শিরোনাম: বর্ণিল আয়োজনে পালিত হলো ভিক্টরি টাইগার্স (৫-ইবি) এর ৫৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপিত বান্দরবানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মশাল মিছিল জেলা মডেল মসজিদ স্থাপনে প্রস্তাবিত স্থান পরিদর্শন করলেন ধর্ম উপদেষ্টা লামায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা ও জরিমানা রোয়াংছড়িতে প্রবারণা পূর্ণিমায় সেনাবাহিনীর আর্থিক অনুদান ও স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ বান্দরবানে সমাপ্ত হলো দুইদিনের প্রবারণা উৎসব নাইক্ষ্যংছড়িতে ওয়াগ্যোয়াই পোয়েঃ ফুটবল টুর্নামেন্ট ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত প্রবারনা পূর্নিমা ও কঠিন চীবর দান উপলক্ষে স্থানীয় খেলোয়াড় ও ক্রীড়া সংগঠকদের মতবিনিময় ও শুভেচ্ছা উপহার বিতরন

লামায় সাঙ্গু বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনা প্রণয়ন বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত


অনলাইন ডেস্ক প্রকাশের সময় :১৭ জুন, ২০২৩ ১২:৪৫ : পূর্বাহ্ণ 280 Views

বান্দরবানের লামায় “সাঙ্গু বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা প্রণয়ন” বিষয়ক দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) এরিষ্টো ডাইন হল- চকরিয়া, লামা বন বিভাগের আয়োজনে ও SID- CHT Project. Chittagong hill tracts.সহযোগিতায় এ সময় অংশ নেন প্রধান অতিথি হিসেবে উপপ্রধান বন সংরক্ষক ও প্রকল্প সমন্বয়ক মোঃ মঈনুদ্দিন খান।এতে সভাপতিত্বে করেন লামা বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ আরিফুল হক বেলাল।আরও বিশেষ অতিথি হিসেবে অংশ নেন চট্টগ্রাম অঞ্চল বন সংরক্ষক বিপুল কৃষ্ণ দাশ,বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের দুই সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ মাহবুবুর রহমান ও নারীনেত্রী ফাতেমা পারুল,ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ জাহেদ উদ্দীন,কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ সরোয়ার আলম,সঞ্চালনায় ছিলেন সহকারি বনসংরক্ষক, লামা মোঃ গিয়াস উদ্দিন চৌধুরীসহ বন বিভাগের বিভিন্ন অঞ্চলের কর্মকর্তা,রেঞ্জ অফিসার,সাংবাদিক, স্থানীয় বাসিন্দা, জনপ্রতিনিধিসহ অনেকেই।

এতে মূল্য উপস্থাপক ছিলেন CHTWCA,SID-Cht,UNDP, এর বান্দরবান জেলা ব্যবস্থাপক খুশি রায় ত্রিপুরা ও তারেক আকবর।

এসময় কর্মশালায় বক্তারা বলেন, বান্দরবানের লামার সাঙ্গু মৌজার ৫ হাজার ৭৬০ একর ভূমি ২০১০ সালে সাঙ্গু বন্প্রানী অভয়ারণ্য ঘোষণা করা হয়।সে সময় হতে বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা করায় এখানকার জীববৈচিত্র্য রক্ষার জন্য একটি খসড়া পরিকল্পনা প্রণয়ন কাজ চূড়ান্ত করার জন্য আজকের এই “সাঙ্গু বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা ” বিষয়ক কর্মশালা।

এক্ষেত্রে বিপন্ন বন্যপ্রানী ও বৃক্ষ, লতা,গুল্ম গুলো যদি আমরা রক্ষা করতে না পারি,স্বাভাবিকভাবে এটি পরিবেশের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। পাহাড়ের মাটি ও গাছ না কাটা,সেখানে মানুষ ও বন্যপ্রানীদের মধ্যে দ্বন্দ নিরসন ও খাদ্য নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হবে। এটি প্রাকৃতিকভাবে রক্ষা করতে পারলে পার্বত্য অঞ্চলের পানি সংরক্ষণ, ঝিরি-ঝরনা,প্রাকৃতিক অবয়ব,জীববৈচিত্র্য রক্ষাসহ পরিবেশ প্রাণ-প্রকৃতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

তারা আরও বলেন, বন বিভাগ,স্থানীয় বাসিন্দা,জনপ্রতিনিধি, হেডম্যান-কারবারি, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, ইউএনডিপি,তাজিংডন, আরও স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনসহ মাঠ পর্যায়ে সবার সম্মিলিত মতামতের মাধ্যমে মানুষ ও পরিবেশের উন্নয়ন করা হবে।সেক্ষেত্রে বনবিভাগ, স্থানীয় জনগণ ও জীববৈচিত্র্য উন্নয়ন জন্য এ কো-পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে। এতে স্থানীয়রা উচ্ছেদ করা হবে না, বরং বসবাসকারিদের জীবন-জীবিকা ও উন্নত জীবন-যাপন করার জন্য এ পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে সবার সহায়ক ভূমিকা একান্ত কাম্য।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
October 2024
M T W T F S S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
2930  
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!