত্রীঃ করা হলো স্ট্যান্ড রিলিজ
- সাঙ্গু নদীতে ফুল ভাসিয়ে শুরু হলো চাকমা-তঞ্চঙ্গ্যাদের বিঝু-বিষু উৎসব
- কম্বিং অপারেশনঃ নারীসহ কেএনএফের আরও তিন সহযোগী গ্রেপ্তার
- যথাযোগ্য মর্যাদা ও উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পবিত্র ঈদুল ফিতরের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত
- বান্দরবানে রুমা-থানচি ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় ৫২ জন কারাগারে
- স্মার্ট বান্দরবান-স্মার্ট ক্রীড়াঙ্গনঃ ঈদুল ফিতর ও মাহা সাংগ্রাই পোয়েঃ উপলক্ষে খেলোয়াড়রা পেলো শুভেচ্ছা উপহার
- বান্দরবানে জেলা প্রশাসনের কর্মচারীরা পেলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঈদ উপহার
- থানচিতে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৪
- রুমায় সোনালী ব্যাংকের সহকারী ক্যাশিয়ারসহ দুই কেএনএফ সন্ত্রাসী আটক
- আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কব্জায় কেএনএফ এর প্রধান সমন্বয়ক
- সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সন্ত্রাসীদের ছাড় নেইঃ সেনাপ্রধান
- সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যৌথ বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযানঃ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী
- রুমা-থানচির ব্যাংক ডাকাতি ও অস্ত্র লুটের ঘটনায় সাত মামলা
- সোনালী ব্যাংকের অপহৃত ব্যবস্থাপক নিজাম উদ্দিনকে ফিরে পেলো পরিবার
- সোনালী ব্যাংক কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন কে উদ্ধার করলো র্যাব
- বান্দরবানে জেলা প্রশাসকের শুভেচ্ছা উপহার পাচ্ছে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা
- নিরাপত্তার কারণে বান্দরবানে ব্যাংক লেনদেন স্থগিত
- বান্দরবানে থানচির দুর্গম বাকলাইতে সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তা
- বান্দরবানের রুমা উপজেলায় সোনালী ব্যাংকে হামলাঃ ম্যানেজারকে অপহরণ!
- বান্দরবানে বিপন্ন প্রজাতির দুই ভাল্লুকের বাচ্চা উদ্ধার করলো পুলিশ
- বান্দরবানে চলছে জমজমাট নাইট মিনিবার স্বাধীনতা কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট-২৪
- পার্বত্য অঞ্চলে সাধারন মানুষের সু-চিকিৎসা নিশ্চিতে কাজ করছে সেনাবাহিনীঃ লেঃ কর্নেল এ এস এম মাহমুদুল হাসান
- ধর্ষণের দায়ে আপুই মং মারমা নামে এক ব্যক্তির যাবজ্জীবন
- বান্দরবান সদর থানা পুলিশের প্রচেষ্টায় ২২ স্মার্ট ফোন উদ্ধারপূর্বক মালিকদের হাতে তুলে দিলো পুলিশ সুপার সৈকত শাহীন
- ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্ত ৯ ভূমি মালিক পেলেন এমআইসিআর চেক
- আলীকদমে ঈদুল ফিতরের উপহার সামগ্রী বিতরন করলো সেনাবাহিনী
- বান্দরবানে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত
- বান্দরবান সেনা জোন আয়োজিত ভলিবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল ও পুরষ্কার বিতরন অনুষ্ঠিত
- স্বাধীনতা দিবসে সেনাবাহিনীতে ৫১ জনকে অনারারি কমিশন
- পবিত্র আল কোরআন স্ফটিকের মতো স্বচ্ছ,স্পষ্ট ও সুন্দরঃ হলিউড অভিনেতা উইল স্মিথ
- কাঠ পাচারঃ লামার সরই ইউনিয়নের গহীন অরন্য থেকে পোষা হাতি আটক করলো জনতা
- বান্দরবানে পালিত হলো আন্তর্জাতিক বন দিবস
- বদলি জনিত বিদায়ঃ দুই কর্মকর্তা কে বিদায়ী শুভেচ্ছা জানালো সিএইচটি টাইমস ডটকম ও বান্দরবান ট্রিবিউন ডটকম
- উপজেলা চেয়ারম্যান পদে জামানত বাড়ছে দশ গুণঃ রঙিন পোস্টার টানানোসহ সন্নিবেশ হচ্ছে ডিজিটাল প্রচারনা
- লামা উপজেলার ফাইতং এ ১২ ইটভাটায় মোবাইল কোর্টের সাঁড়াশি অভিযান
- মোবাইল কোর্টের এক অভিযানেই তরমুজের দাম কমলো দেড় থেকে দুইশো টাকা!
