শিরোনাম: না ফেরার দেশে নীলিমা বড়ুয়াঃ সিএইচটি টাইমস ডটকমের শোক প্রকাশ পর্যটকের মৃত্যুঃ ট্যুর এক্সপার্ট এডমিন বর্ষা ইসলাম বৃষ্টিকে গ্রেফতার ইরান যদি আর ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়ে যায় তাহলে পাল্টা হামলায় তেহরানকে জ্বালিয়ে দেয়া হবেঃ ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ সব ধরনের বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীককে বিজয়ী করতে হবেঃ সাচিং প্রু জেরী কাতার রেডক্রস এর আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায় অসহায়দের মাঝে মাংস বিতরন করলো বান্দরবান রেডক্রিসেন্ট যথাযোগ্য মর্যাদায় ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে বান্দরবানে পবিত্র ঈদুল আযহার ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত কুহালং হেডম্যান পাড়ায় নানা আয়োজনে মাসিক স্বাস্থ্য দিবস-২৫ পালিত বান্দরবানে টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত জনজীবন

মান্নার ব্যাংকে আছে সাড়ে ১০ হাজার টাকা!


নিউজ ডেস্ক প্রকাশের সময় :৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ ৩:০২ : অপরাহ্ণ 596 Views

নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নেতা মাহমুদুর রহমান মান্নার ২০০৮ সালে দেনা ছিল মাত্র ৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা। গত ১০ বছরে তার ঋণ বেড়ে অর্ধশত কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। বর্তমানে মান্নার ঋণের পরিমাণ ৫৩ কোটি ৪৫ লাখ ৪৮ হাজার ২৪৬ টাকা।

নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা তার ২০০৮ ও ২০১৮ সালের হলফনামা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

এবারের হলফনামায় মান্না জানিয়েছেন, স্ত্রীর আয় ও সম্পদ দুটোই তার তুলনায় বেশি। নগদ টাকা রাখার ক্ষেত্রেও এগিয়ে স্ত্রী মেহের নিগার। তার পরিবার স্ত্রীর ওপর নির্ভরশীল। গুলশানে বসবাসরত মান্নার কোনো গাড়ি নেই।

মাহমুদুর রহমান মান্নার অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ২৭ লাখ ৪২ হাজার ৪৯২ টাকা। তার স্ত্রী মেহের নিগারের অস্থাবর সম্পদ ৪০ লাখ ৯৭ হাজার ৭৩১ টাকা। মান্নার স্থাবর সম্পদ বলতে শুধু ৩২ লাখ ১৫ হাজার টাকা মূল্যের একটি বাড়ি। তার স্ত্রীর রয়েছে রাজধানীর ওয়ারী এলাকায় ৪২ অযুতাংশের জায়গাসহ ভবন এবং সুনামগঞ্জের সদরপুর ও ষোলঘর মৌজায় ৪৯ শতাংশ জমি।

নির্বাচনী হলফনামায় মান্না বলেছেন, ব্যাংকে তার মাত্র ১০ হাজার ৫৭৭ টাকা আছে। এছাড়া নগদ ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৯১৫ টাকা, শেয়ারবাজার ও বন্ড বাবদ ২০ লাখ, ৫ তোলা স্বর্ণালংকার বাবদ ৩৫ হাজার টাকা আছে।

মাহমুদুর রহমান মান্না বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ) আসনে নির্বাচনে অংশ নিতে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।

২০০৮ সালের হলফনামায় মান্না পেশা উল্লেখ করেছিলেন পোশাক কারখানার ব্যবসা। আয়ের উৎস ছিল ব্যবসা। এবারের হলফনামায় পেশা হিসেবে ব্যবসা, রাজনীতি, লেখক ও কলামিস্ট উল্লেখ করেছেন।

২০০৮ সালের নির্বাচন পর্যন্ত মাহমুদুর রহমানের নামে কোনো ফৌজদারি বা অন্য কোনো মামলা ছিল না। এবারের হলফনামায় ৩টি মামলার কথা উল্লেখ করেছেন তিনি। ২টি মামলা হয়েছে সিএমএম আদালতে। এগুলো তদন্তাধীন। অন্য মামলাটি বিশেষ সামরিক আদালতে। এ মামলা থেকে তিনি খালাস পেয়েছেন।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
June 2025
M T W T F S S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!