এই মাত্র পাওয়া :

শিরোনাম: বান্দরবানে গণসংহতি আন্দোলনের উদ্যোগে ‘জুলাই যোদ্ধাদের কথন’ শীর্ষক আলোচনা সভা মেধাবী শিক্ষার্থী ছাইনুমে মারমার পাশে দাঁড়লো পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ জুলাই পুর্নজাগরণঃ রোয়াংছড়িতে জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী বান্দরবানে মাছরাঙা টেলিভিশনের ১৪তম বর্ষপূর্তি উদযাপিত বান্দরবানে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত মাইলস্টোন বিমান দুর্ঘটনায় নিহত উক্যছাইং মার্মাকে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন রোয়াংছড়িতে তরুণকে পাথর ছুড়ে মেরে হত্যাঃ লাশ খালে ফেলে দেওয়ার অভিযোগ জুলাই পুনর্জাগরণ ও জুলাই গণঅভ্যুত্থানঃ বান্দরবানে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

মান্নার ব্যাংকে আছে সাড়ে ১০ হাজার টাকা!


নিউজ ডেস্ক প্রকাশের সময় :৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ ৩:০২ : অপরাহ্ণ 642 Views

নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নেতা মাহমুদুর রহমান মান্নার ২০০৮ সালে দেনা ছিল মাত্র ৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা। গত ১০ বছরে তার ঋণ বেড়ে অর্ধশত কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। বর্তমানে মান্নার ঋণের পরিমাণ ৫৩ কোটি ৪৫ লাখ ৪৮ হাজার ২৪৬ টাকা।

নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা তার ২০০৮ ও ২০১৮ সালের হলফনামা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

এবারের হলফনামায় মান্না জানিয়েছেন, স্ত্রীর আয় ও সম্পদ দুটোই তার তুলনায় বেশি। নগদ টাকা রাখার ক্ষেত্রেও এগিয়ে স্ত্রী মেহের নিগার। তার পরিবার স্ত্রীর ওপর নির্ভরশীল। গুলশানে বসবাসরত মান্নার কোনো গাড়ি নেই।

মাহমুদুর রহমান মান্নার অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ২৭ লাখ ৪২ হাজার ৪৯২ টাকা। তার স্ত্রী মেহের নিগারের অস্থাবর সম্পদ ৪০ লাখ ৯৭ হাজার ৭৩১ টাকা। মান্নার স্থাবর সম্পদ বলতে শুধু ৩২ লাখ ১৫ হাজার টাকা মূল্যের একটি বাড়ি। তার স্ত্রীর রয়েছে রাজধানীর ওয়ারী এলাকায় ৪২ অযুতাংশের জায়গাসহ ভবন এবং সুনামগঞ্জের সদরপুর ও ষোলঘর মৌজায় ৪৯ শতাংশ জমি।

নির্বাচনী হলফনামায় মান্না বলেছেন, ব্যাংকে তার মাত্র ১০ হাজার ৫৭৭ টাকা আছে। এছাড়া নগদ ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৯১৫ টাকা, শেয়ারবাজার ও বন্ড বাবদ ২০ লাখ, ৫ তোলা স্বর্ণালংকার বাবদ ৩৫ হাজার টাকা আছে।

মাহমুদুর রহমান মান্না বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ) আসনে নির্বাচনে অংশ নিতে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।

২০০৮ সালের হলফনামায় মান্না পেশা উল্লেখ করেছিলেন পোশাক কারখানার ব্যবসা। আয়ের উৎস ছিল ব্যবসা। এবারের হলফনামায় পেশা হিসেবে ব্যবসা, রাজনীতি, লেখক ও কলামিস্ট উল্লেখ করেছেন।

২০০৮ সালের নির্বাচন পর্যন্ত মাহমুদুর রহমানের নামে কোনো ফৌজদারি বা অন্য কোনো মামলা ছিল না। এবারের হলফনামায় ৩টি মামলার কথা উল্লেখ করেছেন তিনি। ২টি মামলা হয়েছে সিএমএম আদালতে। এগুলো তদন্তাধীন। অন্য মামলাটি বিশেষ সামরিক আদালতে। এ মামলা থেকে তিনি খালাস পেয়েছেন।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
August 2025
MTWTFSS
 1234
567891011
12131415161718
19202122232425
262728293031 
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!