শিরোনাম: পর্যটকের মৃত্যুঃ ট্যুর এক্সপার্ট এডমিন বর্ষা ইসলাম বৃষ্টিকে গ্রেফতার ইরান যদি আর ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়ে যায় তাহলে পাল্টা হামলায় তেহরানকে জ্বালিয়ে দেয়া হবেঃ ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ সব ধরনের বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীককে বিজয়ী করতে হবেঃ সাচিং প্রু জেরী কাতার রেডক্রস এর আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায় অসহায়দের মাঝে মাংস বিতরন করলো বান্দরবান রেডক্রিসেন্ট যথাযোগ্য মর্যাদায় ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে বান্দরবানে পবিত্র ঈদুল আযহার ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত কুহালং হেডম্যান পাড়ায় নানা আয়োজনে মাসিক স্বাস্থ্য দিবস-২৫ পালিত বান্দরবানে টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত জনজীবন বান্দরবানে ভূমি মেলা-২০২৫ এর উদ্বোধন করলেন জেলা প্রশাসক

লামায় সাঙ্গু বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনা প্রণয়ন বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত


অনলাইন ডেস্ক প্রকাশের সময় :১৭ জুন, ২০২৩ ১২:৪৫ : পূর্বাহ্ণ 405 Views

বান্দরবানের লামায় “সাঙ্গু বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা প্রণয়ন” বিষয়ক দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) এরিষ্টো ডাইন হল- চকরিয়া, লামা বন বিভাগের আয়োজনে ও SID- CHT Project. Chittagong hill tracts.সহযোগিতায় এ সময় অংশ নেন প্রধান অতিথি হিসেবে উপপ্রধান বন সংরক্ষক ও প্রকল্প সমন্বয়ক মোঃ মঈনুদ্দিন খান।এতে সভাপতিত্বে করেন লামা বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ আরিফুল হক বেলাল।আরও বিশেষ অতিথি হিসেবে অংশ নেন চট্টগ্রাম অঞ্চল বন সংরক্ষক বিপুল কৃষ্ণ দাশ,বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের দুই সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ মাহবুবুর রহমান ও নারীনেত্রী ফাতেমা পারুল,ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ জাহেদ উদ্দীন,কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ সরোয়ার আলম,সঞ্চালনায় ছিলেন সহকারি বনসংরক্ষক, লামা মোঃ গিয়াস উদ্দিন চৌধুরীসহ বন বিভাগের বিভিন্ন অঞ্চলের কর্মকর্তা,রেঞ্জ অফিসার,সাংবাদিক, স্থানীয় বাসিন্দা, জনপ্রতিনিধিসহ অনেকেই।

এতে মূল্য উপস্থাপক ছিলেন CHTWCA,SID-Cht,UNDP, এর বান্দরবান জেলা ব্যবস্থাপক খুশি রায় ত্রিপুরা ও তারেক আকবর।

এসময় কর্মশালায় বক্তারা বলেন, বান্দরবানের লামার সাঙ্গু মৌজার ৫ হাজার ৭৬০ একর ভূমি ২০১০ সালে সাঙ্গু বন্প্রানী অভয়ারণ্য ঘোষণা করা হয়।সে সময় হতে বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা করায় এখানকার জীববৈচিত্র্য রক্ষার জন্য একটি খসড়া পরিকল্পনা প্রণয়ন কাজ চূড়ান্ত করার জন্য আজকের এই “সাঙ্গু বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা ” বিষয়ক কর্মশালা।

এক্ষেত্রে বিপন্ন বন্যপ্রানী ও বৃক্ষ, লতা,গুল্ম গুলো যদি আমরা রক্ষা করতে না পারি,স্বাভাবিকভাবে এটি পরিবেশের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। পাহাড়ের মাটি ও গাছ না কাটা,সেখানে মানুষ ও বন্যপ্রানীদের মধ্যে দ্বন্দ নিরসন ও খাদ্য নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হবে। এটি প্রাকৃতিকভাবে রক্ষা করতে পারলে পার্বত্য অঞ্চলের পানি সংরক্ষণ, ঝিরি-ঝরনা,প্রাকৃতিক অবয়ব,জীববৈচিত্র্য রক্ষাসহ পরিবেশ প্রাণ-প্রকৃতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

তারা আরও বলেন, বন বিভাগ,স্থানীয় বাসিন্দা,জনপ্রতিনিধি, হেডম্যান-কারবারি, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, ইউএনডিপি,তাজিংডন, আরও স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনসহ মাঠ পর্যায়ে সবার সম্মিলিত মতামতের মাধ্যমে মানুষ ও পরিবেশের উন্নয়ন করা হবে।সেক্ষেত্রে বনবিভাগ, স্থানীয় জনগণ ও জীববৈচিত্র্য উন্নয়ন জন্য এ কো-পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে। এতে স্থানীয়রা উচ্ছেদ করা হবে না, বরং বসবাসকারিদের জীবন-জীবিকা ও উন্নত জীবন-যাপন করার জন্য এ পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে সবার সহায়ক ভূমিকা একান্ত কাম্য।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
June 2025
M T W T F S S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!