এই মাত্র পাওয়া :

শিরোনাম: বান্দরবানে গণসংহতি আন্দোলনের উদ্যোগে ‘জুলাই যোদ্ধাদের কথন’ শীর্ষক আলোচনা সভা মেধাবী শিক্ষার্থী ছাইনুমে মারমার পাশে দাঁড়লো পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ জুলাই পুর্নজাগরণঃ রোয়াংছড়িতে জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী বান্দরবানে মাছরাঙা টেলিভিশনের ১৪তম বর্ষপূর্তি উদযাপিত বান্দরবানে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত মাইলস্টোন বিমান দুর্ঘটনায় নিহত উক্যছাইং মার্মাকে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন রোয়াংছড়িতে তরুণকে পাথর ছুড়ে মেরে হত্যাঃ লাশ খালে ফেলে দেওয়ার অভিযোগ জুলাই পুনর্জাগরণ ও জুলাই গণঅভ্যুত্থানঃ বান্দরবানে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

ডিসেম্বরের মধ্যে ৬ কোটি টিকা পাওয়া যাবে


অনলাইন ডেস্ক প্রকাশের সময় :২ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ৩:২০ : অপরাহ্ণ 427 Views
প্রতি মাসে এক কোটি ডোজের বেশি টিকা পাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘সিনোফার্ম থেকে পাওয়া শিডিউল অনুযায়ী অক্টোবর মাস থেকে প্রতি মাসে দুই কোটি হিসাবে ডিসেম্বরের মধ্যে ৬ কোটি টিকা পাওয়া যাবে।’

বুধবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তরে সরকার দলের সংসদ সদস্য শহীদুজ্জামান সরকারের প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান প্রধানমন্ত্রী। স্পিকার ডক্টর শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রধানমন্ত্রীসহ অন্যান্য মন্ত্রীর প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এ পর্যন্ত (৩০ আগস্ট) এক কোটি ৮২ লাখ ৮৯ হাজার ১৮ জনকে প্রথম ডোজ এবং ৭৮ লাখ ৪০ হাজার ১৬৯ জনকে দ্বিতীয় ডোজসহ দুই কোটি ৬১ লাখ ২৯ হাজার ১৮৭ ডোজ টিকা দেওয়া সম্পন্ন হয়েছে। মজুত রয়েছে এক কোটি ১৮ লাখ ৯৬ হাজার ৩৪৩ ডোজ। টিকা সংগ্রহ এবং বিনামূল্যে প্রদানের কাজ চলমান রয়েছে।’

করোনার টিকা সংগ্রহে সরকারের পদক্ষেপ তুলে ধরে সরকারপ্রধান বলেন, ‘করোনার টিকা সংগ্রহে আমরা বিশ্বের সব উৎপাদনকারী সংস্থার সঙ্গেই যোগাযোগ স্থাপন করেছি। এর মধ্যে কেবল ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে সাড়া পাই এবং অগ্রিম টাকা দিয়ে তিন কোটি ডোজ টিকা সংগ্রহের চুক্তি করি। অন্যান্য উৎপাদনকারী সংস্থা থেকে টিকা পাওয়ার কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। পরে কেবল চীনের সিনোফার্ম ও রাশিয়ার স্পুটনিক-ভি থেকে সাড়া পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে উদ্যোগ গ্রহণ করি। এর মধ্যে সিনোফার্মের সঙ্গে চুক্তি হয়েছে এবং স্থানীয়ভাবে উৎপাদনের জন্য সমঝোতা চুক্তিও হয়েছে।’

শামীম হায়দার পাটোয়ারীর প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, ‘বন্যা থেকে রক্ষা, নদীভাঙন নিয়ন্ত্রণ, নদীশাসন, নাব্য রক্ষাসহ সামগ্রিক নদী ব্যবস্থাপনা, নগর ও গ্রামে পানি সরবরাহ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও বন্যা নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ডেল্টা পস্ন্যান-২১০০ গ্রহণ করা হয়েছে। এতে সারাদেশকে ৭টি নদী বেসিনে বিভক্ত করে সমীক্ষা সম্পাদন হচ্ছে। ইতোমধ্যে কর্ণফুলী, সাঙ্গু ও মাতামুহুরী নদীতে সমীক্ষা শেষ হয়েছে। পানি প্রবাহের সক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি নদীগুলোকে স্থিতিশীল রাখা এবং যথাযথ পলি ব্যবস্থাপনা কৌশল অনুসরণ করে কার্যক্রম গ্রহণের মাধ্যমে দেশে বন্যা ঝুঁকি হ্রাস ও নদীভাঙন কবলিত এলাকায় ভাঙন রোধ করে টেকসই উন্নয়নের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে।’ মাহফুজুর রহমানের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী জানান, সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের ফলে গত ৪ বছর ধরে দেশীয় গবাদিপশু দিয়েই কোরবানির চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হয়েছে। গত ঈদুল আজহার সময় কোরবানিযোগ্য গবাদিপশুর সংখ্যা ছিল প্রায় এক কোটি ১৯ লাখ ১৬ হাজার ৭০০টি। আর কোরবানিকৃত পশু ছিল ৯০ লাখ ৯৩ হাজার ২৪২টি। অর্থাৎ কোরবানিযোগ্য প্রায় ২৮ লাখ পশু উদ্বৃত্ত ছিল। বিগত ১২ বছরে দেশে দুধ উৎপাদন ৫ গুণ এবং ডিমের উৎপাদন ৪ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
August 2025
MTWTFSS
 1234
567891011
12131415161718
19202122232425
262728293031 
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!