শিরোনাম: পর্যটকের মৃত্যুঃ ট্যুর এক্সপার্ট এডমিন বর্ষা ইসলাম বৃষ্টিকে গ্রেফতার ইরান যদি আর ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়ে যায় তাহলে পাল্টা হামলায় তেহরানকে জ্বালিয়ে দেয়া হবেঃ ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ সব ধরনের বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীককে বিজয়ী করতে হবেঃ সাচিং প্রু জেরী কাতার রেডক্রস এর আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায় অসহায়দের মাঝে মাংস বিতরন করলো বান্দরবান রেডক্রিসেন্ট যথাযোগ্য মর্যাদায় ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে বান্দরবানে পবিত্র ঈদুল আযহার ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত কুহালং হেডম্যান পাড়ায় নানা আয়োজনে মাসিক স্বাস্থ্য দিবস-২৫ পালিত বান্দরবানে টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত জনজীবন বান্দরবানে ভূমি মেলা-২০২৫ এর উদ্বোধন করলেন জেলা প্রশাসক

দুই পক্ষের মারামারিতে পণ্ড হয়ে গেলো চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির কর্মী সভা


প্রকাশের সময় :৩ মে, ২০১৭ ১২:৪৮ : পূর্বাহ্ণ 1387 Views

সিএইচটি টাইমস নিউজ ডেস্কঃ-দলের দুই পক্ষের মারামারিতে পণ্ড হয়ে গেছে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির কর্মী সভা।মঙ্গলবার বিকেল তিনটায় নগরীর কাজীর দেউরী সংলগ্ন নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ে এই ঘটনা ঘটে।সমাবেশে কর্তৃত্ব ও নিয়ন্ত্রণ রাখাকে ঘিরে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী ও দলের জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কারাবন্দী বিএনপি নেতা আসলাম চৌধুরীর অনুসারিরা মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন।এ সময় চেয়ার ছোঁড়াছুড়ি ও ভাংচুরের ঘটনাও ঘটে।এতে উভয় পক্ষের প্রায় ১০ নেতাকর্মী কমবেশী আহত হয়েছেন।সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও চট্টগ্রামের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা খন্দকার মোশারফ হোসেন।মারামারির পর বিএনপির সিনিয়র নেতাদের নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রেখে দলীয় কার্যালয় সংলগ্ন চট্টগ্রাম ক্লাবে চলে যান তিনি।কেন্দ্রীয় নেতারা জানান পুর্ব নির্ধারিত, ‘চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির কর্মী সভা উচ্ছৃঙ্খল কিছু কর্মী-সমর্থকের কারণে বিশৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।পরে সিনিয়র নেতাদের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশারফ হোসেন সভাস্থলে গিয়ে বক্তব্য রেখে কর্মসূচি শেষ করেন।’এদিকে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব কাজী আবদুল্লাহ আল হাসান সমাবেশ পন্ড হওয়ার জন্য জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আসলাম চৌধুরীর সমর্থকদের দোষারোপ করেন।এসময় তৃণমূল নেতাকর্মীদের অনেকেই এই ধরনের সংঘাত,সংঘর্ষ ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান শামীমের দেয়া বিভিন্ন সিদ্ধান্ত কে দায়ী করে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায়।বিশৃঙ্খলা শেষে বিএনপি নেতা খন্দকার মোশারফ হোসেন সভাস্থলে যান।এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন,গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী,বিএনপি চেয়ারপারনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খোন্দকার, অধ্যাপক সুকোমল বড়ুয়া,এসএম ফজলুল হক,চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহাবুবুর রহমান শামীম,কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক কাদের গনি চৌধুরী,কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন।উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা প্রফেসর কামাল উদ্দিন,মহিলা দল নেত্রী বেগম নুরী আরা সাফা,জেলা বিএনপির কাজী আবদুল্লাহ আল হাসান প্রমুখ।এ সময় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহাবুবুর রহমান শামীম সভার সভাপতি হিসেবে সাবেক সংসদ সদস্য মোস্তফা কামাল পাশা এবং প্রধান অতিথি হিসেবে খন্দকার মোশারফ হোসেনের নাম ঘোষণা করেন।এরপর খন্দকার মোশারফ দ্রুত বক্তব্য রেখে সভাস্থল ছেড়ে যান।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
June 2025
M T W T F S S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!