শিরোনাম: পর্যটকের মৃত্যুঃ ট্যুর এক্সপার্ট এডমিন বর্ষা ইসলাম বৃষ্টিকে গ্রেফতার ইরান যদি আর ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়ে যায় তাহলে পাল্টা হামলায় তেহরানকে জ্বালিয়ে দেয়া হবেঃ ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ সব ধরনের বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীককে বিজয়ী করতে হবেঃ সাচিং প্রু জেরী কাতার রেডক্রস এর আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায় অসহায়দের মাঝে মাংস বিতরন করলো বান্দরবান রেডক্রিসেন্ট যথাযোগ্য মর্যাদায় ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে বান্দরবানে পবিত্র ঈদুল আযহার ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত কুহালং হেডম্যান পাড়ায় নানা আয়োজনে মাসিক স্বাস্থ্য দিবস-২৫ পালিত বান্দরবানে টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত জনজীবন বান্দরবানে ভূমি মেলা-২০২৫ এর উদ্বোধন করলেন জেলা প্রশাসক

লামার কিংবদন্তী আলহাজ্ব মোঃআলী মিয়ার সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী কাল


প্রকাশের সময় :২১ আগস্ট, ২০১৭ ১১:৫৫ : অপরাহ্ণ 688 Views

মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, লামা (বান্দরবান) প্রতিনিধিঃ-আগামীকাল মঙ্গলবার বান্দরবানের লামা উপজেলার প্রতিষ্ঠাতা ও প্রথম উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মো.আলী মিয়ার সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী। ২০১০ সালের ২২ আগস্ট বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।তিনি ১৯৩০ সালে নোয়াখালী জেলার রামগঞ্জ উপজেলাধীন দেবনগর গ্রামে পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন এক খন্দকার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
তার পিতার নাম মোহাম্মদ আনছার আলী খন্দকার। মাতার নাম ফুল বানু।১৯৬২ সালের শেষের দিকে রামগড় মহকুমা প্রশাসক আলী মিয়ার নেতৃত্বে ২শত উদ্বাস্তু পরিবারকে বান্দরবানের লামা উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নে প্রেরণ করেন। ওই সময় আলী মিয়া পাহাড়ি বাঙ্গালিদের সমর্থন নিয়ে লামা ইউনিয়ন পরিষদে বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় সদস্য নির্বাচিত হন।বীর মুক্তিযোদ্ধা আলী মিয়া বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক স্থানীয় ত্রাণ ও পুনর্বাসন কমিটির চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন।১৯৭৩-৭৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রথম ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে তিনি লামা ইউনিয়ন পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হন। ১৯৭৭ সালে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনি লামা ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।১৯৮৫ সালে তিনি প্রথম লামা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।সেই সময় তিনি স্কুল কলেজ মাদ্রাসা রাস্তাঘাট ব্রিজ কালভার্টসহ ব্যাপক উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন করে লামাকে আলোকিত করেন।মৃত্যুকালে তিনি ৪ স্ত্রী,১০ ছেলে,১১ মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে যান।পারিবারিক সূত্রে জানা যায়,আগামীকাল মঙ্গলবার জোহরের নামাজের পর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে লামা পৌরসভার চেয়ারম্যান পাড়াস্থ বড় মেয়ে আনোয়ারা বেগমের বাসায় কোরআন খানি ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে।এতে আত্মীয় স্বজন ও গুণগ্রাহীদের যথা সময়ে উপস্থিত থাকতে মরহুমের পরিবারের পক্ষ থেকে বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা হয়েছে।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
June 2025
M T W T F S S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!