এই মাত্র পাওয়া :

শিরোনাম: নানা আয়োজনে বান্দরবানে উদযাপিত হলো বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস বান্দরবানের লামা উপজেলা ওলামা দলের আহবায়ক কমিটি ঘোষনা নানা কর্মসুচীর মধ্য দিয়ে বান্দরবানে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণঃ পুলিশের জালে ধর্ষক রাসেল বড়ুয়া বান্দরবানে নীরব দুর্ভিক্ষ চলছেঃ কাজী মো.মজিবর রহমান বান্দরবানে শেষ হলো বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় অনুষ্ঠান প্রবারণা পূর্ণিমা বান্দরবানে জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে টাইফয়েড টিকাদান বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন কর্মশালা অনুষ্ঠিত শান্তি,সম্প্রীতি সর্বোপরি ভ্রাতৃত্বের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে উঠুক বান্দরবানঃ লে.কর্নেল হুমায়ুন রশীদ,পিএসসি

ওয়াটার পয়েন্ট হচ্ছে খুলনার উপকূলে


অনলাইন ডেস্ক প্রকাশের সময় :১৮ আগস্ট, ২০২১ ৭:৫২ : অপরাহ্ণ 441 Views

লবণাক্ততার প্রভাবে খুলনার উপকূলীয় এলাকায় সুপেয় পানির সংকট দীর্ঘদিনের।কয়রা-দাকোপসহ প্রত্যন্ত গ্রামগুলোতে পানির তেমন কোনো উৎস নেই।এতে খাবার পানির সংকটে রয়েছে কয়েক লাখ মানুষ।তবে এবার খুলনার ৬৭টি ইউনিয়নে ১৭৪২টি ওয়াটার পয়েন্ট ও নয়টি উপজেলায় ১৬২টি রিজার্ভার তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর।এ ছাড়া কয়রা পাইকগাছা ও দাকোপে ‘রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং’ প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।খুলনা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো.আকমল হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন। জানা যায়,২০২১-২২ অর্থবছরে গ্রামাঞ্চলের মানুষের জন্য নিরাপদ সুপেয় পানি সরবরাহের লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।প্রতি ৫০ পরিবারের জন্য একটি পানির উৎস স্থাপন, ভূ-উপরিভাগের পানি যথাযথ ব্যবহার ও সংরক্ষণে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর প্রকল্প গ্রহণ করেছে।এর আওতায় ৬৭টি ইউনিয়নে প্রতিটিতে ২৬টি করে ওয়াটার পয়েন্ট ও প্রতিটি উপজেলায় ১৮টি করে ওয়াটার রিজার্ভার স্থাপন করা হবে।সংস্থার নির্বাহী প্রকৌশলী মো.আকমল হোসেন জানান,প্রাথমিকভাবে সার্ভে কাজ শুরু হয়েছে।ওয়াটার পয়েন্টে গভীর-অগভীর নলকূপ বা রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিংয়ের মাধ্যমে পানি সরবরাহ করা হবে।কয়রা, পাইকগাছা,দাকোপে গভীর-অগভীর নলকূপেও পানি ওঠে না।সেখানে রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্প নেওয়া হবে। উপজেলা পর্যায়ের ১৮টি ওয়াটার রিজার্ভারে থাকবে সাবমারসিবল পাম্প ও ওভারহেড ট্যাংকি।যেখানে ট্যাপের মাধ্যমে মহল্লাভিত্তিক মানুষ পানি সংগ্রহ করবে।কর্মকর্তারা জানান, উপকূলে লবণাক্ততার জন্য উপজেলা পর্যায়ে সাবমারসিবল পাম্প বসানোর আগে সার্ভে করা হবে। সেখানে প্রাপ্ত পানি পানের উপযোগী হলেই ট্যাংকি স্থাপন করা হবে।অথবা পানি পরীক্ষা করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে খুলনার পানি সংকট অনেকাংশে কমে যাবে।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
October 2025
MTWTFSS
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
282930 
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!