এই মাত্র পাওয়া :

শিরোনাম: আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি নিয়ে হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বান্দরবানে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও সমাবেশ বান্দরবান বাজার এলাকায় নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন এর বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান বিএনকেএস এর উদ্যোগে টেকনাফের ক্যাম্প-২২ এ শিশু শিক্ষার্থীদের নিয়ে বর্ণিল আয়োজনে স্বাক্ষরতা দিবস উদযাপিত ঢাকায় পার্বত্য উপদেষ্টার সঙ্গে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ বান্দরবান সার্বজনীন কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহারে শুভ মধু পূর্ণিমা উদযাপিত বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের প্রকল্প প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত ক্যালেন্ডার মেনে বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

বান্দরবানে সন্ত্রাসীদের গুলিতে জনসংহতি সমিতির কর্মী নিহত


সিএইচটি টাইমস নিউজ ডেস্ক প্রকাশের সময় :৭ মে, ২০১৯ ১১:৫০ : অপরাহ্ণ 1075 Views

বান্দরবানে সন্ত্রাসীদের গুলিতে জনসংহতি সমিতির এক কর্মী নিহত ও অপর এক কর্মীকে অপহরণ করে নিয়ে গেছে সন্ত্রাসীরা।
ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে রাজবিলা ইউনিয়নের তাইং খালী এলাকায়।
নিহত ব্যক্তির নাম বিনয় তঞ্চঙ্গ্যা (৩৫)। তার বাড়ি রাঙ্গামাটি জেলায়। তাইং খালী বাজারে মুদির ব্যবসা করতেন তিনি।

অপহৃত ব্যক্তির নাম পুরাধন তঞ্চঙ্গ্যা (৩২)। ওই এলাকার ৯নং রাবার বাগানের শৈলতন পাড়া থেকে তাকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়।

এ ঘটনার পর ঐ এলাকায় আতংক ছড়িয়ে পড়েছে। ঘটনার খবর পেয়ে রাতেই বান্দরবান জেলা সদর হতে সেনাবাহিনীর টহল দল ঐ এলাকায় গিয়েছে।

রাজবিল ক্যাম্প ও সদর থানা থেকে পুলিশও গিয়েছে সেখানে।

এলাকার ইউপি চেয়ারম্যান ক্যাং প্রু মারমা ঘটনার কথা স্বীকার করে জানান, বর্তমানে সেখানে লোকজন আতংকের মধ্যে রয়েছে।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মংএ নু মারমা জানান, মুদি দোকানী বিনং তঞ্চঙ্গ্যা রাতে তার দাদা শ্বশুড়ের বাসায় ছিল। সেখান থেকে সন্ত্রাসীরা ডেকে নিয়ে খুব কাছ থেকে গুলি করে হত্যা করে। অন্যদিকে একই সময়ে ৯নং রাবার বাগান এলাকার শৈলতন পাড়ার পুরাধন তঞ্চঙ্গ্যাকে অপহরণ করে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। তবে কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা এখনো কেউ বলতে পারছে না।

স্থানীয়রা জানিয়েছে,নিহত ও অপহৃত দুজনই জনসংহতি সমিতির সমর্থিত। জনসংহতি সমিতির সংস্কারপন্থী গ্রুপ এ ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারে বলে স্থানীয়রা মনে করছেন।

তবে জনসংহতি সমিতির জেলা শাখার সভাপতি উছোমং মারমা জানিয়েছেন, দুজনই তাদের কর্মী এবং এএলপি (আরাকান লিবারেশন আর্মি) সমর্থিত স্থানীয়ভাবে মগ বাহিনী নামের একটি গ্রুপ এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে আমাদের কাছে খবর রয়েছে।

এদিকে পুলিশ সুপার জাকির হোসেন মজুমদার জানিয়েছেন, ঘটনার খবর পাওয়ার পর সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তবে সেনাবাহিনীর সদস্যরাও সেখানে অভিযানে গিয়েছে।

উল্লেখ্য গত ১৪ এপ্রিল সন্ত্রাসীরা তাইংখালী বাজারে অংক্যচিং নামের জনসংহতি সমিতির এক নেতাকে গুলি করলে সে মারাত্মক আহত হয়। হঠাৎ করে বান্দরবানের রাঙ্গামাটি সীমান্ত সংলগ্ন রাজবিলা এলাকাটি উত্তপ্ত হয়ে উঠায় সেখানকার জনসাধারণ এখন আতংকের মাঝে দিন কাটাচ্ছে।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
September 2025
MTWTFSS
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031 
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!