এই মাত্র পাওয়া :

শিরোনাম: আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি নিয়ে হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বান্দরবানে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও সমাবেশ বান্দরবান বাজার এলাকায় নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন এর বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান বিএনকেএস এর উদ্যোগে টেকনাফের ক্যাম্প-২২ এ শিশু শিক্ষার্থীদের নিয়ে বর্ণিল আয়োজনে স্বাক্ষরতা দিবস উদযাপিত ঢাকায় পার্বত্য উপদেষ্টার সঙ্গে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ বান্দরবান সার্বজনীন কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহারে শুভ মধু পূর্ণিমা উদযাপিত বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের প্রকল্প প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত ক্যালেন্ডার মেনে বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধাঁর বিছানাকান্দি


প্রকাশের সময় :৬ জুলাই, ২০১৭ ৭:৪৯ : অপরাহ্ণ 1737 Views

পর্যটন ডেস্কঃ-বিছানাকান্দি।সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় মেঘালয় সীমান্ত।বৃষ্টিস্নাত সবুজ পাহাড়,ঝরনা,আর শীতল পানিতে মৃদুমন্দ ঢেউয়ের খেলা।এক অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি।পানির স্রোতে ভেসে আসা বিশাল আকৃতির পাথরগুলো এসৌন্দর্যের মাত্রা যেন আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।পিয়াইন নদীতে সুসজ্জিত ট্রলারে যেতে চোখে পড়বে চোখ ধাঁধাঁনো দৃশ্য। ছবির মতো এলাকাটির একটু দূরেই দাঁড়িয়ে রয়েছে আকাশছোঁয়া পাহাড়।চোখে পড়বে নদী থেকে পাথর উত্তোলনের দৃশ্য। পিয়াইন নদী ধরে ট্রলারে একটু দূরেই চোখে পড়বে সীমান্তঘেঁষা পাথর-জলের মাখামাখি বিছনাকান্দি।পাথর আর পানিতে মাখামাখি সত্যিই মুগ্ধ হওয়ার মতো।ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা পাথর-নদীর পাশের পাহাড় থেকে অনবরত বহমান স্বচ্ছ পানির ধারা।প্রকৃতির এ সৌন্দর্য নিমিষেই ভুলিয়ে দেবে সকল ক্লান্তি ও বিষণ্নতা।প্রশান্তিতে ভরে যাবে মন।বিছানাকান্দি মূলত বাংলাদেশ-ভারত মিলিয়ে।বাংলাদেশের সিলেট এবং ভারতের মেঘালয় রাজ্যে এর অবস্থান।দৃষ্টির সীমানায় শুধু পাথর আর পাহাড়।আকাশে উড়ে বেড়ানো মেঘের সঙ্গে পাহাড়গুলোর বেশ সখ্যতা।বেপরোয়া সাদা মেঘের দলগুলো পাহাড়ের গায়ে লেগে রয়েছে।পাহাড়ের উপর থেকে আছড়ে পড়ছে ঝরনাধারা।হাজার ফুটের উচ্চতা থেকে পাথর আর পাহাড়ের গা বেয়ে আছড়ে পড়া শীতল পানিতে অনেকেই পা ভিজিয়ে নেন।কেউবা লোভকে সংবরণ করতে না পেরে নেমে পড়ছেন পানিতে।কেউবা আবার শীতল পানিতে ভিজিয়ে নেয়া গা পাথরের উপর বসে সূর্যস্নান করছেন।এ এক অপরূপ সৌন্দর্য।ক্লান্ত, ক্ষুধার্ত পর্যটকদের জন্য রয়েছে পানীয় জলের ব্যবস্থা। মন চাইলে ভারতের টুকিটাকি জিনিসপত্রও কিনতে পারবে ভ্রমন পিপাসুরা। বিশেষ করে তেল সাবান বিস্কুট চকলেট ইত্যাদির জন্য রয়েছে ভাসমান দোকান।প্রায় ২২ হাজার ৪২৯ বর্গ কিলোমিটারে মেঘালয় রাজ্য ভারতের উত্তরপূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত।যার এক-তৃতীয়াংশ পর্বত ও অরণ্য দ্বারা আবৃত।উত্তরে আসাম এবং দক্ষিণে বাংলাদেশ দ্বারা বেষ্টিত এ রাজ্যটির রাজধানী শিলং।