শিরোনাম: চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উপলক্ষে মোবাইল কোর্ট বান্দরবানে আলেম সমাজের সংবাদ সম্মেলন বর্ণাঢ্য আয়োজনে বান্দরবানে উদযাপিত হলো জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস জেলা প্রশাসক মেধাবৃত্তি,বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ গড়তে সেনা জোনের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম ও জনসচেতনতামূলক কর্মসূচি বান্দরবানে জামায়াতে ইসলামীর বিশাল কর্মী ও সুধী সমাবেশে দুর্গম পাহাড়ে সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তাঃ সুস্থ হয়ে ফিরছে ১১ বছরের জিংক থান ময় বম

ওয়াটার পয়েন্ট হচ্ছে খুলনার উপকূলে


অনলাইন ডেস্ক প্রকাশের সময় :১৮ আগস্ট, ২০২১ ৭:৫২ : অপরাহ্ণ 342 Views

লবণাক্ততার প্রভাবে খুলনার উপকূলীয় এলাকায় সুপেয় পানির সংকট দীর্ঘদিনের।কয়রা-দাকোপসহ প্রত্যন্ত গ্রামগুলোতে পানির তেমন কোনো উৎস নেই।এতে খাবার পানির সংকটে রয়েছে কয়েক লাখ মানুষ।তবে এবার খুলনার ৬৭টি ইউনিয়নে ১৭৪২টি ওয়াটার পয়েন্ট ও নয়টি উপজেলায় ১৬২টি রিজার্ভার তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর।এ ছাড়া কয়রা পাইকগাছা ও দাকোপে ‘রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং’ প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।খুলনা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো.আকমল হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন। জানা যায়,২০২১-২২ অর্থবছরে গ্রামাঞ্চলের মানুষের জন্য নিরাপদ সুপেয় পানি সরবরাহের লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।প্রতি ৫০ পরিবারের জন্য একটি পানির উৎস স্থাপন, ভূ-উপরিভাগের পানি যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর প্রকল্প গ্রহণ করেছে।এর আওতায় ৬৭টি ইউনিয়নে প্রতিটিতে ২৬টি করে ওয়াটার পয়েন্ট ও প্রতিটি উপজেলায় ১৮টি করে ওয়াটার রিজার্ভার স্থাপন করা হবে।সংস্থার নির্বাহী প্রকৌশলী মো.আকমল হোসেন জানান,প্রাথমিকভাবে সার্ভে কাজ শুরু হয়েছে।ওয়াটার পয়েন্টে গভীর-অগভীর নলকূপ বা রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিংয়ের মাধ্যমে পানি সরবরাহ করা হবে।কয়রা, পাইকগাছা,দাকোপে গভীর-অগভীর নলকূপেও পানি ওঠে না।সেখানে রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্প নেওয়া হবে। উপজেলা পর্যায়ের ১৮টি ওয়াটার রিজার্ভারে থাকবে সাবমারসিবল পাম্প ও ওভারহেড ট্যাংকি।যেখানে ট্যাপের মাধ্যমে মহল্লাভিত্তিক মানুষ পানি সংগ্রহ করবে।কর্মকর্তারা জানান, উপকূলে লবণাক্ততার জন্য উপজেলা পর্যায়ে সাবমারসিবল পাম্প বসানোর আগে সার্ভে করা হবে। সেখানে প্রাপ্ত পানি পানের উপযোগী হলেই ট্যাংকি স্থাপন করা হবে।অথবা পানি পরীক্ষা করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে খুলনার পানি সংকট অনেকাংশে কমে যাবে।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
May 2025
M T W T F S S
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
27282930  
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!