এই মাত্র পাওয়া :

শিরোনাম: বান্দরবানে গণসংহতি আন্দোলনের উদ্যোগে ‘জুলাই যোদ্ধাদের কথন’ শীর্ষক আলোচনা সভা মেধাবী শিক্ষার্থী ছাইনুমে মারমার পাশে দাঁড়লো পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ জুলাই পুর্নজাগরণঃ রোয়াংছড়িতে জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী বান্দরবানে মাছরাঙা টেলিভিশনের ১৪তম বর্ষপূর্তি উদযাপিত বান্দরবানে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত মাইলস্টোন বিমান দুর্ঘটনায় নিহত উক্যছাইং মার্মাকে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন রোয়াংছড়িতে তরুণকে পাথর ছুড়ে মেরে হত্যাঃ লাশ খালে ফেলে দেওয়ার অভিযোগ জুলাই পুনর্জাগরণ ও জুলাই গণঅভ্যুত্থানঃ বান্দরবানে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

ফখরুল-রিজভী ছাড়া বাকিরা নিরব কেনও?


প্রকাশের সময় :১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ৩:২৫ : অপরাহ্ণ 680 Views

বান্দরবান অফিসঃ-বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদার কারাবাস ৭ মাস অতিক্রম করেছে। বিদেশ থেকে অনুদান হিসেবে পাঠানো এতিমের টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আদালত কতৃক দণ্ডিত হয়ে চলতি বছরের গত ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে কারাবন্দি অবস্থায় আছেন খালেদা জিয়া। খালেদার কারাবাস শুরু হওয়ার পর থেকেই আন্দোলনে নামার হুমকি দিয়ে আসছে বিএনপি। কিন্তু দলীয় অন্তঃকোন্দলের কারণে দলীয় চেয়ারপারসনের মুক্তির দাবি ও বিভিন্ন দলীয় এজেন্ডা নিয়ে রাজপথে উল্লেখযোগ্য কোনো আন্দোলন সংগ্রাম গড়ে তুলতে পারেনি বিএনপি।

বিএনপির সামনে বর্তমানে প্রধান দুটি এজেন্ডা হচ্ছে দলের চেয়ারপারসন খালেদার মুক্তি এবং একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এই দুই দাবির মধ্যে কোন দাবিকে প্রাধান্য দিয়ে আন্দোলনে নামবে বিএনপি এ নিয়েও দলের ভেতরে দ্বন্দ্ব চলছে। দলের একটি অংশ খালেদাকে জেলে রেখেই নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে আবার আরেকটি অংশ নির্বাচন বর্জন করে হলেও খালেদার মুক্তির পক্ষে। এদিকে খালেদা হওয়ার পর থেকেই দেশের সংবাদমাধ্যমগুলোতে বেশ সক্রিয় ছিলেন বিএনপির সিনিয়র নেতারা। রাজপথে সক্রিয় আন্দোলন গড়ে তুলতে না পারলেও প্রতিনিয়তই বিভিন্ন সভা সেমিনার কিংবা টক শোতে অংশগ্রহণ করে খালেদার মুক্তির পক্ষে কথা বলেছেন তারা।

কিন্তু সম্প্রতি কয়েক সপ্তাহ ধরে হঠাৎ করেই নীরব হয়ে পড়েছেন বিএনপির অধিকাংশ নেতারা। এখন বিএনপির বিভিন্ন সংবাদ সম্মেলন কিংবা সভা সেমিনারে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী ছাড়া আর কোনো উল্লেখযোগ্য সিনিয়র নেতাকে দেখা যায় না।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যসহ দলের সিনিয়র নেতাদের দলের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন কিংবা সভা সেমিনারে দাওয়াত দিলেও তারা বিভিন্ন অজুহাতে এসব অনুষ্ঠান এড়িয়ে চলেন। কেউ নিজের ব্যক্তিগত কাজের অজুহাত দেখান আবার কেউ অসুস্থতার অজুহাত দেখিয়ে দলীয় প্রোগ্রামগুলোতে নিজেদের অংশগ্রহণ করা থেকে নিজেদের বিরত রেখেছেন। গুঞ্জন শুনা যাচ্ছে বিএনপির একাধিক সিনিয়র নেতা বি. চৌধুরী নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্টে যোগ দিতে যাচ্ছেন। দলের এই ক্রান্তিকালে অসুস্থতাসহ বিভিন্ন অজুহাতে কয়েকজন সিনিয়র নেতার বিরুদ্ধে বিদেশ চলে যাবার অভিযোগও শোনা যাচ্ছে।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
August 2025
MTWTFSS
 1234
567891011
12131415161718
19202122232425
262728293031 
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!