এই মাত্র পাওয়া :

শিরোনাম: আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি নিয়ে হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বান্দরবানে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও সমাবেশ বান্দরবান বাজার এলাকায় নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন এর বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান বিএনকেএস এর উদ্যোগে টেকনাফের ক্যাম্প-২২ এ শিশু শিক্ষার্থীদের নিয়ে বর্ণিল আয়োজনে স্বাক্ষরতা দিবস উদযাপিত ঢাকায় পার্বত্য উপদেষ্টার সঙ্গে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ বান্দরবান সার্বজনীন কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহারে শুভ মধু পূর্ণিমা উদযাপিত বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের প্রকল্প প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত ক্যালেন্ডার মেনে বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

নীলনকশা প্রস্তুত করছে জাতীয় ঐক্য ফ্রন্ট


প্রকাশের সময় :৯ নভেম্বর, ২০১৮ ২:৪৭ : অপরাহ্ণ 699 Views

নিউজ ডেস্কঃ-দেশব্যাপী বইছে নির্বাচনী হাওয়া। শহর-বন্দর কিংবা নগর-গ্রামে প্রার্থীরা ব্যস্ত ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যেতে। জনসাধারণও মুখিয়ে আছেন উৎসবমুখর পরিবেশে ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে দেশের সার্বিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে।

কিন্তু যেসব দল এখনও নিজেদের ব্যর্থ রাষ্ট্র পাকিস্তানের নাগরিক ভেবে জাবর কাটেন, তারা কী ভাবছেন? সচেতন পাঠক মাত্রই বুঝে নিয়েছেন যে দেশবিরোধী চিহ্নিত অপশক্তি তথাকথিত ঐক্যফ্রন্টের কথা বলা হচ্ছে।

সাম্প্রতিককালে কয়েকটি ফোনালাপ ও ঐক্যফ্রন্টের ‘ফ্রড’ নেতাদের হম্বিতম্বিতে তাদের পরিকল্পনা এখন স্পষ্ট। এক সময় সারা শরীরে লাল রঙ মেখে তাকে রক্ত হিসেবে প্রচার করেছিলেন সাদেক হোসেন খোকা ওরফে বোকা খোকা। অন্যদিকে ‘দলছুট’ মাহমুদুর রহমান মান্না পল্টি নেওয়াতে ‘পল্টি মওদুদ’ এর বেশ নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে গেলেন।

বোকা খোকা ও হতাশ মান্নার এক অডিও ক্লিপে ‘আন্দোলন চাঙ্গা করতে লাশ ফেলতে হবে’ এমন কথা তাই ফের উঠে এসেছে আলোচনায়। এছাড়াও অজ্ঞাত এক ব্যক্তির সাথে ফোনালাপেও মান্নাকে ‘নাশকতার নির্দেশ দিতে শোনা যায়।
‘জনগণের লাশের ওপর দিয়ে ক্ষমতায় যাবার খোয়াব দেখা বিএনপি-জামায়াত জোটের লোকেরা আর কবে সত্যিকারের মানবতাবাদী হবেন!

বিএনপি-জামায়াত নেতাদের বেলায় অবশ্য এসব সন্ত্রাস-খুন, অপকর্মই স্বাভাবিক। খোদ খালেদাই যেখানে নাশকতার নির্দেশ দিচ্ছেন, এ রকম বেশকিছু অডিও ইন্টারেট জগতে আছে, সেখানে খোকা-মান্না গং তো খালেদারই ভৃত্য।
নিজেদের শাসনামলে গ্রেনেড-বোমার অবাধ বিস্তার কিংবা ২০১৪ সালের নারকীয় আগুন সন্ত্রাসের দগদগে ঘা যেখানে বাংলা মায়ের বুক থেকে আজও শুকিয়ে যায়নি, সেখানে আবারও তারা নেমেছে পাশবিক কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা নিয়ে।

সরকারের সহিষ্ণু ও উদার মনোভাবের সুযোগ নিয়ে জায়গায় জায়গায় নির্বিঘ্নে সমাবেশ করে আদতে তারা নিজেদের সন্ত্রাসী বাহিনীকেই সংগঠিত করছেন।
নির্বাচনমুখী দেশকে তারা নিয়ে যেতে চাচ্ছে অন্ধকারের অতলে। অনুসন্ধানে জানা যায়, আগুন সন্ত্রাসের পাশাপাশি এবার তাদের মিশন টার্গেট কিলিং। যার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগের সাংসদ-নেতাদের ওপর হামলা করে হত্যা করতে চাইবে তারা। এ কাজে তাদের সহযোগীতা করছে দেশি-বিদেশী বিভিন্ন অপশক্তি।

গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে জনগণের সরকারকে হটানো যে পাকি প্রেতাত্নাদের জন্য অসম্ভব, তা তারা জানে বেশ ভালোভাবেই। তাই তারা তাদের মজ্জাগত সন্ত্রাসকেই বেছে নিয়েছেন। তবে তাদের এ আশাকে দেশের উন্নয়নকামী জনসাধারণ হতাশায় পরিণত করবে- এমনটাই মতামত সংশ্লিষ্টদের।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
September 2025
MTWTFSS
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031 
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!