এই মাত্র পাওয়া :

শিরোনাম: আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি নিয়ে হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বান্দরবানে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও সমাবেশ বান্দরবান বাজার এলাকায় নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন এর বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান বিএনকেএস এর উদ্যোগে টেকনাফের ক্যাম্প-২২ এ শিশু শিক্ষার্থীদের নিয়ে বর্ণিল আয়োজনে স্বাক্ষরতা দিবস উদযাপিত ঢাকায় পার্বত্য উপদেষ্টার সঙ্গে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ বান্দরবান সার্বজনীন কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহারে শুভ মধু পূর্ণিমা উদযাপিত বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের প্রকল্প প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত ক্যালেন্ডার মেনে বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

লামায় সাঙ্গু বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনা প্রণয়ন বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত


অনলাইন ডেস্ক প্রকাশের সময় :১৭ জুন, ২০২৩ ১২:৪৫ : পূর্বাহ্ণ 475 Views

বান্দরবানের লামায় “সাঙ্গু বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা প্রণয়ন” বিষয়ক দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) এরিষ্টো ডাইন হল- চকরিয়া, লামা বন বিভাগের আয়োজনে ও SID- CHT Project. Chittagong hill tracts.সহযোগিতায় এ সময় অংশ নেন প্রধান অতিথি হিসেবে উপপ্রধান বন সংরক্ষক ও প্রকল্প সমন্বয়ক মোঃ মঈনুদ্দিন খান।এতে সভাপতিত্বে করেন লামা বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ আরিফুল হক বেলাল।আরও বিশেষ অতিথি হিসেবে অংশ নেন চট্টগ্রাম অঞ্চল বন সংরক্ষক বিপুল কৃষ্ণ দাশ,বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের দুই সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ মাহবুবুর রহমান ও নারীনেত্রী ফাতেমা পারুল,ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ জাহেদ উদ্দীন,কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ সরোয়ার আলম,সঞ্চালনায় ছিলেন সহকারি বনসংরক্ষক, লামা মোঃ গিয়াস উদ্দিন চৌধুরীসহ বন বিভাগের বিভিন্ন অঞ্চলের কর্মকর্তা,রেঞ্জ অফিসার,সাংবাদিক, স্থানীয় বাসিন্দা, জনপ্রতিনিধিসহ অনেকেই।

এতে মূল্য উপস্থাপক ছিলেন CHTWCA,SID-Cht,UNDP, এর বান্দরবান জেলা ব্যবস্থাপক খুশি রায় ত্রিপুরা ও তারেক আকবর।

এসময় কর্মশালায় বক্তারা বলেন, বান্দরবানের লামার সাঙ্গু মৌজার ৫ হাজার ৭৬০ একর ভূমি ২০১০ সালে সাঙ্গু বন্প্রানী অভয়ারণ্য ঘোষণা করা হয়।সে সময় হতে বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা করায় এখানকার জীববৈচিত্র্য রক্ষার জন্য একটি খসড়া পরিকল্পনা প্রণয়ন কাজ চূড়ান্ত করার জন্য আজকের এই “সাঙ্গু বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা ” বিষয়ক কর্মশালা।

এক্ষেত্রে বিপন্ন বন্যপ্রানী ও বৃক্ষ, লতা,গুল্ম গুলো যদি আমরা রক্ষা করতে না পারি,স্বাভাবিকভাবে এটি পরিবেশের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। পাহাড়ের মাটি ও গাছ না কাটা,সেখানে মানুষ ও বন্যপ্রানীদের মধ্যে দ্বন্দ নিরসন ও খাদ্য নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হবে। এটি প্রাকৃতিকভাবে রক্ষা করতে পারলে পার্বত্য অঞ্চলের পানি সংরক্ষণ, ঝিরি-ঝরনা,প্রাকৃতিক অবয়ব,জীববৈচিত্র্য রক্ষাসহ পরিবেশ প্রাণ-প্রকৃতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

তারা আরও বলেন, বন বিভাগ,স্থানীয় বাসিন্দা,জনপ্রতিনিধি, হেডম্যান-কারবারি, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, ইউএনডিপি,তাজিংডন, আরও স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনসহ মাঠ পর্যায়ে সবার সম্মিলিত মতামতের মাধ্যমে মানুষ ও পরিবেশের উন্নয়ন করা হবে।সেক্ষেত্রে বনবিভাগ, স্থানীয় জনগণ ও জীববৈচিত্র্য উন্নয়ন জন্য এ কো-পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে। এতে স্থানীয়রা উচ্ছেদ করা হবে না, বরং বসবাসকারিদের জীবন-জীবিকা ও উন্নত জীবন-যাপন করার জন্য এ পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে সবার সহায়ক ভূমিকা একান্ত কাম্য।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
September 2025
MTWTFSS
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031 
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!