এই মাত্র পাওয়া :

শিরোনাম: বান্দরবানে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও সমাবেশ বান্দরবান বাজার এলাকায় নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন এর বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান বিএনকেএস এর উদ্যোগে টেকনাফের ক্যাম্প-২২ এ শিশু শিক্ষার্থীদের নিয়ে বর্ণিল আয়োজনে স্বাক্ষরতা দিবস উদযাপিত ঢাকায় পার্বত্য উপদেষ্টার সঙ্গে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান রাষ্ট্রদূতদের সাক্ষাৎ বান্দরবান সার্বজনীন কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহারে শুভ মধু পূর্ণিমা উদযাপিত বান্দরবান ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের প্রকল্প প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত ক্যালেন্ডার মেনে বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার বান্দরবানে ১ পুলিশ সদস্যের আত্মহত্যা চেষ্টা

কওমী মাদ্রাসা হলো মানুষ গড়ার কারিগরঃ-(কামুরল ইসলাম)


প্রকাশের সময় :২২ এপ্রিল, ২০১৭ ১১:২৬ : অপরাহ্ণ 1157 Views

সিএইচটি টাইমস নিউজ ডেস্কঃ-খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেছেন,সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কওমী মাদরাসার শীর্ষ আলেমদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন।কোনো হেফাজত নেতা হিসেবে আলেমরা ওই বৈঠকে অংশ নেয়নি।তিনি বলেন,সেদিন প্রধানমন্ত্রী বৈঠক করেছিলেন কওমী মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডের সঙ্গে।তবে তাদের কেউ কেউ ঘটনাচক্রে হেফাজতের সঙ্গেও সম্পৃক্ত।শুক্রবার রাজধানীর উত্তরায় এক সমাবেশে খাদ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। আলোচনার সভার আয়োজক বাংলাদেশ ইউনাইটেড ইসলামী পার্টি নামে ধর্মভিত্তিক একটি দল।সভায় কওমী মাদরাসার সর্বোচ্চ সনদ দাওরায়ে হাদিসকে মাস্টার্স সমমান দেয়ার প্রসঙ্গটিও তুলে ধরেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম।খাদ্যমন্ত্রী বলেন,অনেক পত্রপত্রিকায় সাংবাদিকরা লেখালেখি করছে যে আওয়ামী লীগ হেফাজতের সঙ্গে বৈঠক করেছে।কিন্তু এটি সম্পূর্ণ ভুল।প্রধামনন্ত্রীর ডাকে সবাই সম্মিলিতভাবে কওমী মাদরাসা বোর্ডের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে।আওয়ামী লীগ নয়,বিএনপিই হেফাজতকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহারের চেষ্টা করেছে বলেও মন্তব্য করেন খাদ্যমন্ত্রী।তিনি আরও বলেন,কওমী মাদরাসা জঙ্গি,সন্ত্রাস সৃষ্টি করে না।যারা জঙ্গি তারা ভুল শিক্ষা থেকে বিপথগামী হয়।কওমী মাদরাসা মূলত ইসলামের শিক্ষা আলো ছড়ায়।স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন,পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে অনেক আগেই কওমী মাদরাসার স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে। কিন্তু ধর্ম সম্পর্কে না জেনেই অনেকে মন্তব্য করেন।গত ১১ এপ্রিল গণভবনে কওমী মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকুল মাদারাসিল আবারিয়ার চেয়ারম্যান আহমেদ শাহ শফীর নেতৃত্বে কওমী আলেমদের একটি দল গণভবনে যায়। সেখানে কওমী মাদরাসার আরও কয়েকটি বোর্ডের কর্তাব্যক্তিরাও অংশ নেন।বৈঠকেই প্রধানমন্ত্রী দাওরায়ে হাদিসকে মাস্টার্সের সমমান দেয়ার ঘোষণা দেন।আহমেদ শাহ শফীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর ওই বৈঠকের ছবি প্রকাশের পর সরকার হেফাজতের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলেছে কিনা-এ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে শুরু হয় কানাঘুষা।আহমেদ শাহ শফী কওমী মাদরাসার শিক্ষাবোর্ডের প্রধান হলেও তার অন্য একটি পরিচয়ও আছে।২০১০ সালে আহমেদ শাহ শফীকে প্রধান করে নারী নীতি বিরোধী আন্দোলন গড়ে তোলে কওমী মাদরাসা কেন্দ্রীক রাজনৈতিক দলগুলো।তখনই গঠন করা হয় হেফাজতে ইসলামী।২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে হেফাজত কর্মীদের অবস্থান এবং দিনভর তাণ্ডবের ঘটনায় সংগঠনটি আলোচনায় আসে।এরপর থেকে গত চার বছর ধরেই হেফাজত প্রসঙ্গ গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনার একটি বিষয়বস্তু।হেফাজত নেতারা চাইছেন, দেশ চলবে ইসলামী চেতনার ভিত্তিতে।আধুনিক রাষ্ট্র ও বিচার ব্যবস্থার বদলে তারা কোনআন-সুন্নাহভিত্তিক শাসন কায়েম করতে চায়।

ট্যাগ :

আরো সংবাদ

ফেইসবুকে আমরা



আর্কাইভ
September 2025
MTWTFSS
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031 
আলোচিত খবর

error: কি ব্যাপার মামা !!