শিরোনাম: চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উপলক্ষে মোবাইল কোর্ট বান্দরবানে আলেম সমাজের সংবাদ সম্মেলন বর্ণাঢ্য আয়োজনে বান্দরবানে উদযাপিত হলো জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস জেলা প্রশাসক মেধাবৃত্তি,বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ গড়তে সেনা জোনের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম ও জনসচেতনতামূলক কর্মসূচি বান্দরবানে জামায়াতে ইসলামীর বিশাল কর্মী ও সুধী সমাবেশে দুর্গম পাহাড়ে সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তাঃ সুস্থ হয়ে ফিরছে ১১ বছরের জিংক থান ময় বম

কে.এস.আই নিয়ে আলোচনায় প্রথম আলো সাংবাদিক বুদ্ধ জ্যোতি চাকমার আলোচিত মন্তব্য


প্রকাশের সময় :২৯ এপ্রিল, ২০১৮ ৯:৩৩ : অপরাহ্ণ 895 Views

বান্দরবান অফিসঃ-কে.এস.আই নিয়ে আলোচনায় প্রথম আলো সাংবাদিক বুদ্ধ জ্যোতি চাকমার আলোচিত মন্তব্যে কে.এস.আই কতৃপক্ষের দায়িত্ব নিয়ে নতুন করে সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।নিচে সিএইচটি টাইমস পাঠকদের জন্য সিনিয়র সাংবাদিক বুদ্ধ জ্যোতি চাকমার আলোচিত মন্তব্যটি হুবুহু তুলে ধরা হলোঃ-

সাংস্কৃতিক হলে রাজনৈতিক কর্মসূচি…!!! বান্দরবানে সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের হলগুলোতে সচরাচর রাজনৈতিক কর্মসূচির জন্য দেওয়া হয় না।এমন কি বান্দরবান প্রেসক্লাব মিলনায়তনও।ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনষ্টিটিউটতো (কেএসআই) আরো বেশি কড়াকড়ি।আন্তর্জাতিক আদিবাসী উদযাপনের জন্যও কয়েক বছর ধরে দেওয়া হচ্ছে না।অথচ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী জোরজবদস্তি করে চাপিয়ে দেওয়া নাম হলেও প্রকৃতপক্ষে এটি আদিবাসীদের জন্য করা প্রতিষ্ঠান।প্রতিষ্ঠার পর থেকে কোনো রাজনৈতিক দল এমনকি সরকারি দলকেও কর্মসূচি করতে দেওয়া হয়নি এ হলে। এবারে বিএনপি কর্মিসভা করতে দিয়ে সেই ইতিহাস ভাঙলো কেএসআই।আগামিতে বিএনপির উদাহরণ টেনে কোনো রাজনৈতিক দল যদি কর্মসূচি আয়োজন করতে চায়,তখন কি হবে???কেএসআই কর্তৃপক্ষের নিশ্চয় জবাব দিতে পারবেন এবং সেটি হবে উপর মহলে যান…!!! বিএনপির একাংশকে কর্মসূচি আয়োজন নিয়েও কেএসআই কর্মকর্তারা বলেছেন তাঁরা অসহায়। ক্ষমতাসীন দলের উচ্চ পর্যায়ের চাপে নিয়ম ভঙ্গ করে হল ভাড়া দিতে তাঁরা বাধ্য হয়েছেন।সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধী দলের একাংশ সভা করবে,সরকারি দল সরকারি প্রতিষ্ঠানের হল তাঁদের দেওয়ার জন্য চাপ দেবে-চমৎকার গণতান্ত্রিক বোঝাপড়া বটে…!!! এ রকম রাজনৈতিক সহনশীলতা সত্যি প্রশংসনীয়।এ নজির সারাদেশের জন্য শিক্ষনীয় হতে পারে।তবে সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে না হয়ে রাজনীতি চর্চা হয় এমন স্থান-বঙ্গবন্ধু মুক্তমঞ্চ,রাজার মাঠ,রাজবাড়ি মাঠ,শহীদ মিনার চত্বরে বরাদ্দ দিলে আরো ভাল হতো।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
May 2025
M T W T F S S
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
27282930  
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!