শিরোনাম: নাজনীন মুন্নীকে বাদ দিনঃ গ্লোবাল টিভি কর্তৃপক্ষকে হুমকি দিলো কয়েক তরুণ বড়দিনের উৎসব ঘিরে বান্দরবান জোনের উদ্যোগে ৩য় পর্বের সহায়তা প্রদান কর্মসূচি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন ব্যারিস্টার রুমিন বীর মুক্তিযোদ্ধা এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার, বীর উত্তম, পিএসএ (অবঃ) এর ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত বড়দিন উপলক্ষে বান্দরবান জোনের উদ্যোগে ২য় ধাপের সহায়তা প্রদান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত দুই যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় গ্রেফতার ৫ বান্দরবানে সাবেক মন্ত্রী বীর বাহাদুরের বাড়িতে আগুন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি আর নেই

ওয়াটার পয়েন্ট হচ্ছে খুলনার উপকূলে


অনলাইন ডেস্ক প্রকাশের সময় :১৮ আগস্ট, ২০২১ ৭:৫২ : অপরাহ্ণ 469 Views

লবণাক্ততার প্রভাবে খুলনার উপকূলীয় এলাকায় সুপেয় পানির সংকট দীর্ঘদিনের।কয়রা-দাকোপসহ প্রত্যন্ত গ্রামগুলোতে পানির তেমন কোনো উৎস নেই।এতে খাবার পানির সংকটে রয়েছে কয়েক লাখ মানুষ।তবে এবার খুলনার ৬৭টি ইউনিয়নে ১৭৪২টি ওয়াটার পয়েন্ট ও নয়টি উপজেলায় ১৬২টি রিজার্ভার তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর।এ ছাড়া কয়রা পাইকগাছা ও দাকোপে ‘রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং’ প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।খুলনা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো.আকমল হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন। জানা যায়,২০২১-২২ অর্থবছরে গ্রামাঞ্চলের মানুষের জন্য নিরাপদ সুপেয় পানি সরবরাহের লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।প্রতি ৫০ পরিবারের জন্য একটি পানির উৎস স্থাপন, ভূ-উপরিভাগের পানি যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর প্রকল্প গ্রহণ করেছে।এর আওতায় ৬৭টি ইউনিয়নে প্রতিটিতে ২৬টি করে ওয়াটার পয়েন্ট ও প্রতিটি উপজেলায় ১৮টি করে ওয়াটার রিজার্ভার স্থাপন করা হবে।সংস্থার নির্বাহী প্রকৌশলী মো.আকমল হোসেন জানান,প্রাথমিকভাবে সার্ভে কাজ শুরু হয়েছে।ওয়াটার পয়েন্টে গভীর-অগভীর নলকূপ বা রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিংয়ের মাধ্যমে পানি সরবরাহ করা হবে।কয়রা, পাইকগাছা,দাকোপে গভীর-অগভীর নলকূপেও পানি ওঠে না।সেখানে রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্প নেওয়া হবে। উপজেলা পর্যায়ের ১৮টি ওয়াটার রিজার্ভারে থাকবে সাবমারসিবল পাম্প ও ওভারহেড ট্যাংকি।যেখানে ট্যাপের মাধ্যমে মহল্লাভিত্তিক মানুষ পানি সংগ্রহ করবে।কর্মকর্তারা জানান, উপকূলে লবণাক্ততার জন্য উপজেলা পর্যায়ে সাবমারসিবল পাম্প বসানোর আগে সার্ভে করা হবে। সেখানে প্রাপ্ত পানি পানের উপযোগী হলেই ট্যাংকি স্থাপন করা হবে।অথবা পানি পরীক্ষা করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে খুলনার পানি সংকট অনেকাংশে কমে যাবে।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
December 2025
MTWTFSS
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
30 
আলোচিত খবর