এই মাত্র পাওয়া :

শিরোনাম: আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি নিয়ে হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বান্দরবানে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও সমাবেশ বান্দরবান বাজার এলাকায় নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন এর বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান বিএনকেএস এর উদ্যোগে টেকনাফের ক্যাম্প-২২ এ শিশু শিক্ষার্থীদের নিয়ে বর্ণিল আয়োজনে স্বাক্ষরতা দিবস উদযাপিত ঢাকায় পার্বত্য উপদেষ্টার সঙ্গে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ বান্দরবান সার্বজনীন কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহারে শুভ মধু পূর্ণিমা উদযাপিত বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের প্রকল্প প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত ক্যালেন্ডার মেনে বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

বান্দরবানে নুরানী তা’লিমুল কোরআন এতিমখানার দোয়া,ইফতার মাহফিল ও সংবর্ধনা


প্রকাশের সময় :৭ জুন, ২০১৮ ১০:১৭ : অপরাহ্ণ 926 Views

সিএইচটি টাইমস নিউজ ডেস্কঃ-বান্দরবানের সুয়ালক ইউনিয়নের কদুখোলায় নুরানী তা’লিমুল কোরআন হেফজখানা ও এতিমখানার আয়োজনে দোয়া,ইফতার মাহফিল ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।গতকাল বুধবার (৬ জুন) বিকালে মাদ্রাসা প্রঙ্গনে এ ইফতার,দোয়া মাহফিল ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুৃষ্টিত হয়।মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নুর মোহাম্মদ হাওলাদর এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলে ৪ নং সুয়ালক ইউনিয়নের চেয়ারম্যান উক্যানু মার্মা।প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত থেকে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন বাজালিয়া হেদায়াতুল ইসলাম ফাজিল মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক মাওলানা মো: ইলিয়ছ।এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ৪নং সুয়ালক ইউনিয়নের ইউপি সদস্য মো: আব্বাস আলী,মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য কাজী মো:শওকত আলীসহ এলাকার গণ্যমাণ্য ব্যক্তি ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা। অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্বাবধানে ছিলেন মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক অধ্যাপক মো:সিরাজুল ইসলাম।সভাপতি তার বক্তব্যে বলেন,বান্দরবান জেলার অন্তর্গত সুয়ালক ইউনিয়নের কদুখোলায় শিক্ষা বিষয়ে অনেক পিছিয়ে রয়েছে।এ এলাকার অধিকাংশ মানুষ হত দরিদ্র।ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া করাবার ক্ষমতাও নেই অনেকের।তাই আমরা ব্যক্তিগত ভাবে উদ্যোগ নিয়ে এ মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করি ২০১৩ সালে।সেই থেকে হাঁটি হাঁটি পা পা করে অনেক কষ্টের বিনিময়ে মাদ্রাসাকে এ পর্যন্ত এনে দাঁড় করিয়েছি।যখন আমরা ২০১৩ সালে শুধুমাত্র কয়েকজন ছাত্র নিয়ে মাদ্রাসার কার্যক্রম শুরু করি।তার পরপরই ২০১৬ সালে আমাদের মাদ্রাসা থেকে হেফজ করে কয়েক জন হাফেজ বের হয়।বর্তমানে এই মাদ্রাসায় প্রায় ৩৫জন হেফজ শিক্ষার্থী আছে।আমরা আশা করি প্রতি বছরেই বেশ কয়েক জন হাফেজ তৈরী করে কোরআনের আলোকে সমাজ গড়ার চেষ্টা করে যাচ্ছি।পরে প্রধান অতিথির হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করেন মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক অধ্যাপক মো:সিরাজুল ইসলাম।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
September 2025
MTWTFSS
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031 
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!