এই মাত্র পাওয়া :

শিরোনাম: নানা আয়োজনে বান্দরবানে উদযাপিত হলো বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস বান্দরবানের লামা উপজেলা ওলামা দলের আহবায়ক কমিটি ঘোষনা নানা কর্মসুচীর মধ্য দিয়ে বান্দরবানে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণঃ পুলিশের জালে ধর্ষক রাসেল বড়ুয়া বান্দরবানে নীরব দুর্ভিক্ষ চলছেঃ কাজী মো.মজিবর রহমান বান্দরবানে শেষ হলো বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় অনুষ্ঠান প্রবারণা পূর্ণিমা বান্দরবানে জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে টাইফয়েড টিকাদান বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন কর্মশালা অনুষ্ঠিত শান্তি,সম্প্রীতি সর্বোপরি ভ্রাতৃত্বের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে উঠুক বান্দরবানঃ লে.কর্নেল হুমায়ুন রশীদ,পিএসসি

রাঙ্গামাটিতে ইউপিডিএফ এর দুই সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রেফতার


প্রকাশের সময় :৩ জুলাই, ২০১৭ ১১:৪১ : অপরাহ্ণ 757 Views

রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি:-গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার বঙ্গলতলী ও রুপকারী শাখার ইউপিডিএফের পরিচালক এবং ইউপিডিএফ’র বিচার বিভাগীয় পরিচালক অটল চাকমা (৫৫) ও তার সহকারী শুদ্ধজয় চাকমা (৪২) কে আটক করেছে নিরাপত্তা বাহিনী।তাদের নামে রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলার বিভিন্ন থানায় হত্যা মামলাসহ একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে।সোমবার ভোর পাঁচটার দিকে বাঘাইহাট জোন ও পুলিশ অভিযান চালিয়ে মধ্য বঙ্গলতলীর সতিরঞ্জন চাকমার বাড়ি থেকে তাদের আটক করে।এ সময় তাদের কাছ থেকে ২টি এলজি, ১টি দেশীয় বন্দুক,১০ রাউন্ড কার্তুজ,১৫টি চাঁদার রশিদ বই,১ সেট সেনাবাহিনীর পোশাক,৪টি মোবাইল,১টি নোট বুক,১টি রেডিসহ ইউপিডিএফের গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়।নিরাপত্তা বাহিনী সূত্রে জানায়,গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ৪ইস্ট বেঙ্গল বাঘাইহাট সেনা জোন থেকে নিরাপত্তা বাহিনীর একটি টিম অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে।এলাকাবাসীর অভিযোগ,আটক অটল চাকমা একজন চিহ্নিত সন্ত্রাসী।গত ৩ এপ্রিল একই এলাকা থেকে পরিচালক সুগত চাকমাকে আটকের পর ইউপিডিএফের দায়িত্বে আসে অটল চাকমা।এর পর থেকেই তিনি ও তার সহযোগীরা বেপরোয়া হয়ে উঠে। তাদের নামে রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলার বিভিন্ন থানায় হত্যা মামলাসহ একাধিক মামলা রয়েছে বলে সূত্রে জানা গেছে।আটক ইউপিডিএফ নেতা অটল চাকমা বাঘাইছড়ি উপজেলার কাট্রলী গ্রামের মৃত মনিন্দ্র চাকমার ছেলে এবং তার সহকারী শুদ্ধজয় চাকমা দীঘিনালা উপজেলার সংগলা গ্রামের চিত্তরঞ্জন চাকমার ছেলে বলে জানা যায়।নিরাপত্তা বাহিনী সূত্র জানিয়েছে,দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই এলাকার ছোট বড় সকল ব্যবসায়ীর কাছ থেকে সে লাগামহীন চাঁদাবাজী করতে থাকে আর অস্ত্র দিয়ে প্রতিনিয়ত লোকজনের মাঝে ভয়ভীতি দেখিয়ে আসছিল তারা।তাদেরকে আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে।জিজ্ঞাসাবাদ অব্যহত রয়েছে।জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদেরকে বাঘাইছড়ি থানায় হস্তান্তর করা হবে।তাদের দেওয়া তথ্যমতে,এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানিয়েছে সূত্রটি।এবিষয়ে বাঘাইছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ আমির হোসেন বলেন,আটককৃতরা উপজেলার শীর্ষ চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী।তাদের বিরুদ্ধে এলাকায় ব্যাপক চাঁদাবাজীসহ বিভিন্ন অপকর্মের অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
October 2025
MTWTFSS
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
282930 
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!