শিরোনাম: না ফেরার দেশে নীলিমা বড়ুয়াঃ সিএইচটি টাইমস ডটকমের শোক প্রকাশ পর্যটকের মৃত্যুঃ ট্যুর এক্সপার্ট এডমিন বর্ষা ইসলাম বৃষ্টিকে গ্রেফতার ইরান যদি আর ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়ে যায় তাহলে পাল্টা হামলায় তেহরানকে জ্বালিয়ে দেয়া হবেঃ ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ সব ধরনের বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীককে বিজয়ী করতে হবেঃ সাচিং প্রু জেরী কাতার রেডক্রস এর আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায় অসহায়দের মাঝে মাংস বিতরন করলো বান্দরবান রেডক্রিসেন্ট যথাযোগ্য মর্যাদায় ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে বান্দরবানে পবিত্র ঈদুল আযহার ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত কুহালং হেডম্যান পাড়ায় নানা আয়োজনে মাসিক স্বাস্থ্য দিবস-২৫ পালিত বান্দরবানে টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত জনজীবন

দারিদ্রসীমা থেকে বেরিয়ে এসেছে ৮০ লাখ মানুষ


সিএইচটি টাইমস অনলাইন প্রকাশের সময় :১০ অক্টোবর, ২০১৯ ৬:০৬ : অপরাহ্ণ 714 Views

২০১০ সাল থেকে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গতি বাড়লেও দারিদ্র্য বিমোচনের গতি কমছে। এছাড়াও দেশের সব অঞ্চলে দারিদ্র্য কমার হার সমান নয়। অসমভাবে দারিদ্র্য কমছে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটি বলছে, বাংলাদেশ দারিদ্র্য বিমোচন ও মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে যে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করেছে, এর বেশিরভাগই সম্ভব হয়েছে শ্রম আয় বৃদ্ধির কারণে। ২০১০-১৬ সময়ে ৮০ লাখ বাংলাদেশী দারিদ্র্য থেকে বেরিয়ে এসেছে। জোরালো অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাংলাদেশে দারিদ্র্য কমাচ্ছে।
‘বাংলাদেশ পোভার্টি এ্যাসেসমেন্ট’ নামে বিশ্বব্যাংক প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দারিদ্র্যের চিত্র উঠে আসে। প্রতিবেদনে বলা হয়, দারিদ্র্য হার কমেছে অসমভাবে। ২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশের পূর্ব এবং পশ্চিমের বিভাগগুলোর মধ্যে দারিদ্র্য পরিস্থিতির ঐতিহাসিক পার্থক্য আবার ফিরে এসেছে। অনুষ্ঠানে বিশ্ব ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ মারিয়া ইউজেনিয়া জেননি প্রতিবেদনের বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরে বলেন, ২০১০-১৬ সময়কালে বাংলাদেশ দারিদ্র্য বিমোচনে ব্যাপক উন্নতি করেছে। বিশেষ করে শ্রমিকের আয় বৃদ্ধি এই উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রেখেছে। এ সময়কালের মধ্যে বাংলাদেশে ৮০ লাখ মানুষ দারিদ্র্য থেকে বেরিয়ে এসেছে।
তবে দারিদ্র্য বিমোচনের ক্ষেত্রে সঠিক পথেই রয়েছে বাংলাদেশ, জানান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী তার বক্তব্যে জানান, সরকারের প্রচেষ্টায় ২০৩০ সাল নাগাদ দারিদ্র্য থাকবে না। আমরা স্পষ্ট করে বলেছি, এখন স্বাভাবিক নিয়মেই প্রবৃদ্ধি ৮ শতাংশের ওপরে। এছাড়াও বাংলাদেশের দারিদ্র্য নিয়ে বিশ্বব্যাংক পুরাতন ডাটা দিয়েছে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, আপডেট ডাটা দিলে দারিদ্র্যের চিত্র আরও উন্নত হতে পারত। কেননা, দারিদ্র্য বিমোচনে নানা উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। কৃষি আধুনিক হচ্ছে। বাংলাদেশে ওয়ার্কিং পপুলেশনও শক্তিশালী।
প্রতিবেদনে গ্রাম ও শহর নিয়ে বলা হয়েছে, আলোচ্য সময়ে দারিদ্র্য বিমোচনের ৯০ শতাংশই গ্রামে হয়েছে। শহরে দারিদ্র্য কমেছে সীমিত হারে এবং অতি-দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে শহরের লোকের অংশ একই রয়ে গেছে। ফলে জাতীয় দারিদ্র্য বিমোচনের গতি ধীর হয়েছে। কৃষি নয়, গ্রামাঞ্চলে দারিদ্র্য হার কমাতে শিল্প ও সেবা খাত বেশি অবদান রেখেছে। শহর অঞ্চলে ম্যানুফ্যাকচারিং বা উৎপাদন খাতে বিশেষত তৈরি পোশাক খাত দারিদ্র্য কমাতে নেতৃত্বস্থানীয় ভূমিকা রেখেছে। এদিকে উৎপাদন খাতে কর্মসংস্থানে ধীরগতির কারণে সুবিধা পেতে পারত এমন পরিবারের অংশ সীমিত হয়েছে।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
June 2025
M T W T F S S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!