এই মাত্র পাওয়া :

শিরোনাম: আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি নিয়ে হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বান্দরবানে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও সমাবেশ বান্দরবান বাজার এলাকায় নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন এর বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান বিএনকেএস এর উদ্যোগে টেকনাফের ক্যাম্প-২২ এ শিশু শিক্ষার্থীদের নিয়ে বর্ণিল আয়োজনে স্বাক্ষরতা দিবস উদযাপিত ঢাকায় পার্বত্য উপদেষ্টার সঙ্গে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ বান্দরবান সার্বজনীন কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহারে শুভ মধু পূর্ণিমা উদযাপিত বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের প্রকল্প প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত ক্যালেন্ডার মেনে বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

ব্যর্থ প্রেম অত:পর প্রতিশোধ নিতে রোহিঙ্গা নিধনে সুচি…!!!


প্রকাশের সময় :২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ৫:০০ : পূর্বাহ্ণ 767 Views

সিএইচটি টাইমস নিউজ ডেস্কঃ-রোহিঙ্গাদের ওপরে মিয়ানমানের শাসক অং সান সুচির ‘আক্রোশ’–এর কারণ কি পুরনো ভেঙে যাওয়া প্রেম?এই জল্পনাই এখন উত্তাল পুরো বিশ্বে।কেউ কেউ দাবি করছেন, ১৯৬৪ সালে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় তারেক হায়দার নামে এক পাকিস্তানী ছাত্রের প্রেমে পড়েছিলেন সুচি।কিন্তু পরিণতি পায়নি সেই প্রেম।তারপর থেকেই নাকি ইসলামবিদ্বেষী হয়ে পড়েন সুচি।ইংরেজি এবং পরিবেশবিদ্যা নিয়ে পড়ার ইচ্ছায় অক্সফোর্ডে এসেছিলেন সুচি।কিন্তু সুযোগ পাননি।অবশেষে ভর্তি হন দর্শন নিয়ে। সেখানে তার আলাপ হয় তারেকের সঙ্গে।তিনি আবার তখন পাকিস্তানের কূটনীতিক।বিশেষ অনুমতি নিয়ে অক্সফোর্ডে পড়তে এসেছিলেন তারেক।সুচির মা–ও ছিলেন কূটনীতিক।তাই একই পেশার তারেকের প্রেমে পড়তে সুচির সময় লাগেনি।সুচির জীবনীকার বিখ্যাত লেখক ও সাংবাদিক পিটার পপহ্যাম বলেছেন, ‘সংস্কৃতিগতভাবে অনেক পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও সুচি এবং তারেক গভীর প্রেমে পড়েছিলেন।’ ১৯৬৫ সালে ভারত–পাকিস্তান যুদ্ধের সময় তারেককে খুশি করতে ভারতীয় ছাত্রছাত্রীর কথা বলাও বন্ধ করেছিলেন সুচি।প্রেম নিয়ে সুচি এতটাই ব্যস্ত হয়ে পড়েন যে,তৃতীয় বিভাগে কোনও রকমে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন তিনি।অক্সফোর্ডের পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরে তারেক পাকিস্তানে ফিরে যান।সুচি চাইলেও নাকি তারেক তাকে বিয়ে করেননি।এরপরে শোকে বিমর্ষ হয়ে পড়েন সুচি।সেই সময় থেকেই তিনি ধীরে ধীরে মুসলিমবিদ্বেষী হয়ে ওঠেন।পপহ্যাম লিখেছেন, ‘সুচি প্রায় বছরখানেক বিরহে বিমর্ষ ছিলেন। এই সময়ে ইংল্যান্ডে সুচির পুরনো পারিবারিক বন্ধু স্যার পল গর বুথ ও মিসেস বুথের পুত্র ক্রিস্টোফার সুচির প্রয়াত স্বামী মাইকেল অ্যারিসের সঙ্গে তার পরিচয় করিয়ে দেন এবং ১৯৭২ সালে তারা বিয়ে করেন।’ পপহ্যাম ‘দ্য লেডি অ্যান্ড পিক’–এ লিখেছেন, সুচির ব্যক্তিগত জীবনের অনেক কিছুই না কি জটিলতায় পূর্ণ ও বৈপরীত্যে ভরা।তাই রোহিঙ্গা নির্যাতনের পিছনে সুচির ব্যর্থ প্রেমের কাহিনীকেও উড়িয়ে দিচ্ছেন না অনেকে।সূত্র:-ভারতীয় আজকাল।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
September 2025
MTWTFSS
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031 
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!