- বান্দরবান সদরের দুর্গম চার পাড়ায় সুপেয় পানি সরবরাহ করলো উপজেলা প্রশাসন
- জাতির পিতার জন্মবার্ষিকীতে এতিম শিক্ষার্থীদের সম্মানে জেলা প্রশাসন আয়োজিত ইফতার ও দোয়া মাহফিল
- বান্দরবানে জেলা পুলিশ আয়োজিত কোরআন শিক্ষা কার্যক্রমের উদ্বোধন
- জাতির পিতার জন্মবার্ষিকীতে শাক্যমিত্র অরন্য বৌদ্ধবিহার অনাথালয়ে মানবিক সহায়তা প্রদান করলো বান্দরবান সেনা জোন
- সুয়ালকে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০২৪ উপলক্ষ্যে গোল্ড কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট এর শুভ উদ্বোধন
- মাহে রমজানে ছাত্রলীগের ইফতার পেলো হাজারো মানুষ
- অনুপ্রবেশঃ বিজিবি স্কুলে আশ্রয় পেলো মিয়ানমারের ১৭৭ সীমান্তরক্ষীর
- মাহে রমজানে বান্দরবান সেনা জোনের উপহার পেলো দশ মাদ্রাসা ও এতিমখানা
- বান্দরবান সেনা রিজিয়নের উদ্যোগে মাহে রমজানের উপহার বিতরন
- রেংমিটচ্য ভাষা রক্ষায় দুর্গম ক্রাংসি পাড়ায় সেনাবাহিনী স্থাপন করলো ভাষা শিক্ষা কেন্দ্র
- টেকনাফ ক্যাম্প-২২ এ বিএনকেএস এর আয়োজনে আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপিত
- সরকার আন্তরিক বলেই পার্বত্য এলাকায় উন্নয়নের মহাযজ্ঞঃ বীর বাহাদুর উশৈসিং
- বান্দরবানে যথাযোগ্য মর্যাদায় পুলিশ মেমোরিয়াল ডে উদযাপিত
- জিমন্যাস্টিকস প্রতিযোগিতায় কোয়ান্টাম কসমো স্কুল ও কলেজের সাফল্য
- ক্রিকেটারের খোঁজে চট্টগ্রাম বিভাগঃ বান্দরবানে ১১ মার্চ খেলোয়াড় বাছাই
- কেএনএফ-শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির বৈঠকঃ শান্তি ফেরাতে ৭ দফা নিয়ে সমঝোতা চুক্তি
- দৈনিক ভোরের দর্পণ এর ২৪ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে কেক কাটা ও আলোচনা সভা
- বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয় আন্তঃবিভাগ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট-২৪ এর সমাপনী ও পুরষ্কার বিতরন
- বাজার এলাকায় শৃঙ্খলা নিশ্চিতে ব্যবসায়ীদের ঐক্যের কোন বিকল্প নেইঃ বীর বাহাদুর উশৈসিং
- উপেন্দ্র লাল দাশ এবং মাতা শৈলবালা দাশ এর প্রয়াণ দিবসে শুরু হলো তিনদিনব্যাপী ভজন কীর্ত্তন,ধর্মসম্মিলন ও মহানামযজ্ঞ
- বান্দরবান সেনা জোনের শিক্ষা সহায়ক সামগ্রী উপহার পেয়ে খুশি দূর্গম ক্যাপলং পাড়া’র শিক্ষার্থীরা
- রোয়াংছড়িতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট উপহার “হার পাওয়ার” প্রকল্পের ল্যাপটপ বিতরণ
- স্মার্ট বান্দরবান-স্মার্ট ক্রীড়াঙ্গনঃ বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয় আন্তঃ বিভাগ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট এর ট্রফি হস্তান্তর ও জিডিএস বিভাগের জার্সি উন্মোচন
- বান্দরবানে ধর্ষনের দায়ে ১ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড
- রুমা উপজেলায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
