শিরোনাম: বান্দরবান সদর উপজেলা নির্বাচনঃ আলোচনায় চেয়ারম্যান প্রার্থীর ৭ কর্মপরিকল্পনা লামা উপজেলায় কালবৈশাখী ঝড়ে বিধ্বস্ত শতশত বসতবাড়ি জেলা প্রশাসকের হুঁশিয়ারিঃ উপজেলা নির্বাচনে কোনো অনিয়ম বরদাস্ত করা হবেনা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনঃ প্রিজাইডিং,সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ সর্বজনীন পেনশন স্কিম সুষ্ঠ ও সফলভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জেলা বাস্তবায়ন কমিটির প্রস্তুতি সভা কুকি-চিনের দুই সশস্ত্র সদস্য গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত বান্দরবানে রহমতের বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায় করলেন ধর্মপ্রান মুসল্লিরা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এবার সর্বজনীন পেনশন স্কিম কার্যক্রম বাড়াতে চালু হলো হেল্প ডেস্ক

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের হেনস্তা রোধে আইন হচ্ছেঃ মুহিবুল হাসান চৌধুরী


ডেস্ক রিপোর্ট প্রকাশের সময় :৩ জুলাই, ২০২২ ৬:৫৪ : অপরাহ্ণ 179 Views

শিক্ষা উপমন্ত্রী মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেছেন,শিক্ষক হেনস্তার সবগুলো ঘটনাই অনাকাঙ্ক্ষিত।তবে আগে যে হতো না,এমন নয়,এখন বেশি শিক্ষক হেনস্তার ঘটনা ঘটছে।আগে হয়তো আমরা জানতে পারতাম না,বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকের কারণে জানতে পারছি।তবে ইদানীং যতগুলো শিক্ষক হেনস্তার ঘটনা ঘটেছে সবগুলোর অ্যাকশন নেয়া হয়েছে।

সাভারে উৎপল কুমার সরকারের হত্যার ঘটনায় দায়ীদের পরিবারসহ আমরা গ্রেপ্তার করেছি।এখন আমরা প্রত্যেকটি ঘটনার বিচার করছি,তদন্ত করছি কারা কারা দায়ী? গতকাল শনিবার ভোরের কাগজকে তিনি এসব কথা বলেন।মুহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতবিষয়ক কোনো অভিযোগ এলে,তা সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শিক্ষা অফিসার, ডিসি,এডিসি বা জেলা-উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের মাধ্যমে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেয়ার বিষয়ে আমি আগামী বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে আলোচনা করব।শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতে কোনোভাবে কোনো শিক্ষককে হেনস্তার শিকার হতে না হয় সে ধরনের একটা নির্দেশনা দেব।

তিনি বলেন,এখন উগ্ররক্ষণশীল, পশ্চাৎমুখী ও সাম্প্রদায়িক দল ঠেলতে ঠেলতে আপনাকে অন্ধকার যুগে ঠেলে ফেলে দেবে।তথাকথিত মাওলানারা ওয়াজ মাহফিল করতেছে মনগড়া।তারা মেয়েদের বিরুদ্ধে, শিশুদের বিরুদ্ধে,সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে যা তা বলে সমাজের সাধারণ মানুষকে উসকে দিচ্ছে।এছাড়া অনেক স্কুলের হিজাব ইউনিফরম পরতে বাধ্য করা হচ্ছে।এটা মাথায় রাখতে হবে।এসব বন্ধ করতে আমরা কাজ করছি।

তিনি বলেন,এখন বাস্তবতা,আমাদের দেশে এক ধর্ম গোষ্ঠী,ধর্মের ফেরিওয়ালা আছে,তারা নানা ধরনের ফন্দি-ফিকির করে শুধু সংখ্যালঘু শিক্ষকদের না,যে কোনো ধরনের প্রগতিশীল শিক্ষকদের টার্গেট করে।এ ধরনের ধর্ম ব্যবসায়ীরা বলে বেড়াচ্ছে,সাধারণ শিক্ষায় নৈতিকতা কম।অথচ ওই গোষ্ঠীই নৈতিকতার নামে শিশু শিক্ষার্থীদের বলাৎকার করে থাকে।এ ধরনের নৈতিকতার আমাদের প্রয়োজন নেই।

তিনি বলেন,সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অর্থাৎ ফেসবুক,ইউটিউব-এ বড় শিকার হচ্ছে নারী,শিশু ও সমাজের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ,এখন শিক্ষকরাও হচ্ছেন।এটার বিষয়ে আইসিটি বিভাগকে আমরা অনুরোধ করব,যারা এদেশে ইউটিউব বা ফেসবুকের ব্যবসা করছে তাদের সহযোগিতা দরকার।যাতে সমাজের সম্প্রীতি বিনষ্ট না হয়।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
May 2024
M T W T F S S
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
282930  
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!