এই মাত্র পাওয়া :

শিরোনাম: আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি নিয়ে হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বান্দরবানে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও সমাবেশ বান্দরবান বাজার এলাকায় নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন এর বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান বিএনকেএস এর উদ্যোগে টেকনাফের ক্যাম্প-২২ এ শিশু শিক্ষার্থীদের নিয়ে বর্ণিল আয়োজনে স্বাক্ষরতা দিবস উদযাপিত ঢাকায় পার্বত্য উপদেষ্টার সঙ্গে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ বান্দরবান সার্বজনীন কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহারে শুভ মধু পূর্ণিমা উদযাপিত বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের প্রকল্প প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত ক্যালেন্ডার মেনে বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

দুর্নীতির দুর্দিন চলছে


নিউজ ডেস্ক প্রকাশের সময় :১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ১২:০৭ : পূর্বাহ্ণ 644 Views

একটা সময় ছিল, যখন দেশের প্রতিটি নাড়ি-নক্ষত্র জুড়ে ছিল দুর্নীতি। তখন ছিল দুর্নীতির ভরা যৌবন। দুর্নীতি দাপিয়ে বেড়াতো দেশের প্রতিটি সেক্টরে। টানা পাঁচবার আমাদের এই স্বাধীন দেশ ছিল দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন, এই চ্যাম্পিয়ন হওয়া ছিল দেশের জন্য চরম লজ্জার।
সময় এখন পাল্টে গেছে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকারের নানা পদক্ষেপ এবং বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়নের ফলে, দেশ এখন এগিয়ে যাচ্ছে। সেই সাথে দুর্নীতি নামক কালো থাবা থেকে রক্ষা পাওয়ার অপেক্ষায় দেশ।
একটি দেশের শাসক যখন ভক্ষক হয়, তখন সে দেশের চেয়ে দুখী দেশ আর হতে পারে না। জামায়াত-বিএনপির শাসনামলে এদেশের শাসক সমাজ ছিল ভক্ষকের ভূমিকায়। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রীসভা থেকে শুরু করে তার আমলা, প্রত্যেকেই ছিল দুর্নীতির কালো ছায়ায় বন্দী।
বেগম জিয়ার পরিবার ছিল দুর্নীতির প্রধান ঘাটি। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি, বড়পুকুরিয়া কয়লা দুর্নীতি, গ্যাটকো দুর্নীতি, নাইকো দুর্নীতিসহ অসংখ্য দুর্নীতিতে জড়িত ছিল জিয়া পরিবার ।
বেগম জিয়ার ছেলে আরাফাত রহমান কোকো ছিল “সিমেন্সের দুর্নীতি” কেলেঙ্কারীতে জড়িত। আরাফাত রহমান কোকোকে ঘুষ দেওয়ার কথা স্বীকার করেছে সিমেন্স। যা সারা বিশ্বের কাছে বাংলাদেশকে খারাপভাবে তুলে ধরেছে। যার প্রভাব সারা দেশের উপর পড়ে। দেশ ধারাবাহিকভাবে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়। এই অবস্থায় দেশের উপর আসতে থাকে নানা অর্থনৈতিক বাধা। বাংলাদেশ চলে যায় এক অন্ধকার যুগে।
এ অবস্থায় ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিপুল জনগণের রায় নিয়ে দেশের হাল ধরেন শেখ হাসিনা। যার শক্ত হাতের নিপুণ ছোয়ায় দেশের প্রতিটি স্তর থেকে দুর্নীতি কমিয়ে প্রায় শূন্যের দিকে আনা হয়। যার ফলে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ফুলে উঠে। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের ৪১তম অর্থনৈতিক দেশ। দুর্নীতির কালো ছোঁয়া থেকে দেশ এখন অনেকাংশে মুক্ত। বাংলাদেশ এখন তলাবিহীন ঝুঁড়ির কোন দেশ নয়।
আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ২১টি অঙ্গীকারের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো – দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ।
সরকারি কৌশল ও ডিজিটালাইজেশন-এর ফলে দেশের দুর্নীতি এখন অনেকাংশ কমে গেছে। শেখ হাসিনার দুর্নীতি দমনে জিরো টলারেন্স নীতিতে বিজয় এখন শুধু সময়ের ব্যাপার, সমৃদ্ধির পথে বাংলাদেশ।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
September 2025
MTWTFSS
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031 
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!