- ৪০ হারানো মোবাইল ফোন উদ্ধার করলো ২ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন
- স্মার্ট বান্দরবান-স্মার্ট ক্রীড়াঙ্গনঃ পুলিশ সুপার সৈকত শাহীনের উপহার পেলো কাবাডি খেলোয়াড়রা
- রিজিয়ন প্রীতি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট-২৪ এর ফাইনাল খেলা ও পুরষ্কার বিতরন অনুষ্ঠিত
- বীর বাহাদুর স্কুল এন্ড কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরষ্কার বিতরন অনুষ্ঠিত
- বান্দরবানে বক্সিং সংশ্লিষ্ট কার্যক্রমকে শৃঙ্খলায় ফেরাতে জেলা প্রশাসক বরাবরে চিঠিঃ বহিষ্কার গুজবের প্রতিবাদ
- পাহাড়ের বৈচিত্র্য ও সৌন্দর্য্য বিশ্ব দরবারে তুলে ধরতে বান্দরবানে হয়ে গেলো ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা
- যথাযথ ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে বান্দরবানে পালিত হলো অমর একুশে
- বান্দরবানে জেলা প্রশাসকের বিশেষ বিবেচনায় দ্রুত সময়ে স্থায়ী বাসিন্দা সনদ পেলেন মেধাবী শিক্ষার্থী ক্য ক্য উঁয়া মার্মা
- লাইব্রেরী মানুষের বাহ্যিক জ্ঞানকে আরো বেশি প্রসারিত করেঃ লেঃ কর্নেল মাহমুদুল হাসান
- ৩ অবৈধ ইটভাটা সম্পুর্নরুপে গুঁড়িয়ে দিলো প্রশাসন
- পার্বত্য প্রমীলা ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৪ এর চ্যাম্পিয়ন খাগড়াছড়ি জেলা দল
- জমকালো আয়োজনে পার্বত্য প্রমীলা ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
- পার্বত্য মেলায় শেষ মুর্হুতে ঐতিহ্যবাহী পাহাড়ি পণ্য কিনতে মানুষের ভিড়
- শুরু হলো এসএসসি ও সমমান পরীক্ষাঃ কেন্দ্র পরিদর্শন করলেন জেলা প্রশাসক
- ১৬ দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৪ এর ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
- বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে পর্যটকদের গোলাপ উপহার দিলো প্রথমআলো বন্ধুসভা
- বান্দরবান লোকাল ট্রাক,মিনি ট্রাক মালিক সমবায় সমিতির ৭ম সাধারন সভা
- ভাগ্যকুল-কদুখোলা উচ্চ বিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা
- বান্দরবানের ম্যাকছি খালে পরিচ্ছনতা অভিযান
- নানা আনুষ্ঠানিকতায় স্মার্ট বান্দরবান-স্মার্ট ক্রীড়াঙ্গন শীর্ষক জার্সি উন্মোচন ও কৃতি কারাতে খেলোয়াড়দের সংবর্ধনা
- সেনা রিজিয়নের শিক্ষা সহায়ক সামগ্রী ও শীতবস্ত্র উপহার পেলো চিম্বুক পাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কোমলমতি শতাধিক শিক্ষার্থী
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত পরিদর্শনে ডিসিঃ ২৪০ পরিবারকে সরিয়ে নিচ্ছে প্রশাসন
M | T | W | T | F | S | S |
---|---|---|---|---|---|---|
1 | 2 | 3 | 4 | 5 | 6 | |
7 | 8 | 9 | 10 | 11 | 12 | 13 |
14 | 15 | 16 | 17 | 18 | 19 | 20 |
21 | 22 | 23 | 24 | 25 | 26 | 27 |
28 | 29 | 30 |