

চট্রগ্রাম প্রতিনিধিঃ-চট্টগ্রাম সাতকানিয়া বাজালিয়া এলাকায় উন্নত মানের জিংক ধান বিষয়ে কৃষকদের মাঝে প্রশিক্ষণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।হারভেষ্ট প্লাস সহযোগীতায় প্রকাশ গণ উন্নয়ন কেন্দ্র (পি জি ইউ কে) বাস্তবায়নে প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে মাঠ পর্যায়ের কৃষকগণ।জিংক ধানের বৈশিষ্ট্য ও উপকারিতা নিয়ে কৃষকদের মাঝে বক্তব্য প্রদান করেন (পি জি ইউ কে) নির্বাহী পরিচালক আ.শ.ম. আমানুর হাসান তাইমুর,পি.জি.ইউ.কে এর প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর জ্বসাই উ মার্মা।গতকাল বিকাল ৪টার বাজালিয়া বাজারের মনসুর গার্ডেন কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাতকানিয়া চট্রগ্রামের উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শোয়েব মাহমুদ। প্রধান অতিথি বলেন,বিষেশ এই প্রথম আবিস্কার হয় জিংক ধান।যা ফলনে ভালো ও লাভ জনক।আর গ্রাম বাংলার প্রতিটি মাঠে চাষাবাদ হয় এই ধান। বর্তমানে যুগ পাল্টাচ্ছে আর তৈরি হচ্ছে নানা রকম প্রযুক্তি।সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে তাই কৃষদেরও এগিয়ে যেতে হবে কৃষি প্রযুক্তিতে।উন্নত মানের ধান চাষাবাদের মাধ্যমে তাদের ও জীবন যাত্রার মান পাল্টাতে হবে,যাতে স্বল্প সময়ে,স্বল্প খরচে,অধিক ফসল পাওয়া যায় আর তার জন্য জিংক প্রজাতির ধানটি অনান্য ধানের চেয়ে আলাদা,এর গুণগত মান ভাল হওয়ার কারনে কৃষরা এই জিংক প্রজাতির ধান চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছে।কৃষি কর্মকর্তা আরো জানান যে,সাধারন ধানের চেয়ে এই জিংক প্রজাতির ধানে দ্বিগুন ফসল পাওয়া যায় এবং এর রোগ বালায় কম হওয়ার সহজে ফসল ও নষ্ট হয়না। অনুষ্ঠানে মুক্ত আলোচনার মাধ্যমে কৃষকরা তাদরে সকল সমস্য তুলে ধরেন এবং সমাধানের উপায় ও জেনে নেন।কৃষকরা আশা করেন আবহাওয়া সুষ্ঠু থাকলে এই বছর তারা ভাল ফসল পাবেন, প্রশিক্ষণার্থী কৃষকরা বলেন,জিংক ধান রোপন করার পর নতুন ধান হিসেবে ভালো ফলন পাব বলে আশা রাখি।