এই মাত্র পাওয়া :

শিরোনাম: আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি নিয়ে হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বান্দরবানে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও সমাবেশ বান্দরবান বাজার এলাকায় নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন এর বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান বিএনকেএস এর উদ্যোগে টেকনাফের ক্যাম্প-২২ এ শিশু শিক্ষার্থীদের নিয়ে বর্ণিল আয়োজনে স্বাক্ষরতা দিবস উদযাপিত ঢাকায় পার্বত্য উপদেষ্টার সঙ্গে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ বান্দরবান সার্বজনীন কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহারে শুভ মধু পূর্ণিমা উদযাপিত বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের প্রকল্প প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত ক্যালেন্ডার মেনে বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

লামায় জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ও আইনজীবি সমিতির উদ্যোগে শোক দিবস পালন


প্রকাশের সময় :১৫ আগস্ট, ২০১৭ ১০:০০ : অপরাহ্ণ 782 Views

মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, লামা (বান্দরবান) প্রতিনিধিঃ-বান্দরবানের লামায় সিনিয়র জুডিসিয়াল মাজিস্ট্রেট আদালত ও আইনজীবি সমিতির যৌথ উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়েছে।মঙ্গলবার বেলা ১১টায় লামা সিনিয়র জুডিসিয়াল মাজিস্ট্রেট আদালতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪২ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালন উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন,লামা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিজ্ঞ বিচারক মুহাম্মদ আলী আক্কাস।এডভোকেট মো.মামুন মিয়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন,লামা আইনজীবি সমিতির সভাপতি এডভোকেট মো.জামশেদ উদ্দিন।এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন,আইনজীবি সমিতির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মো.সালাউদ্দিন চৌধুরী,এডভোকেট মৃদুল বড়–য়া,এডভোকেট মো.জাফর আলম সহ প্রমূখ।এডভোকেট মো.সালাউদ্দিন চৌধুরী বলেন,জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে সেদিন বাঙালির ইতিহাসে এক কালিমালিপ্ত অধ্যায় রচিত হয়েছিল।এই বর্বর হত্যাযজ্ঞ ছিল বাঙালি জাতির ইতিহাসের সবচেয়ে কলঙ্কজনক অধ্যায়।সদ্য স্বাধীনতাপ্রাপ্ত একটি দেশের আত্মবিকাশকে রুদ্ধ করে দেয়াই ছিল এই বর্বরোচিত হত্যাকান্ডের মূল উদ্দেশ্য।এডভোকেট মৃদুল বড়–য়া বলেন,এই নৃশংস হত্যাকান্ড জাতির অস্তিত্ব ও মননে গভীর ক্ষতের সৃষ্টি করে।তবে সে ক্ষতের কিছুটা উপশম হয়েছে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে খুনিদের বিচারের মাধমে। এর মধ্য দিয়ে জাতি তার কলঙ্কের দায় লাঘব করতে সমর্থ হয়েছে।বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ আলী আক্কাস বলেন,সেদিন ঘাতকেরা শুধু বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করেনি,তাদের হাতে একে একে প্রাণ হারিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব,বঙ্গবন্ধুর সন্তান শেখ কামাল,শেখ জামাল ও শিশু শেখ রাসেল,পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজী জামাল।এ ছাড়া বঙ্গবন্ধুর ভাই শেখ নাসের, ভগ্নিপতি আবদুর রব সেরনিয়াবাত,আরিফ,বেবি ও সুকান্ত,আবদুল নাঈম খান রিন্টু,বঙ্গবন্ধুর ভাগনে যুবনেতা শেখ ফজলুল হক মণি,তাঁর অন্তঃসত্তা স্ত্রী আরজু মণিকেও হত্যা করা হয়।বঙ্গবন্ধুর জীবন বাঁচাতে ছুটে আসা কর্নেল জামিলকেও সেদিন ঘাতকদের হাতে প্রাণ হারাতে হয়েছিল।তবে সেই সময় বিদেশে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই মেয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা।তিনি বিদেশে পালিয়ে থাকা অন্য খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে ফাঁসি রায় কার্যকর করতে কেন্দ্রীয় সরকারকে অনুরোধ করেন।এছাড়া ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত সকল শহীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
September 2025
MTWTFSS
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031 
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!