এই মাত্র পাওয়া :

শিরোনাম: বান্দরবানে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও সমাবেশ বান্দরবান বাজার এলাকায় নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন এর বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান বিএনকেএস এর উদ্যোগে টেকনাফের ক্যাম্প-২২ এ শিশু শিক্ষার্থীদের নিয়ে বর্ণিল আয়োজনে স্বাক্ষরতা দিবস উদযাপিত ঢাকায় পার্বত্য উপদেষ্টার সঙ্গে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ বান্দরবান সার্বজনীন কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহারে শুভ মধু পূর্ণিমা উদযাপিত বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের প্রকল্প প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত ক্যালেন্ডার মেনে বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার বান্দরবানে ১ পুলিশ সদস্যের আত্মহত্যা চেষ্টা

বিদ্যুৎহীন লামা’র ৬দিন,জনদূর্ভোগ চরমে


প্রকাশের সময় :৪ জুন, ২০১৭ ১:১৮ : পূর্বাহ্ণ 670 Views

সিএইচটি টাইমস নিউজ ডেস্কঃ- ৩০ মে মঙ্গলবার লামা উপজেলায় আঘাত হেনেছিল ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’।এসময় লামা উপজেলায় প্রায় ১০ হাজার পরিবার সম্পূর্ণ ও আংশিক ক্ষতির শিকার হয়েছিল।২৯ মে হতে ৩ জুন পর্যন্ত ৬দিন যাবৎ নেই বিদ্যুৎ।রোজার মাস ও গরমকাল হওয়ায় সাধারণ মানুষের দূর্ভোগ চরমে।অপরদিকে ঘূর্ণিঝড়ের ৬দিন পেরিয়ে গেলেও কবে নাগাদ বিদ্যুতের সংযোগ দেয়া যাবে তা বলতে পারছেনা লামা বিদ্যুৎ বিভাগ।তবে সাধারণ মানুষ বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের জন্য বিদ্যুৎ বিভাগের অবহেলাকে দায়ী করছে।
অপরদিকে ঘূর্ণিঝড়ের ৬দিন পেরিয়ে গেলেও সরকারী বেসরকারী কোন সহায়তা পায়নি ক্ষতিগ্রস্থ লোকজন। ফলে খাদ্য অভাব ও পানীয় জলে কষ্ট পাচ্ছে ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থ লোকজন।লামা পৌরসভার মেয়র মোঃজহিরুল ইসলাম বলেন,লামা পৌর এলাকায় সম্পূর্ণ ও আংশিক মিলে ২ হাজার পরিবারের ক্ষতি হয়েছে।এছাড়া প্রচুর গাছপালা ভেঙ্গে পড়েছে।ক্ষতির শিকার হয়নি এমন পরিবার খুঁজে পাওয়া যাবেনা।সব মিলিয়ে শুধু লামা পৌরসভায় ক্ষতির পরিমাণ কয়েক কোটি টাকা। সরজমিনের ঘুরে দেখা যায়,ঘূর্ণিঝড়ের ৬দিন পেরিয়ে গেলেও এখনও অনেক গৃহহীন মানুষ খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছে।সিয়াম সাধনার মাস ও বর্ষাকাল হওয়ায় মানুষের কষ্টের মাত্রা বেড়ে হয়েছে কয়েক গুণ।তাছাড়া দূর্যোগের পর থেকে বিদ্যুৎ না থাকায় ভাপসা গরমে সাধারণ মানুষের স্বাভাবিক জীবন যাত্রা ব্যাহত হচ্ছে।লামা হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃশফিকুর রহমান মজুমদার বলেন,বিদ্যুৎ ছাড়া হাসপাতাল পরিচালনা অসম্ভব হয়ে পড়েছে।রোগীদের কষ্টের মাত্রা বেড়েছে কয়েক গুণ।বিশেষ করে নিউমোনিয়া আক্রান্ত শিশুরা গ্যাস দিতে না পেরে প্রচুর কষ্ট পাচ্ছে। অপরদিকে কবে নাগাদ বিদ্যুৎ দিতে পারবে তার কোন সুনিদিষ্ট সময় বলতে পারেনি লামা বিদ্যুতের আবাসিক প্রকৌশলী কর্মকর্তা মোঃঅলিউল ইসলাম।লামা উপজেলা নির্বাহী অফিসার খিন ওয়ান নু বলেন,বিদ্যুৎ বিভাগের লোকজনের আরো আন্তরিক হওয়া প্রয়োজন।বিদ্যুৎ বিহীন আধুনিক জীবন যাত্রা পরিচালনা অসম্ভব।আজ লামার ক্ষতিগ্রস্থদের দেখতে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এম.পি লামায় যাবেন।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
September 2025
MTWTFSS
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031 
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!