শিরোনাম: না ফেরার দেশে নীলিমা বড়ুয়াঃ সিএইচটি টাইমস ডটকমের শোক প্রকাশ পর্যটকের মৃত্যুঃ ট্যুর এক্সপার্ট এডমিন বর্ষা ইসলাম বৃষ্টিকে গ্রেফতার ইরান যদি আর ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়ে যায় তাহলে পাল্টা হামলায় তেহরানকে জ্বালিয়ে দেয়া হবেঃ ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ সব ধরনের বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীককে বিজয়ী করতে হবেঃ সাচিং প্রু জেরী কাতার রেডক্রস এর আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায় অসহায়দের মাঝে মাংস বিতরন করলো বান্দরবান রেডক্রিসেন্ট যথাযোগ্য মর্যাদায় ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে বান্দরবানে পবিত্র ঈদুল আযহার ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত কুহালং হেডম্যান পাড়ায় নানা আয়োজনে মাসিক স্বাস্থ্য দিবস-২৫ পালিত বান্দরবানে টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত জনজীবন

বিক্ষোভের ডাক দিয়ে হতাশা বাড়লো বিএনপির!


সিএইচটি টাইমস অনলাইন প্রকাশের সময় :১৮ ডিসেম্বর, ২০১৯ ৫:২৯ : অপরাহ্ণ 598 Views

দলীয় চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার কারামুক্তি এখন অদূর ভবিষ্যতের স্বপ্ন।কেননা,সর্বশেষ ১২ ডিসেম্বর আদালত খালেদা জিয়ার জামিনে করা আপিল নাকচ করে দিয়েছেন। ওই দিনই রাতে দেশজুড়ে বিক্ষোভের ডাক দিলেও তা নিয়ে তৃণমূলের নির্বিকার অবস্থা দেখে হতাশায় পড়েছে বিএনপি।

সেদিন রাতে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে স্থায়ী কমিটির বৈঠক শেষে কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সে অনুযায়ী, রোববার (১৫ ডিসেম্বর) রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করার কথা থাকলেও তাতে বিশেষ সাড়া মেলেনি নেতাকর্মীদের।সারা দেশের বিভিন্ন জায়গায় নিরুত্তাপ কর্মসূচি পালিত হয়েছে বলে জানা গেছে।

এমন প্রেক্ষাপটে বিএনপির অভ্যন্তরে বিরাজমান হতাশা আরও তীব্রভাবে জেঁকে বসেছে।তৃণমূলের শীর্ষ নেতারা বলছেন,এতদিন পর্যন্ত তৃণমূলের কর্মীরা আন্দোলন-কর্মসূচির মনোভাবে কঠোর থাকলেও সেদিকে ভ্রূক্ষেপ করেনি কেন্দ্র।যখন তাদের উদ্বেলতা ঝিমিয়ে পড়েছে, অনাস্থা তৈরি হয়েছে-তখন কেন্দ্র আন্দোলন-বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে।এমন বাস্তবতায় কিভাবে তীব্র কর্মসূচি আশা করে কেন্দ্র?

এদিকে বিএনপি গত ১০ ডিসেম্বর কর্মসূচির ঘোষণা দিলেও বিএনপি নেতা-কর্মীরা স্বতঃস্ফূর্ততার অভাবে অংশগ্রহণ না করায় পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি বাতিল করতে বাধ্য হয়েছেন মির্জা ফখরুলরা। এরকম বিভিন্ন ধরণের কর্মসূচির কথা ভেবেও তা শেষ পর্যন্ত আলোর মুখ দেখছে না।

এ বিষয়ে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, মূলত নিরাপদ স্থান বেছে বেছে সবাই কর্মসূচিতে অংশ নেয়। কথায় আছে- সময় গেলে সাধন হবে না। যখন তৃণমূলের দাবি ছিলো আন্দোলনের, তখন নেতারা চুপ ছিলো। এখন নেতারা আন্দোলন চায় কিন্তু চুপ করে আছে তৃণমূল। এই সমন্বয়হীনতা বিএনপিকে নিঃশেষ করেছে। এছাড়া নেতারা বিভিন্ন মামলায় জর্জরিত। তারা নিজেদের সংসারের কথা ভাববে নাকি দলের কথা ভাববে। মোট কথা সময়কে কাজে লাগাতে না পারলে কোনো আন্দোলন-সংগ্রামই সফল হয় না। বরং বিপদ বাড়ে!

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
June 2025
M T W T F S S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!