শিরোনাম: চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উপলক্ষে মোবাইল কোর্ট বান্দরবানে আলেম সমাজের সংবাদ সম্মেলন বর্ণাঢ্য আয়োজনে বান্দরবানে উদযাপিত হলো জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস জেলা প্রশাসক মেধাবৃত্তি,বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ গড়তে সেনা জোনের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম ও জনসচেতনতামূলক কর্মসূচি বান্দরবানে জামায়াতে ইসলামীর বিশাল কর্মী ও সুধী সমাবেশে দুর্গম পাহাড়ে সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তাঃ সুস্থ হয়ে ফিরছে ১১ বছরের জিংক থান ময় বম

পার্বত্য বান্দরবানে দুটি স্থলবন্দর নির্মাণ হবেঃ-(নৌ মন্ত্রী)


প্রকাশের সময় :১০ মার্চ, ২০১৭ ৫:০২ : অপরাহ্ণ 1671 Views

সিএইচটি টাইমস নিউজ ডেস্কঃ- নৌ-পরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খাঁন বলেছেন-বান্দরবানে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম,চাকঢালা এবং রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়িতে ১টি করে তিন পার্বত্য জেলায় মিয়ানমার ও ভারতের সাথে ৪টি স্থল বন্দর স্থাপন করা হবে।এতে করে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের দু’দেশের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধির পাশাপাশি আত্মসামাজিক উন্নয়ন হবে।বান্দরবানের ঘুমধুমে এবং চাকঢালা স্থল বন্দর নির্মাণ করা হলে নাইক্ষ্যংছড়িসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ উপকৃত হবে।শুক্রবার ১০মার্চ সকালে বান্দরবান জেলার ঘুমধুম ইউনিয়নে সম্ভাব্য সীমান্ত স্থল বন্দর পরিদর্শন কালে তিনি এসব কথা বলেন।এ সময় অন্যান্যের মধ্যে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব অশোক মাধব রায়,স্থল বন্দর কর্তৃুপক্ষ চেয়ারম্যান মো.আলাউদ্দিন ফকির,বান্দরবান জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লা,জেলা প্রশাসক দিলীপ কুমার বণিক,পুলিশ সুপার সঞ্জিত কুমার রায়,বান্দরবান পৌর সভার মেয়র ইসলাম বেবী,কক্সবাজার জেলা প্রশাসক আলী হোসেন,নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস,এম সরওয়ার কামাল,থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এএইচএম তৌহিদ কবির, উখিয়া থানা অফিসার ইনচার্জ আবুল খাইর, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা আওয়ামীলীগ যুগ্ম আহ্বায়ক তসলিম ইকবাল চৌধুরী,সদস্য সচিব মো. ইমরান মেম্বার,ঘুমধুম ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ,সাবেক চেয়ারম্যান দীপক বড়ুয়াসহ বিভিন্ন শ্রমিক ফেডারেশন ও আওয়ামীলীগ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বান্দরবান ৩০০ আসনের সংসদ সদস্যের প্রতিনিধি আলহাজ খায়রুল বাশার।এদিকে নৌ-পরিবহন মন্ত্রী শাহ জাহান খান সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেছেন- শ্রমিকদের ৫২টি ফেডারেশনকে এক করে জ্বালাও-পোড়াও এর বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলেছিলাম।তারপর থেকে শ্রমিক অসন্তোষ হয়েছে, আন্দোলন হয়েছে কিন্তু জ্বালাও-পোড়াও ভাংচুর হয় নাই।২০১৫ সালে পুলিশ-বিজিবিসহ অসংখ্য নারী পুরুষকে যারা হত্যা করেছিল সেই মুহুর্তে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন।আমি সেই দায়িত্ব নিয়ে গাড়ী চালু রেখেছিলাম।শ্রমিকরা গাড়ি বন্ধ করে নাই,বরং তারা গাড়ী চালু রেখেছিল।সেই কাজগুলোর জন্য যারা প্রসংশা করতে পারেনি, প্রসংশা করতে যারা কারপণ্য দেখিয়ে ছিলেন,তারা আমাকে নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোন নৈতিক অধিকার নেই।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
May 2025
M T W T F S S
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
27282930  
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!