শিরোনাম: চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উপলক্ষে মোবাইল কোর্ট বান্দরবানে আলেম সমাজের সংবাদ সম্মেলন বর্ণাঢ্য আয়োজনে বান্দরবানে উদযাপিত হলো জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস জেলা প্রশাসক মেধাবৃত্তি,বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ গড়তে সেনা জোনের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম ও জনসচেতনতামূলক কর্মসূচি বান্দরবানে জামায়াতে ইসলামীর বিশাল কর্মী ও সুধী সমাবেশে দুর্গম পাহাড়ে সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তাঃ সুস্থ হয়ে ফিরছে ১১ বছরের জিংক থান ময় বম

পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে ৭ দিনের কারাদন্ড


প্রকাশের সময় :৭ জুন, ২০১৭ ১০:২৩ : অপরাহ্ণ 622 Views

এম মহিউদ্দীন চৌধুরী,দক্ষিণ চট্টগ্রামঃ-আদালতের আদেশ অমান্যের দায়ে পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়েছে পটিয়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত।আদালতের হাকিম মহিদুল ইসলাম উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সফিকুল ইসলামকে এ দন্ড দেন।সেই সাথে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারী করা হয়।মঙ্গলবার পটিয়া থানার ওসি শেখ মো.নেয়ামত উল্লাহ স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করতে অভিযান চালায়।ঘটনার বিবরনে জানা যায়,গত ২২ অক্টোবর পটিয়া জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্টেট আদালতে সংঘর্ষ ও হামলার ঘটনায় সাইফুল আলম নামের এক ব্যক্তি সিআর ৩৬৩/১৬ একটি মামলা দায়ের করেন।উক্ত মামলায় ডাক্তারী সনদ তলব করে আদালত স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে নোটিশ দেন। ডাক্তারী সনদ প্রেরন না করলে আদালত স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে দুই দফা তাগাদা দেন, তারপরও স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাক্তারী সনদ প্রেরণ না করায় গত ১৪ মে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সফিকুল ইসলামকে স্ব:শরীরে আদালতে উপস্থিত হয়ে সনদপত্র প্রেরণ না করার কৈফিয়ত চেয়ে নোটিশ দেন।তাতেও স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আদালতের আদেশ পালন না করলে ম্যাজিষ্ট্রেট নিজে বাদী হয়ে ফৌজদারী কার্যবিধির ৪৮৫ ধারায় মিছ ২/১৭ একটি মামলা দায়ের করেন।এই মামলায় গত ২৯ মে উক্ত স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সফিকুল ইসলামকে আদালত ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়ে গ্রেপ্তারী পরোয়ানা জারী করেন।এ ব্যাপারে পটিয়া থানার ওসি শেখ মোহাম্মদ নেয়ামত উল্লাহ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন,আদালতের আদেশ অমান্য করার দায়ে পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বিরুদ্ধে গ্রেপ্তার পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশী অভিযান অব্যাহত রয়েছে।এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সফিকুল ইসলাম জানান,আদালত যে নোটিশ প্রদান করেছে তা আসলেই আমি অবগত ছিলাম না। আমার অফিসের এক কর্মকর্তার ভুলের কারনে সেটি হয়েছে।তাকে আমি শো-কজ করেছি।কারাদন্ড এবং গ্রেপ্তারী পরোয়ানার বিষয়য়ে আইনজীবীর পরামর্শ নিয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নিচ্ছি।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
May 2025
M T W T F S S
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
27282930  
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!