![](https://www.chttimes.com/wp-content/uploads/2024/03/FB_IMG_1710359730253.jpg)
![](https://www.chttimes.com/wp-content/plugins/print-bangla-news/assest/img/print-news.png)
মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর সঙ্গে স্বাধীনতাকামী আরকান বিদ্রোহীদের তুমুল সংঘর্ষে ধাওয়া খেয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা বিজিপির ১৭৭ সদস্যকে নাইক্ষ্যংছড়ির বিজিবির স্কুলে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে।তাছাড়া পালিয়ে আসা ২ দোভাষীকে পুশব্যাক করা হয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়,গত সোমবার (১১ মার্চ) মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) ১৭৭ জন সদস্যসহ ২ জন দোভাষী বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের আশারতলী সীমান্ত দিয়ে এসে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়।এসব বিজিপি সদস্যদেরকে নিরস্ত্র করে রাতে নাইক্ষ্যংছড়ি বিজিবি ক্যাম্পে নিয়ে আসা হয়।আশ্রয় নেওয়া বিজিপির সদস্যদের মধ্যে একজন গুলিবিদ্ধ ও একজন আহত হয়েছেন।তাদের বিজিবির তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
স্থানীয়রা জানান,৪৬ নম্বর সীমান্ত পিলার এলাকার জামছড়ি দিয়ে সকালে ২৯ জন বিজিপি সদস্য প্রবেশ করে।তাদের নিরস্ত্র করে নিরাপদ জায়গায় রাখা হয়েছিল।পরে রাতে নতুন করে আরও ১৫০ জন সদস্য প্রবেশ করে।এদের মধ্যে একজন গুলিবিদ্ধ ও একজন আহত রয়েছেন।সোমবার (১১ মার্চ) বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বান্দরবান জেলা প্রশাসক মুজাহিদ উদ্দিন বলেন,পালিয়ে আসা বিজিপি সদস্যদের নাইক্ষ্যংছড়ি বিজিবি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাখা হয়েছে।বর্তমানে তাদের পরিচয় শনাক্তকরণের কাজ চলছে।আন্তঃ মন্ত্রণালয় বৈঠকের পর তাদের বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।