এই মাত্র পাওয়া :

শিরোনাম: বান্দরবানে গণসংহতি আন্দোলনের উদ্যোগে ‘জুলাই যোদ্ধাদের কথন’ শীর্ষক আলোচনা সভা মেধাবী শিক্ষার্থী ছাইনুমে মারমার পাশে দাঁড়লো পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ জুলাই পুর্নজাগরণঃ রোয়াংছড়িতে জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী বান্দরবানে মাছরাঙা টেলিভিশনের ১৪তম বর্ষপূর্তি উদযাপিত বান্দরবানে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত মাইলস্টোন বিমান দুর্ঘটনায় নিহত উক্যছাইং মার্মাকে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন রোয়াংছড়িতে তরুণকে পাথর ছুড়ে মেরে হত্যাঃ লাশ খালে ফেলে দেওয়ার অভিযোগ জুলাই পুনর্জাগরণ ও জুলাই গণঅভ্যুত্থানঃ বান্দরবানে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধাঁর বিছানাকান্দি


প্রকাশের সময় :৬ জুলাই, ২০১৭ ৭:৪৯ : অপরাহ্ণ 1715 Views

পর্যটন ডেস্কঃ-বিছানাকান্দি।সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় মেঘালয় সীমান্ত।বৃষ্টিস্নাত সবুজ পাহাড়,ঝরনা,আর শীতল পানিতে মৃদুমন্দ ঢেউয়ের খেলা।এক অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি।পানির স্রোতে ভেসে আসা বিশাল আকৃতির পাথরগুলো এসৌন্দর্যের মাত্রা যেন আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।পিয়াইন নদীতে সুসজ্জিত ট্রলারে যেতে চোখে পড়বে চোখ ধাঁধাঁনো দৃশ্য। ছবির মতো এলাকাটির একটু দূরেই দাঁড়িয়ে রয়েছে আকাশছোঁয়া পাহাড়।চোখে পড়বে নদী থেকে পাথর উত্তোলনের দৃশ্য। পিয়াইন নদী ধরে ট্রলারে একটু দূরেই চোখে পড়বে সীমান্তঘেঁষা পাথর-জলের মাখামাখি বিছনাকান্দি।পাথর আর পানিতে মাখামাখি সত্যিই মুগ্ধ হওয়ার মতো।ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা পাথর-নদীর পাশের পাহাড় থেকে অনবরত বহমান স্বচ্ছ পানির ধারা।প্রকৃতির এ সৌন্দর্য নিমিষেই ভুলিয়ে দেবে সকল ক্লান্তি ও বিষণ্নতা।প্রশান্তিতে ভরে যাবে মন।বিছানাকান্দি মূলত বাংলাদেশ-ভারত মিলিয়ে।বাংলাদেশের সিলেট এবং ভারতের মেঘালয় রাজ্যে এর অবস্থান।দৃষ্টির সীমানায় শুধু পাথর আর পাহাড়।আকাশে উড়ে বেড়ানো মেঘের সঙ্গে পাহাড়গুলোর বেশ সখ্যতা।বেপরোয়া সাদা মেঘের দলগুলো পাহাড়ের গায়ে লেগে রয়েছে।পাহাড়ের উপর থেকে আছড়ে পড়ছে ঝরনাধারা।হাজার ফুটের উচ্চতা থেকে পাথর আর পাহাড়ের গা বেয়ে আছড়ে পড়া শীতল পানিতে অনেকেই পা ভিজিয়ে নেন।কেউবা লোভকে সংবরণ করতে না পেরে নেমে পড়ছেন পানিতে।কেউবা আবার শীতল পানিতে ভিজিয়ে নেয়া গা পাথরের উপর বসে সূর্যস্নান করছেন।এ এক অপরূপ সৌন্দর্য।ক্লান্ত, ক্ষুধার্ত পর্যটকদের জন্য রয়েছে পানীয় জলের ব্যবস্থা। মন চাইলে ভারতের টুকিটাকি জিনিসপত্রও কিনতে পারবে ভ্রমন পিপাসুরা। বিশেষ করে তেল সাবান বিস্কুট চকলেট ইত্যাদির জন্য রয়েছে ভাসমান দোকান।প্রায় ২২ হাজার ৪২৯ বর্গ কিলোমিটারে মেঘালয় রাজ্য ভারতের উত্তরপূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত।যার এক-তৃতীয়াংশ পর্বত ও অরণ্য দ্বারা আবৃত।উত্তরে আসাম এবং দক্ষিণে বাংলাদেশ দ্বারা বেষ্টিত এ রাজ্যটির রাজধানী শিলং।বিছানাকান্দি হলো বাংলাদেশের সিলেট ও ভারতের মেঘালয়ের সীমান্ত সংযোগ।