এই মাত্র পাওয়া :

শিরোনাম: আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি নিয়ে হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বান্দরবানে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও সমাবেশ বান্দরবান বাজার এলাকায় নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন এর বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান বিএনকেএস এর উদ্যোগে টেকনাফের ক্যাম্প-২২ এ শিশু শিক্ষার্থীদের নিয়ে বর্ণিল আয়োজনে স্বাক্ষরতা দিবস উদযাপিত ঢাকায় পার্বত্য উপদেষ্টার সঙ্গে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ বান্দরবান সার্বজনীন কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহারে শুভ মধু পূর্ণিমা উদযাপিত বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের প্রকল্প প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত ক্যালেন্ডার মেনে বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

‘আমরা ঘর পেয়েছি, শেখ হাসিনা পাবেন বেহেস্ত’


সিএইচটি টাইমস অনলাইন প্রকাশের সময় :২০ অক্টোবর, ২০১৯ ৫:০৯ : অপরাহ্ণ 753 Views

সরকারের পক্ষ থেকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে গৃহহীনদের ঘর নির্মাণ করে দেয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা করে তার জন্য প্রাণভরে দোয়া করছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার ১৯৭টি সুবিধাভোগী পরিবারের সদস্যরা। উপজেলার কালীকচ্ছ গ্রামের মনোয়ারা বেগম। স্বামী মারা গেছেন বহু বছর আগে। তিনিসহ একাধিক সুবিধাভোগী বিনামূল্যে ঘর পেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করে বলেন, আমরা নতুন ঘর পেয়েছি, শেখ হাসিনা পাবেন বেহেস্ত।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সরাইল উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে ‘জমি আছে ঘর নেই’ ১৯৭টি হতদরিদ্র এমন সব পরিবারের মানুষ এই সুবিধা পেয়েছেন। বর্তমানে উপজেলার ইউনিয়নগুলোতে ২৭ উপকারভোগীদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর উপহার ঘর নির্মাণ কাজ চলছে। প্রতিটি ঘর সাড়ে ১৬ ফুট বাই সাড়ে ১০ ফুট এবং এর বারান্দা হবে সাড়ে ১৬ ফুট বাই ৫ ফুটের। সঙ্গে থাকবে একটি করে স্যানিটারি ল্যাট্রিন। প্রতিটি ঘরের নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ টাকা।
সুবিধাভোগী অনেকে বলেন, ভিটে ছিল কিন্তু মাথার ওপর কোনো চাল ছিল না। বৃষ্টিতে ভিজেছি, রোদে শুকিয়েছি। মানুষ হয়েও পশু-পাখির চেয়ে খারাপ অবস্থায় দিন কাটিয়েছি। দেখার কেউ ছিল না। তিনি আমাদের মানুষের মতো জীবনযাপনের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন।
এদিকে এসব ঘর নির্মাণ কাজের গুণগত মান বজায় রাখতে উপজেলা প্রশাসন সার্বক্ষণিক কাজের তদারকি করছেন বলে জানা গেছে। তবে সরাইল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মো. সাইফুল ইসলাম বাংলার আলোকে বলেন, উপজেলার ৯ ইউনিয়নে ২৭ উপকারভোগীদের ঘরের কাজ শেষ পর্যায়ে। কিছুদিনের মধ্যে হতদরিদ্র পরিবারগুলোকে এ সব ঘর বুঝিয়ে দেয়া হবে।
এর আগে দুর্যোগ সহনীয় ৮টি ঘর নির্মাণ করে দেয়া হয়েছে। প্রতিটি ঘরের বরাদ্দ ছিল ২ লাখ ৫৮ হাজার টাকা। তিনি বলেন, গত অর্থবছরে উপজেলার ১৬২ হতদরিদ্র পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে এই ঘর নির্মাণ করে দেয়া হয়।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
September 2025
MTWTFSS
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031 
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!