শিরোনাম: পর্যটকের মৃত্যুঃ ট্যুর এক্সপার্ট এডমিন বর্ষা ইসলাম বৃষ্টিকে গ্রেফতার ইরান যদি আর ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়ে যায় তাহলে পাল্টা হামলায় তেহরানকে জ্বালিয়ে দেয়া হবেঃ ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ সব ধরনের বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীককে বিজয়ী করতে হবেঃ সাচিং প্রু জেরী কাতার রেডক্রস এর আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায় অসহায়দের মাঝে মাংস বিতরন করলো বান্দরবান রেডক্রিসেন্ট যথাযোগ্য মর্যাদায় ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে বান্দরবানে পবিত্র ঈদুল আযহার ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত কুহালং হেডম্যান পাড়ায় নানা আয়োজনে মাসিক স্বাস্থ্য দিবস-২৫ পালিত বান্দরবানে টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত জনজীবন বান্দরবানে ভূমি মেলা-২০২৫ এর উদ্বোধন করলেন জেলা প্রশাসক

বান্দরবানে নুরানী তা’লিমুল কোরআন এতিমখানার দোয়া,ইফতার মাহফিল ও সংবর্ধনা


প্রকাশের সময় :৭ জুন, ২০১৮ ১০:১৭ : অপরাহ্ণ 883 Views

সিএইচটি টাইমস নিউজ ডেস্কঃ-বান্দরবানের সুয়ালক ইউনিয়নের কদুখোলায় নুরানী তা’লিমুল কোরআন হেফজখানা ও এতিমখানার আয়োজনে দোয়া,ইফতার মাহফিল ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।গতকাল বুধবার (৬ জুন) বিকালে মাদ্রাসা প্রঙ্গনে এ ইফতার,দোয়া মাহফিল ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুৃষ্টিত হয়।মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নুর মোহাম্মদ হাওলাদর এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলে ৪ নং সুয়ালক ইউনিয়নের চেয়ারম্যান উক্যানু মার্মা।প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত থেকে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন বাজালিয়া হেদায়াতুল ইসলাম ফাজিল মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক মাওলানা মো: ইলিয়ছ।এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ৪নং সুয়ালক ইউনিয়নের ইউপি সদস্য মো: আব্বাস আলী,মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য কাজী মো:শওকত আলীসহ এলাকার গণ্যমাণ্য ব্যক্তি ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা। অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্বাবধানে ছিলেন মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক অধ্যাপক মো:সিরাজুল ইসলাম।সভাপতি তার বক্তব্যে বলেন,বান্দরবান জেলার অন্তর্গত সুয়ালক ইউনিয়নের কদুখোলায় শিক্ষা বিষয়ে অনেক পিছিয়ে রয়েছে।এ এলাকার অধিকাংশ মানুষ হত দরিদ্র।ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া করাবার ক্ষমতাও নেই অনেকের।তাই আমরা ব্যক্তিগত ভাবে উদ্যোগ নিয়ে এ মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করি ২০১৩ সালে।সেই থেকে হাঁটি হাঁটি পা পা করে অনেক কষ্টের বিনিময়ে মাদ্রাসাকে এ পর্যন্ত এনে দাঁড় করিয়েছি।যখন আমরা ২০১৩ সালে শুধুমাত্র কয়েকজন ছাত্র নিয়ে মাদ্রাসার কার্যক্রম শুরু করি।তার পরপরই ২০১৬ সালে আমাদের মাদ্রাসা থেকে হেফজ করে কয়েক জন হাফেজ বের হয়।বর্তমানে এই মাদ্রাসায় প্রায় ৩৫জন হেফজ শিক্ষার্থী আছে।আমরা আশা করি প্রতি বছরেই বেশ কয়েক জন হাফেজ তৈরী করে কোরআনের আলোকে সমাজ গড়ার চেষ্টা করে যাচ্ছি।পরে প্রধান অতিথির হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করেন মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক অধ্যাপক মো:সিরাজুল ইসলাম।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
June 2025
M T W T F S S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!