যেখানে মূলত সুউচ্চ পাহাড়গুলোই দুটি দেশকে বিভক্ত করেছে। স্থানীয়রা জানান,ভারতীয় সীমান্তে মেঘালয়ের কোল ঘেঁষে রয়েছে একটি হাট।দু’দেশের সীমান্তে কোন প্রকার উত্তেজনা না থাকলে কয়েক ঘণ্টার জন্য হাটে যাওয়ার অনুমতি দেয় সীমান্তরক্ষিরা।তবে সে কখনো কখনো বা বলা চলে ক্ষেত্র বিশেষ সমঝোতার ভিত্তিতে।বিছানাকান্দি।সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় মেঘালয় সীমান্ত।বৃষ্টিস্নাত সবুজ পাহাড়,ঝরনা,আর শীতল পানিতে মৃদুমন্দ ঢেউয়ের খেলা।এক অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি।পানির স্রোতে ভেসে আসা বিশাল আকৃতির পাথরগুলো এ সৌন্দর্যের মাত্রা যেন আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।পিয়াইন নদীতে সুসজ্জিত ট্রলারে যেতে চোখে পড়বে চোখ ধাঁধাঁনো দৃশ্য।ছবির মতো এলাকাটির একটু দূরেই দাঁড়িয়ে রয়েছে আকাশছোঁয়া পাহাড়।চোখে পড়বে নদী থেকে পাথর উত্তোলনের দৃশ্য। পিয়াইন নদী ধরে ট্রলারে একটু দূরেই চোখে পড়বে সীমান্তঘেঁষা পাথর-জলের মাখামাখি বিছনাকান্দি।পাথর আর পানিতে মাখামাখি সত্যিই মুগ্ধ হওয়ার মতো।ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা পাথর-নদীর পাশের পাহাড় থেকে অনবরত বহমান স্বচ্ছ পানির ধারা।প্রকৃতির এ সৌন্দর্য নিমিষেই ভুলিয়ে দেবে সকল ক্লান্তি ও বিষণ্নতা।প্রশান্তিতে ভরে যাবে মন। বিছানাকান্দি মূলত বাংলাদেশ-ভারত মিলিয়ে।বাংলাদেশের সিলেট এবং ভারতের মেঘালয় রাজ্যে এর অবস্থান।দৃষ্টির সীমানায় শুধু পাথর আর পাহাড়।আকাশে উড়ে বেড়ানো মেঘের সঙ্গে পাহাড়গুলোর বেশ সখ্যতা।বেপরোয়া সাদা মেঘের দলগুলো পাহাড়ের গায়ে লেগে রয়েছে।পাহাড়ের উপর থেকে আছড়ে পড়ছে ঝরনাধারা।হাজার ফুটের উচ্চতা থেকে পাথর আর পাহাড়ের গা বেয়ে আছড়ে পড়া শীতল পানিতে অনেকেই পা ভিজিয়ে নেন।কেউবা লোভকে সংবরণ করতে না পেরে নেমে পড়ছেন পানিতে। কেউবা আবার শীতল পানিতে ভিজিয়ে নেয়া গা পাথরের উপর বসে সূর্যস্নান করছেন।এ এক অপরূপ সৌন্দর্য। ক্লান্ত,ক্ষুধার্ত পর্যটকদের জন্য রয়েছে পানীয় জলের ব্যবস্থা।মন চাইলে ভারতের টুকিটাকি জিনিসপত্রও কিনতে পারবে ভ্রমন পিপাসুরা।বিশেষ করে তেল সাবান বিস্কুট চকলেট ইত্যাদির জন্য রয়েছে ভাসমান দোকান।প্রায় ২২ হাজার ৪২৯ বর্গ কিলোমিটারে মেঘালয় রাজ্য ভারতের উত্তরপূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত। যার এক-তৃতীয়াংশ পর্বত ও অরণ্য দ্বারা আবৃত।উত্তরে আসাম এবং দক্ষিণে বাংলাদেশ দ্বারা বেষ্টিত এ রাজ্যটির রাজধানী শিলং।বিছানাকান্দি হলো বাংলাদেশের সিলেট ও ভারতের মেঘালয়ের সীমান্ত সংযোগ।যেখানে মূলত সুউচ্চ পাহাড়গুলোই দুটি দেশকে বিভক্ত করেছে।স্থানীয়রা জানান,ভারতীয় সীমান্তে মেঘালয়ের কোল ঘেঁষে রয়েছে একটি হাট।দু’দেশের সীমান্তে কোন প্রকার উত্তেজনা না থাকলে কয়েক ঘণ্টার জন্য হাটে যাওয়ার অনুমতি দেয় সীমান্তরক্ষিরা।তবে সে কখনো কখনো বা বলা চলে ক্ষেত্র বিশেষ সমঝোতার ভিত্তিতে।

 

 

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
August 2025
MTWTFSS
 1234
567891011
12131415161718
19202122232425
262728293031 
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!