শিরোনাম: না ফেরার দেশে নীলিমা বড়ুয়াঃ সিএইচটি টাইমস ডটকমের শোক প্রকাশ পর্যটকের মৃত্যুঃ ট্যুর এক্সপার্ট এডমিন বর্ষা ইসলাম বৃষ্টিকে গ্রেফতার ইরান যদি আর ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়ে যায় তাহলে পাল্টা হামলায় তেহরানকে জ্বালিয়ে দেয়া হবেঃ ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ সব ধরনের বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীককে বিজয়ী করতে হবেঃ সাচিং প্রু জেরী কাতার রেডক্রস এর আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায় অসহায়দের মাঝে মাংস বিতরন করলো বান্দরবান রেডক্রিসেন্ট যথাযোগ্য মর্যাদায় ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে বান্দরবানে পবিত্র ঈদুল আযহার ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত কুহালং হেডম্যান পাড়ায় নানা আয়োজনে মাসিক স্বাস্থ্য দিবস-২৫ পালিত বান্দরবানে টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত জনজীবন

‘আমরা ঘর পেয়েছি, শেখ হাসিনা পাবেন বেহেস্ত’


সিএইচটি টাইমস অনলাইন প্রকাশের সময় :২০ অক্টোবর, ২০১৯ ৫:০৯ : অপরাহ্ণ 708 Views

সরকারের পক্ষ থেকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে গৃহহীনদের ঘর নির্মাণ করে দেয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা করে তার জন্য প্রাণভরে দোয়া করছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার ১৯৭টি সুবিধাভোগী পরিবারের সদস্যরা। উপজেলার কালীকচ্ছ গ্রামের মনোয়ারা বেগম। স্বামী মারা গেছেন বহু বছর আগে। তিনিসহ একাধিক সুবিধাভোগী বিনামূল্যে ঘর পেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করে বলেন, আমরা নতুন ঘর পেয়েছি, শেখ হাসিনা পাবেন বেহেস্ত।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সরাইল উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে ‘জমি আছে ঘর নেই’ ১৯৭টি হতদরিদ্র এমন সব পরিবারের মানুষ এই সুবিধা পেয়েছেন। বর্তমানে উপজেলার ইউনিয়নগুলোতে ২৭ উপকারভোগীদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর উপহার ঘর নির্মাণ কাজ চলছে। প্রতিটি ঘর সাড়ে ১৬ ফুট বাই সাড়ে ১০ ফুট এবং এর বারান্দা হবে সাড়ে ১৬ ফুট বাই ৫ ফুটের। সঙ্গে থাকবে একটি করে স্যানিটারি ল্যাট্রিন। প্রতিটি ঘরের নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ টাকা।
সুবিধাভোগী অনেকে বলেন, ভিটে ছিল কিন্তু মাথার ওপর কোনো চাল ছিল না। বৃষ্টিতে ভিজেছি, রোদে শুকিয়েছি। মানুষ হয়েও পশু-পাখির চেয়ে খারাপ অবস্থায় দিন কাটিয়েছি। দেখার কেউ ছিল না। তিনি আমাদের মানুষের মতো জীবনযাপনের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন।
এদিকে এসব ঘর নির্মাণ কাজের গুণগত মান বজায় রাখতে উপজেলা প্রশাসন সার্বক্ষণিক কাজের তদারকি করছেন বলে জানা গেছে। তবে সরাইল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মো. সাইফুল ইসলাম বাংলার আলোকে বলেন, উপজেলার ৯ ইউনিয়নে ২৭ উপকারভোগীদের ঘরের কাজ শেষ পর্যায়ে। কিছুদিনের মধ্যে হতদরিদ্র পরিবারগুলোকে এ সব ঘর বুঝিয়ে দেয়া হবে।
এর আগে দুর্যোগ সহনীয় ৮টি ঘর নির্মাণ করে দেয়া হয়েছে। প্রতিটি ঘরের বরাদ্দ ছিল ২ লাখ ৫৮ হাজার টাকা। তিনি বলেন, গত অর্থবছরে উপজেলার ১৬২ হতদরিদ্র পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে এই ঘর নির্মাণ করে দেয়া হয়।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
June 2025
M T W T F S S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!