এই মাত্র পাওয়া :

শিরোনাম: আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি নিয়ে হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বান্দরবানে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও সমাবেশ বান্দরবান বাজার এলাকায় নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন এর বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান বিএনকেএস এর উদ্যোগে টেকনাফের ক্যাম্প-২২ এ শিশু শিক্ষার্থীদের নিয়ে বর্ণিল আয়োজনে স্বাক্ষরতা দিবস উদযাপিত ঢাকায় পার্বত্য উপদেষ্টার সঙ্গে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ বান্দরবান সার্বজনীন কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহারে শুভ মধু পূর্ণিমা উদযাপিত বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের প্রকল্প প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত ক্যালেন্ডার মেনে বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

মান্নার ব্যাংকে আছে সাড়ে ১০ হাজার টাকা!


নিউজ ডেস্ক প্রকাশের সময় :৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ ৩:০২ : অপরাহ্ণ 672 Views

নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নেতা মাহমুদুর রহমান মান্নার ২০০৮ সালে দেনা ছিল মাত্র ৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা। গত ১০ বছরে তার ঋণ বেড়ে অর্ধশত কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। বর্তমানে মান্নার ঋণের পরিমাণ ৫৩ কোটি ৪৫ লাখ ৪৮ হাজার ২৪৬ টাকা।

নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা তার ২০০৮ ও ২০১৮ সালের হলফনামা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

এবারের হলফনামায় মান্না জানিয়েছেন, স্ত্রীর আয় ও সম্পদ দুটোই তার তুলনায় বেশি। নগদ টাকা রাখার ক্ষেত্রেও এগিয়ে স্ত্রী মেহের নিগার। তার পরিবার স্ত্রীর ওপর নির্ভরশীল। গুলশানে বসবাসরত মান্নার কোনো গাড়ি নেই।

মাহমুদুর রহমান মান্নার অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ২৭ লাখ ৪২ হাজার ৪৯২ টাকা। তার স্ত্রী মেহের নিগারের অস্থাবর সম্পদ ৪০ লাখ ৯৭ হাজার ৭৩১ টাকা। মান্নার স্থাবর সম্পদ বলতে শুধু ৩২ লাখ ১৫ হাজার টাকা মূল্যের একটি বাড়ি। তার স্ত্রীর রয়েছে রাজধানীর ওয়ারী এলাকায় ৪২ অযুতাংশের জায়গাসহ ভবন এবং সুনামগঞ্জের সদরপুর ও ষোলঘর মৌজায় ৪৯ শতাংশ জমি।

নির্বাচনী হলফনামায় মান্না বলেছেন, ব্যাংকে তার মাত্র ১০ হাজার ৫৭৭ টাকা আছে। এছাড়া নগদ ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৯১৫ টাকা, শেয়ারবাজার ও বন্ড বাবদ ২০ লাখ, ৫ তোলা স্বর্ণালংকার বাবদ ৩৫ হাজার টাকা আছে।

মাহমুদুর রহমান মান্না বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ) আসনে নির্বাচনে অংশ নিতে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।

২০০৮ সালের হলফনামায় মান্না পেশা উল্লেখ করেছিলেন পোশাক কারখানার ব্যবসা। আয়ের উৎস ছিল ব্যবসা। এবারের হলফনামায় পেশা হিসেবে ব্যবসা, রাজনীতি, লেখক ও কলামিস্ট উল্লেখ করেছেন।

২০০৮ সালের নির্বাচন পর্যন্ত মাহমুদুর রহমানের নামে কোনো ফৌজদারি বা অন্য কোনো মামলা ছিল না। এবারের হলফনামায় ৩টি মামলার কথা উল্লেখ করেছেন তিনি। ২টি মামলা হয়েছে সিএমএম আদালতে। এগুলো তদন্তাধীন। অন্য মামলাটি বিশেষ সামরিক আদালতে। এ মামলা থেকে তিনি খালাস পেয়েছেন।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
September 2025
MTWTFSS
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031 
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!