বিছানাকান্দি হলো বাংলাদেশের সিলেট ও ভারতের মেঘালয়ের সীমান্ত সংযোগ।যেখানে মূলত সুউচ্চ পাহাড়গুলোই দুটি দেশকে বিভক্ত করেছে। স্থানীয়রা জানান,ভারতীয় সীমান্তে মেঘালয়ের কোল ঘেঁষে রয়েছে একটি হাট।দু’দেশের সীমান্তে কোন প্রকার উত্তেজনা না থাকলে কয়েক ঘণ্টার জন্য হাটে যাওয়ার অনুমতি দেয় সীমান্তরক্ষিরা।তবে সে কখনো কখনো বা বলা চলে ক্ষেত্র বিশেষ সমঝোতার ভিত্তিতে।বিছানাকান্দি।সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় মেঘালয় সীমান্ত।বৃষ্টিস্নাত সবুজ পাহাড়,ঝরনা,আর শীতল পানিতে মৃদুমন্দ ঢেউয়ের খেলা।এক অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি।পানির স্রোতে ভেসে আসা বিশাল আকৃতির পাথরগুলো এ সৌন্দর্যের মাত্রা যেন আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।পিয়াইন নদীতে সুসজ্জিত ট্রলারে যেতে চোখে পড়বে চোখ ধাঁধাঁনো দৃশ্য।ছবির মতো এলাকাটির একটু দূরেই দাঁড়িয়ে রয়েছে আকাশছোঁয়া পাহাড়।চোখে পড়বে নদী থেকে পাথর উত্তোলনের দৃশ্য। পিয়াইন নদী ধরে ট্রলারে একটু দূরেই চোখে পড়বে সীমান্তঘেঁষা পাথর-জলের মাখামাখি বিছনাকান্দি।পাথর আর পানিতে মাখামাখি সত্যিই মুগ্ধ হওয়ার মতো।ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা পাথর-নদীর পাশের পাহাড় থেকে অনবরত বহমান স্বচ্ছ পানির ধারা।প্রকৃতির এ সৌন্দর্য নিমিষেই ভুলিয়ে দেবে সকল ক্লান্তি ও বিষণ্নতা।প্রশান্তিতে ভরে যাবে মন। বিছানাকান্দি মূলত বাংলাদেশ-ভারত মিলিয়ে।বাংলাদেশের সিলেট এবং ভারতের মেঘালয় রাজ্যে এর অবস্থান।দৃষ্টির সীমানায় শুধু পাথর আর পাহাড়।আকাশে উড়ে বেড়ানো মেঘের সঙ্গে পাহাড়গুলোর বেশ সখ্যতা।বেপরোয়া সাদা মেঘের দলগুলো পাহাড়ের গায়ে লেগে রয়েছে।পাহাড়ের উপর থেকে আছড়ে পড়ছে ঝরনাধারা।হাজার ফুটের উচ্চতা থেকে পাথর আর পাহাড়ের গা বেয়ে আছড়ে পড়া শীতল পানিতে অনেকেই পা ভিজিয়ে নেন।কেউবা লোভকে সংবরণ করতে না পেরে নেমে পড়ছেন পানিতে। কেউবা আবার শীতল পানিতে ভিজিয়ে নেয়া গা পাথরের উপর বসে সূর্যস্নান করছেন।এ এক অপরূপ সৌন্দর্য। ক্লান্ত,ক্ষুধার্ত পর্যটকদের জন্য রয়েছে পানীয় জলের ব্যবস্থা।মন চাইলে ভারতের টুকিটাকি জিনিসপত্রও কিনতে পারবে ভ্রমন পিপাসুরা।বিশেষ করে তেল সাবান বিস্কুট চকলেট ইত্যাদির জন্য রয়েছে ভাসমান দোকান।প্রায় ২২ হাজার ৪২৯ বর্গ কিলোমিটারে মেঘালয় রাজ্য ভারতের উত্তরপূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত। যার এক-তৃতীয়াংশ পর্বত ও অরণ্য দ্বারা আবৃত।উত্তরে আসাম এবং দক্ষিণে বাংলাদেশ দ্বারা বেষ্টিত এ রাজ্যটির রাজধানী শিলং।বিছানাকান্দি হলো বাংলাদেশের সিলেট ও ভারতের মেঘালয়ের সীমান্ত সংযোগ।যেখানে মূলত সুউচ্চ পাহাড়গুলোই দুটি দেশকে বিভক্ত করেছে।স্থানীয়রা জানান,ভারতীয় সীমান্তে মেঘালয়ের কোল ঘেঁষে রয়েছে একটি হাট।দু’দেশের সীমান্তে কোন প্রকার উত্তেজনা না থাকলে কয়েক ঘণ্টার জন্য হাটে যাওয়ার অনুমতি দেয় সীমান্তরক্ষিরা।তবে সে কখনো কখনো বা বলা চলে ক্ষেত্র বিশেষ সমঝোতার ভিত্তিতে।

 

 

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
September 2025
MTWTFSS
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031 
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!