

সিএইচটি নিউজ ডেস্কঃ-আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি বিএনপি জামায়াতের সকল ধরনের সন্ত্রাস-নৈরাজ্য ঠেকাতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ,চট্টগ্রাম মহানগরের এক জরুরী সভা মঙ্গলবার বেলা ৪টায় নগরীর দারুল ফজল মার্কেটস্থ দলীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।সভায় সর্বসম্মতিক্রমে আগামীকাল ৭ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৪টায় দলীয় কার্যালয় থেকে লাঠি মিছিলের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগ।এছাড়া,সভায় ৮ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০ ঘটিকা থেকে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ ৩টি পয়েন্টে ব্যাপক জনসমাগম করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়;পয়েন্টগুলো হল পুরাতন রেল স্টেশন,কর্ণেলহাট মোড়,মুরাদপুর মোড়।নগর ছাত্রলীগের সভাপতি ইমরান আহমেদ ইমু’র সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি’র পরিচালনায় জরুরী সভায় একাত্মতা প্রকাশ করেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সদস্য ইরফানুল আলম জিকু,এ.কে করিম।বক্তব্য রাখেন-নগর ছাত্রলীগের সহ সভাপতি একরামুল হক রাসেল, নাঈম রনি,নোমান চৌধুরী,সোমেন বড়–য়া;যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম সামদানি জনি,অমিতাভ চৌধুরী বাবু;সম্পাদক মিনহাজুল আবেদীন সানি; উপ সম্পাদক মোহাম্মদ বিন ফয়সাল,মিজানুর রহমান মিজান,জেরিনা ইয়াসমিন চুমকি,এম আর হৃদয়,শফিকুল আলম পারভেজ,সহ-সম্পাদক রাহুল দাশ,আবু সালেহ নূর চৌধুরী রিমন,সদস্য আরাফাত রুবেল, ফয়সাল অভি,জাকারিয়া হাবিব জাকির, ইসমাইল হোসেন বাতেন,মিজানুর রহমান, মোশরাফুল হক চৌধুরী,ইমরান আহমেদ শাওন, ১৮নং পূর্ব বাকলিয়া ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক মানিক,২নং জালালাবাদ ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম বাবু প্রমুখ।সভায় বক্তারা বলেন,জিয়া পরিবারের ব্যাপক দুর্নীতির খবর আজ বিশ্ব মিডিয়ায় প্রচারিত হচ্ছে।খালেদা জিয়ার এতিমখানা দুর্নীতির মামলায় আইনী লড়াইয়ে পরাজয়ের আশংকায় আজ তারা মরণকামড় দেয়ার চেষ্টায় রয়েছে।খালেদা জিয়া আদালতে যাওয়ার নামে পুলিশের উপর হামলা করিয়ে তার দৃষ্টান্ত ইতিমধ্যেই দিয়েছে।৮ ফেব্রুয়ারি এতিমখানা দুর্নীতি মামলায় আদালতের রায় ঘোষণার আগেই বিএনপি জামায়াতের এই অপরাজনীতিতে দেশবাসী শংকিত।আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি,আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি এস.এস.সি পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে রায়কে কেন্দ্র করে বিএনপি-জামায়াত গণজমায়েতের নামে নাশকতার পরিকল্পনা করছে। আমরা আশাবাদ ব্যক্ত করছি,চট্টগ্রামে আওয়ামী পরিবার জনগণকে সাথে নিয়ে বিএনপি জামায়তের অপরাজনীতি রুখে দিবে।এ সময় বক্তারা আরো বলেন,চট্টগ্রামে যদি কোন নাশকতা চেষ্টা করা হয় তবে তার খেসারত বিএনপি’র সিনিয়র নেতাদের দিতে হবে।চট্টগ্রামে কোন যানবাহনে আগুন কিংবা জনসাধারণের জানমালের উপর যদি আঘাত করা হয় তবে বিএনপি’র সিনিয়র নেতাদের বাসাবাড়ি, ব্যবসা-বাণিজ্যসহ অন্যান্য স্থাপনায় পাল্টা হামলার শিকার হতে হবে। (প্রেসবিজ্ঞপ্তি)