শিরোনাম: লামা উপজেলায় কালবৈশাখী ঝড়ে বিধ্বস্ত শতশত বসতবাড়ি জেলা প্রশাসকের হুঁশিয়ারিঃ উপজেলা নির্বাচনে কোনো অনিয়ম বরদাস্ত করা হবেনা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনঃ প্রিজাইডিং,সহকারী প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসারদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ সর্বজনীন পেনশন স্কিম সুষ্ঠ ও সফলভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জেলা বাস্তবায়ন কমিটির প্রস্তুতি সভা কুকি-চিনের দুই সশস্ত্র সদস্য গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত বান্দরবানে রহমতের বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায় করলেন ধর্মপ্রান মুসল্লিরা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এবার সর্বজনীন পেনশন স্কিম কার্যক্রম বাড়াতে চালু হলো হেল্প ডেস্ক কেএনএফ এর ৭ সদস্য কারাগারেঃ রুমা ছাত্রলীগ সভাপতি কে বহিষ্কার

সদর উপজেলা প্রশাসনের সুষ্ঠু তত্ত্বাবধানে ২য় ধাপে চলছে ভর্তুকি মূল্যে পন্য বিক্রি


নিজস্ব সংবাদদাতা প্রকাশের সময় :৮ এপ্রিল, ২০২২ ৩:২১ : অপরাহ্ণ 217 Views

রমজান উপলক্ষে জনগণের কথা চিন্তা করে সরকার টিসিবি পন্য বিক্রির যে উদ্যোগটি নিয়েছে তা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে বান্দরবান সদর উপজেলা প্রশাসন।গত ২০ মার্চ সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে সারাদেশে ১ কোটি পরিবারের হাতে টিসিবির পণ্য পৌঁছে দেওয়ার অংশ হিসেবে বান্দরবান সদর উপজেলায় ভর্তুকি মূল্যে ফ্যামিলি কার্ডের ভিত্তিতে পণ্য বিক্রি কার্যক্রম শুরু হয়। এরই ধারাবাহিকতায় দ্বিতীয় দফায় বান্দরবান সদর উপজেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে গত বৃহস্পতিবার থেকে সদর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)’র পণ্য বিক্রি শুরু হয়েছে।দ্বিতীয় ধাপের প্রথমদিনে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাবরিনা আফরিন মুস্তাফা’র সার্বিক তত্ত্বাবধানে সদর উপজেলার অন্তগর্ত কুহালং ইউনিয়নের ক্যমংলং পাড়া,চড়ুই পাড়া,বালাঘাটাসহ ৯ টি স্থানে ফ্যামিলি কার্ডধারীদের মাঝে ভর্তুকি মুল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রি হয়েছে।এবিষয়ে,বান্দরবান সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাবরিনা আফরিন মুস্তাফা জানান,সদর উপজেলায় দ্বিতীয় ধাপে ৭ থেকে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত ফ্যামিলি কার্ডধারী প্রতিটি পরিবার ৫৬০ টাকায় ৪ টি পন্য ক্রয় করার সুযোগ পাচ্ছে।দ্বিতীয় ধাপের প্রথম দিনে কুহালং এর ১২শত উপকারভোগী এই পন্য ক্রয় করতে পারবে।এই কার্যক্রমের আওতায় বান্দরবান সদর উপজেলায় ৯ হাজার ৭৪১টি পরিবার টিসিবি’র পণ্য ক্রয়ের সুযোগ পাবে।দ্বিতীয় পর্যায়ে সদর উপজেলার কার্ডধারী সুবিধা ভোগীদের মাঝে বিক্রির জন্য পণ্য পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।তালিকা অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ে এই পণ্য সুষ্ঠুভাবে বিপনন করার জন্য সদর উপজেলা প্রশাসন প্রান্তিক পর্যায়ে কাজ করে যাচ্ছে।এদিকে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে ছোলার চাহিদা কম থাকায় অনেকেই তা কিনছে না।তবে উপকারভোগী কয়েকজন বলেন,সামনে আমাদের সবচেয়ে বড় উৎসব সাংগ্রাই।উৎসবের এমন সময়ে ভর্তুকি মূল্য টিসিবির পণ্য কিনতে পেরে আমরা অনেক খুশি।তারা আরও বলেন,বাজারে যে হারে পণ্যের দাম বেড়েছে সেদিক থেকে চিন্তা করলে ৫৬০ টাকায় ৪টি পণ্য কম দামই বলতে হবে।উল্লেখ্য,ন্যায্য মূল্যে টিসিবি ২য় পর্যায়ে বান্দরবান জেলায় ৫শ ১৩.৯২ মেট্রিকটন বিভিন্ন খাদ্য পণ্য বিক্রি করছে।এতে প্রথম ধাপের তিনটি পণ্যের সাথে নতুন করে প্রতি কেজি ৫০ টাকা দরে ছোলা যুক্ত হয়েছে।সরকার প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা,মসুর ডাল ৬৫ টাকা,সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১১০ টাকা নির্ধারণ করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রি করছে।

 

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
May 2024
M T W T F S S
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
282930  
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!