শিরোনাম: পর্যটকের মৃত্যুঃ ট্যুর এক্সপার্ট এডমিন বর্ষা ইসলাম বৃষ্টিকে গ্রেফতার ইরান যদি আর ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়ে যায় তাহলে পাল্টা হামলায় তেহরানকে জ্বালিয়ে দেয়া হবেঃ ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ সব ধরনের বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীককে বিজয়ী করতে হবেঃ সাচিং প্রু জেরী কাতার রেডক্রস এর আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায় অসহায়দের মাঝে মাংস বিতরন করলো বান্দরবান রেডক্রিসেন্ট যথাযোগ্য মর্যাদায় ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে বান্দরবানে পবিত্র ঈদুল আযহার ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত কুহালং হেডম্যান পাড়ায় নানা আয়োজনে মাসিক স্বাস্থ্য দিবস-২৫ পালিত বান্দরবানে টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত জনজীবন বান্দরবানে ভূমি মেলা-২০২৫ এর উদ্বোধন করলেন জেলা প্রশাসক

লামায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৬


প্রকাশের সময় :১৩ জুলাই, ২০১৭ ৯:০৪ : অপরাহ্ণ 1699 Views

মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, লামা (বান্দরবান) প্রতিনিধিঃ-বান্দরবানের লামায় পারিবারিক কলহের জের ধরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ৬জন আহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে ২টায় লামা বাজার মীম ফিলিং স্টেশনে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।আহত ৫ জন লামা হাসপাতালে ও মোঃনাহিদ নামের এক জনকে চমেক হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে।আহতরা হল,মোঃসাহেদ (২৭),দিলারা বেগম (৪০),আব্দুল্লাহ আল মাসুদ (২৭), মোঃ নাহিদ (১৯),মোঃ রাশেদ (১৮) ও মোঃ মাহফুজুল ইসলাম (১৮)।জানা গেছে, মোঃসাহেদ লামার গজালিয়া এলাকার মোহাম্মদ পাড়ার জাফর ইসলামের মেয়ে জরিনা বেগমকে বিবাহ করে।কলহের জের ধরে শশুর বাড়ির লোকজন তার ভাড়ায় চালিত মোটর সাইকেলটি আটক করে রাখে।বৃহস্পতিবার সকালে গজালিয়া শশুরবাড়িতে মোটর সাইকেলটি আনতে গেলে তার স্ত্রী জরিনা বেগম ও সালা মাহফুজুল ইসলাম তাকে মারধর করে।সে পালিয়ে লামায় চলে আসে।পরবর্তীতে তার সালা মাহফুজ লামা পৌরসভার মধুঝিরি এলাকার কয়েকজন নিয়ে লামা পৌরসভার চেয়ারম্যান পাড়াস্থ মীম ফিলিং স্টেশনের হামলা চালায়।সাহেদ এর বাবা ড্রাইভার শাহারাজ তাকে বাচাঁতে এগিয়ে আসে।এসময় সংঘর্ষে সাহেদের পক্ষের ২জন,হাতুড়ি ও দায়ের আঘাতে মাহফুজের সঙ্গীয় ৩জন আহত হয়।লামা পৌরসভার মহিলা কাউন্সিলর জোৎ¯œা বেগম বলেন,হামলা শেষে আহতদের চিকিৎসার জন্য লামা হাসপাতালে নিয়ে এলে মধুঝিরি ও হাসপাতাল পাড়ার কয়েকজন লোক পুণরায় হামলার চেষ্টা করে এবং হাসপাতালে ভর্তি করতে বাধা দেয়।আমরা নিরুপায় হয়ে লামা থানায় ফোন দিলে লামা থানার পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।লামা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মামুন জানায়,আমার ভাই পরিচিত একজনকে নিয়ে যেতে চাইলে তাকে পুলিশ মারধর করে।তবে লামা থানার পুলিশের উপ-পরিদর্শক কৃষ্ণ কুমার দাশ বলেন,হামলার খবর পেয়ে পুলিশের একটি টিম নিয়ে আমরা হাসপাতালে আসি।উশৃঙ্খল ২ জনকে একপাশে দাঁড় করিয়ে রাখি।তখন মাসূদ নামের একজন এসে ধৃতদের ছিনিয়ে নিয়ে যায়।লামা সার্কেল এর সহকারী পুলিশ সুপার আব্দু সালাম চৌধুরী ও লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ আনোয়ার হোসেন দ্রæত ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং আহতদের দ্রæত চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন।খবর পেয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধি দলও হাসপাতালে আসেন।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
June 2025
M T W T F S S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!