এই মাত্র পাওয়া :

শিরোনাম: বান্দরবানে গণসংহতি আন্দোলনের উদ্যোগে ‘জুলাই যোদ্ধাদের কথন’ শীর্ষক আলোচনা সভা মেধাবী শিক্ষার্থী ছাইনুমে মারমার পাশে দাঁড়লো পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ জুলাই পুর্নজাগরণঃ রোয়াংছড়িতে জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী বান্দরবানে মাছরাঙা টেলিভিশনের ১৪তম বর্ষপূর্তি উদযাপিত বান্দরবানে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত মাইলস্টোন বিমান দুর্ঘটনায় নিহত উক্যছাইং মার্মাকে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন রোয়াংছড়িতে তরুণকে পাথর ছুড়ে মেরে হত্যাঃ লাশ খালে ফেলে দেওয়ার অভিযোগ জুলাই পুনর্জাগরণ ও জুলাই গণঅভ্যুত্থানঃ বান্দরবানে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

লামায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৬


প্রকাশের সময় :১৩ জুলাই, ২০১৭ ৯:০৪ : অপরাহ্ণ 1713 Views

মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, লামা (বান্দরবান) প্রতিনিধিঃ-বান্দরবানের লামায় পারিবারিক কলহের জের ধরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ৬জন আহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে ২টায় লামা বাজার মীম ফিলিং স্টেশনে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।আহত ৫ জন লামা হাসপাতালে ও মোঃনাহিদ নামের এক জনকে চমেক হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে।আহতরা হল,মোঃসাহেদ (২৭),দিলারা বেগম (৪০),আব্দুল্লাহ আল মাসুদ (২৭), মোঃ নাহিদ (১৯),মোঃ রাশেদ (১৮) ও মোঃ মাহফুজুল ইসলাম (১৮)।জানা গেছে, মোঃসাহেদ লামার গজালিয়া এলাকার মোহাম্মদ পাড়ার জাফর ইসলামের মেয়ে জরিনা বেগমকে বিবাহ করে।কলহের জের ধরে শশুর বাড়ির লোকজন তার ভাড়ায় চালিত মোটর সাইকেলটি আটক করে রাখে।বৃহস্পতিবার সকালে গজালিয়া শশুরবাড়িতে মোটর সাইকেলটি আনতে গেলে তার স্ত্রী জরিনা বেগম ও সালা মাহফুজুল ইসলাম তাকে মারধর করে।সে পালিয়ে লামায় চলে আসে।পরবর্তীতে তার সালা মাহফুজ লামা পৌরসভার মধুঝিরি এলাকার কয়েকজন নিয়ে লামা পৌরসভার চেয়ারম্যান পাড়াস্থ মীম ফিলিং স্টেশনের হামলা চালায়।সাহেদ এর বাবা ড্রাইভার শাহারাজ তাকে বাচাঁতে এগিয়ে আসে।এসময় সংঘর্ষে সাহেদের পক্ষের ২জন,হাতুড়ি ও দায়ের আঘাতে মাহফুজের সঙ্গীয় ৩জন আহত হয়।লামা পৌরসভার মহিলা কাউন্সিলর জোৎ¯œা বেগম বলেন,হামলা শেষে আহতদের চিকিৎসার জন্য লামা হাসপাতালে নিয়ে এলে মধুঝিরি ও হাসপাতাল পাড়ার কয়েকজন লোক পুণরায় হামলার চেষ্টা করে এবং হাসপাতালে ভর্তি করতে বাধা দেয়।আমরা নিরুপায় হয়ে লামা থানায় ফোন দিলে লামা থানার পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।লামা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মামুন জানায়,আমার ভাই পরিচিত একজনকে নিয়ে যেতে চাইলে তাকে পুলিশ মারধর করে।তবে লামা থানার পুলিশের উপ-পরিদর্শক কৃষ্ণ কুমার দাশ বলেন,হামলার খবর পেয়ে পুলিশের একটি টিম নিয়ে আমরা হাসপাতালে আসি।উশৃঙ্খল ২ জনকে একপাশে দাঁড় করিয়ে রাখি।তখন মাসূদ নামের একজন এসে ধৃতদের ছিনিয়ে নিয়ে যায়।লামা সার্কেল এর সহকারী পুলিশ সুপার আব্দু সালাম চৌধুরী ও লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ আনোয়ার হোসেন দ্রæত ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং আহতদের দ্রæত চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন।খবর পেয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধি দলও হাসপাতালে আসেন।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
August 2025
MTWTFSS
 1234
567891011
12131415161718
19202122232425
262728293031 
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!